দ্যা ইকোনোমিষ্টের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই--খালেদা যাচ্ছেন জেলে। ================================ সেনা চাউনী থেকে প্রতিষ্ঠিত বি,এন,পি দলের পতনের মহুর্তে দেশ বিদেশ থেকে একের পর এক শুধু প্রেসক্রিপসানই আসছে।কেউ বলছেন নেত্রীর ভুলের কারনে দলের পতন অনিবায্যতা পেয়েছে,কেউ বলছেন তারেক জিয়াকে প্রতিষ্ঠিত করার মধ্যে গলধ হয়েছে,কেউ বলছেন শংকর জাতের নেতাদের মিলন মেলার কারনে কেউ কার ও কথা শুনছে না,কেউ বলছেন ২০০১সালের নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে, দলটি তাঁর জাতীয় চরিত্রের রুপ হারিয়ে ফ্যাকাসে হয়ে গেছেন,কেউবা বলছেন সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতির কারনে জনগনের আস্থা হারিয়ে পেলেছেন।অনেকে আবার বলছেন ১/১১ সরকারের রোষানলে পড়ে দলটি দিক হারিয়ে উলটা পথে চলেছেন।কেউ আবার বলেন,দশম নির্বাচনে অংশ না নেয়ার কারনে আজকের এই দশা।অনেকেই বলেন জামাতের কারনে দলটির পতন হচ্ছে।বহু বিজ্ঞ অভিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলতে শুনা যায়,৯ম সংসদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেয়া প্রস্তাব"সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব প্রত্যাক্ষান করে নির্বাচন বর্জনই সবচেয়ে বড় ভুল।""আবার অনেকেই আরো গভিরে পৌছে বলতে চান জনগনের সমস্যা নিয়ে আন্দোলন না করে পরিবার রক্ষা করার জন্য বিশাল জনসমর্থন পুষ্টদল কে ব্যাবহার করার কারনে দলটি ধীরে ধীরে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েছে। রোগ চিহ্নিত করা গেল,যাহাই এযাবৎ বলা হল মুলত আওয়ামী লীগ এতদিন যা বলে আসছে,তাহাই। ঐ দলের দেশী বিদেশী শুভাকাংখীদের আলোচনায় ঘুরে ফিরেই এসেছে।বাস্তবীক ভাবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পয্যায়ের নেতারাও আগে থেকেই বৃহৎ বিরুদি দলের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে,গনতন্ত্রের স্বার্থে,বার বার হুশিয়ারী দিয়ে বলার চেষ্টা করেছেন উল্লেখিত কথাগুলী।তখন বি,এন,পি কানে নেয়নি।এখন কানে নিচ্ছেন,খালেদা জিয়া নীজেই বলা শুরু করে দিয়েছেন আর হিংসাত্বক রাজনীতি করবোনা।এখন থেকে জনসম্পৃত্ত রাজনীতিই চালিয়ে যাব। ""মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দলের এক আলোচনা সভায় ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আমি বলতে চাই- ভয়ের কিছু নেই। আপনাদের অভয় দিচ্ছি; আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি করব না। কারো প্রতি প্রতিশোধ নেব না।” দলের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপির উদ্যোগে ওই আলোচনা সভা হয়। নির্বাচন কমিশন বাতিল করে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও দাবি জানান খালেদা। তিনি বলেন, “আমরা শুধু চাই একটা অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন। বর্তমান নির্বাচন কমিশন বাতিল করে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।” একইসঙ্গে দেশকে এগিয়ে নিতে জাতীয় ঐক্যের রাজনীতির ডাকও দেন খালেদা জিয়া। “সরকার আসবে, সরকার যাবে। এদেশে কিন্তু মাত্র দুটি দলই আছে- বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। কাজেই কোনো সময় আওয়ামী লীগ কোনো সময় বিএনপি, সেটারই রদবদল হতে থাকবে। আসুন উন্নয়নের রাজনীতি করি, জাতীয় ঐক্যের রাজনীতি করি। গুম-খুন-হত্যা বন্ধ করে, মামলা-হামলা বন্ধ করে সামনের দিকে দেশটাকে এগিয়ে নিতে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন দিন।” রাজনীতিতে ভুল করলে এমন হয়,জাতীয় সরকারে যোগ দিয়ে নির্বাচন করেননি, অথছ এখন নির্বাচন কমিশন রদবদল করলেও নির্বাচন করবেন।এখন কেন নির্বাচন দিবেন সরকার।দেশের জনগন এবং বিদেশি বন্ধু রাষ্ট্র সমুহ বাংলাদেশের ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন মেনে নিয়েছে। ""দ্যা ইকোনোমিষ্ট পত্রিকায় একটি নিবন্ধ চাপিয়ে বলেছে----অন্তহীন লড়াইয়ে জিতে চলেছে এক নারী"শিরোনামে দেশনেত্রী শেখ হাসিনার অন্থহীন প্রসংশা করে লিখেছে,--দেশের সব কিছুই শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রনে(২)বিদেশীরা এই সরকারের সাথে ব্যবসা বানিজ্যে আগ্রহী(৩)দেশে দারিদ্রের হার দ্রুত কমে এসেছে।(৪)বেগম খালেদা জিয়া অতীত কর্মকান্ডের কারনে জেলে যাবেন।"" গত কিছুদিন যাবৎ বলে আসছিলাম বি,এন,পি তাঁদের ভুল বুঝতে পেরেছে।এক দুইটি কর্মসুচি দিয়ে হঠকারী রাজনীতি পরিহার করেছে প্রমান করতে চাইলে, প্রমান হবে না।তাঁর জন্য জনগনের প্রত্যাশা হচ্ছে নিয়ন্তর গনসম্পৃত্ত কর্মসুচি দিয়ে রাজপথে অবস্থান নেয়া।রাজপথেই নির্ধারীত হবে বি,এন,পি,তাঁর মিত্র মানবতা বিরুদি অপরাধিদের সংঙ্গ ত্যাগ করে, জনগনের সংগে এসেছে কিনা।হঠকারী রাজনীতি ছেড়ে গনমূখী রাজনীতির চর্চা শুরু করেছে কিনা?সব কিছুর আগে গত জীবনে লাগাতার সহিংশ রাজনীতির কারনে,প্রতিহিংসার বসবর্তি হয়ে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ হত্যা করে,সম্পদ ধ্বংশ করে মানবতা বিরুদি অপরাধের কারনে আদালতের মাধ্যমে তিনি নীজকে নির্দোশ প্রমান করে আসতে হবে।দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিবিদ হিসেবে কোন চালচাতুরীর আশ্রয় গ্রহন না করে আদালতের মাধ্যমে রাজনীতি করার সার্টিফিকেট নিয়ে আসতে না পারলে, তিনি জনগনের নিকট গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন বলে মনে হয় না।যতই সুন্দর কথা বলার চেষ্টা করুকনা কেন,জনগনের আস্থা বিশ্বাসে চিড় ধরেছে তা পুনরায় আস্থায় আসবে না আমি ব্যাক্তিগতভাবে আচায্যম্বিত হলাম,এতকাল শুনে এলাম এবং কি অভিজ্ঞতায় ও সঞ্চিত আছে--ছোট ছোট দল বড় দলকে অনুস্মরন করে।আমাদের সমাজেও দেখা যায় এবং কি তা নিয়ম ও বটে-- গ্রামের শিক্ষিত ভদ্র মানুষটিকে সবাই অনুসরন করে।রাজনীতির ক্ষেত্রেও বড় দল, আদর্শবান দলকে, ছোট দল গুলী বক্তৃতা বিবৃতিতে অনুসরন করে বা জোট বদ্ধ থেকে অস্থিত্ব টিকিয়ে রাখার চেষ্টায় ব্রতি হয়।বি,এন,পি দলটির এতই নৈতিক অবক্ষয় হয়েছে যে, জাতীয় পার্টির মত স্বৈরাচারী দল এবং এরশাদের মত পতিত সরকার প্রধানের বক্তৃতাকে ও এখন অনুসরন করা শুরু করতে হয়েছে বা হচ্ছে।কুমিল্লায় এরশাদ কি বলেছেন তা জনাব রিপন,-- সরকারকে উপলব্দি করার জন্য বলেছেন।খালেদা জিয়ার কথার প্রতিধ্বনী না করে এরশাদের বক্তৃতার প্রতিধ্বনি বি,এন,,পি দলের ক্ষয়িঞ্চুতার প্রকৃষ্ট প্রমান বলে আমি মনে করি। আমেরীকার প্রেসিডেন্ট জনাব ওবামা আফিকায় তাঁর নীজ বাড়িতে নৈশভোজের বক্তৃতায় দেশরত্ম শেখ হাসিনার ভুয়সি প্রসংশা করে যে বক্তৃতা দিয়েছেন অদ্যাবদি আওয়ামী লীগের কোন নেতা বা মন্ত্রী ও তা কোড করে কোন মন্তব্য করেনি বা বক্তৃতা বিবৃতিতেও প্রকাশ করেনি।প্রত্যহ কোন না কোন দেশ বা বিশ্ব সংস্থা বাংলাদেশ অথবা তাঁর নেতা শেখ হাসিনাকে উপলক্ষ করে বক্তৃতা বিবৃতি দিচ্ছেনা এমনতর সময় বা দিন নেই।সব কিছু কোড করে দেশের মানুষকে জানাতে গেলে শুনতে শুনতে মানুষের বিরক্তিই এসে যাবে,হীতে বিপরীত হওয়ার আশংকাই বেড়ে যাবে।বা আলাদা একটা মিডিয়ার জম্ম দিতে হবে।সাধারন স্বৈরাচার কি বলে তা কোড করতে হবে বি,এন,পির মত বৃহত একটি দলকে?? আমাদের গনতন্ত্রের জন্য,একাধিক বিরুদীদল থাকা একান্ত কাম্য।জনগনের প্রত্যাশাও তাই।দুর্ভাগ্য আমাদের তা থেকেও নেই।সর্বদলীয় সরকারে যোগ দিয়ে, পছন্দমত মন্ত্রী নেয়ার মত প্রস্তাব গ্রহন করে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত, যে নেতা নিতে পারেনি,সেই নেতার দ্ধারা আর যাই হোক, বাংলা দেশের রাজনীতিতে বিরুদীদলের ভুমিকা পালন করা সম্ভব হবে না।তাই প্রয়োজন একটা নতুন ধারার রাজনীতির উত্থান।নতুন রাজনৈতিক ধারার উত্থান, এখন সময়ের দাবি।দেশের অভিজ্ঞ রাজনীতিবীদ,সুশীল সমাজ,রাজনৈতিক বিশ্লেষকগন এই দিকে নজর দেয়ার সময় এসে গেছে।বি,এন,পি ভুল করেছে কেন,এই সম্পর্কে বিস্তারীত আলোচনা সমালোচনা হয়েছে,অভিজ্ঞরা পরামর্শ ও লাগাতার দিয়ে যাচ্ছেন,খালেদাও আকারে ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করে যাচ্ছেন,তিনি পরামর্শ গ্রহন করছেন এবং সেইমত ঔষদপথ্য করার উদাহরন ও রেখেছেন।দেশের চলমান সবচেয়ে জনগন সম্পৃত্ত ইস্যু তৈল গ্যাসের দাম বৃদ্ধি সক্রান্ত বিষয়ে কর্মসুচি নিয়ে মাঠে নেমেছেন।কিন্তু জনগনের সাড়া না পেয়ে হতাশ।যে কাজটি আগে করার সেই কাজটি পরে,পরের কাজটি আগে করতে গেলে যা হয় তাহাই হল।দলকে না গুচিয়ে,নেতৃত্ব বদল না করে মাঠে নামার ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে।নেতারা নেই কর্মিও নেই।এ অবস্থায় বিরুদীদল হীন ভাবে সরকার চলতে পারেনা,চলা উচিৎ ও নয়। টেলিভিশনের পর্দায় অনেকে নীতিবাক্য আওড়াতে দেখি।এমনভাব প্রদর্শন করেন,যেন তিনি ছাড়া আর কেউ কিছুই বুঝেনা,তাঁদের নিকট বিনীত অনুরুদ,দেশের বিরুদীদলহীন এই সংকট মহুর্তে দেশ আপনাকেই খুজছে,দল বানিয়ে রাজপথে নেমে পড়ুন,লক্ষ লক্ষ জনতা আপনার পেছনে সারীবদ্ধভাভাবে দাঁড়ানোর অপেক্ষায় আছে।

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

মুখস্ত বিদ্যার অর্থই হল, জোর করে গেলানো---- লিখেছেন--Nipa Das ________________________________________________ দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে প্রমথ চৌধুরীর " বই পড়া " নামক একটা প্রবন্ধ রয়েছে ! প্রবন্ধ টিতে মুখস্থ বিদ্যার কুফল তুলে ধরা হয়েছিল , সেখানে বলা হয়েছিল , পাস করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , পাঠ্যবই মুখস্থ করে পাস করে শিক্ষিত হওয়া যায় না , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও অনেক কিছু শেখার আছে ! আমি সবসময় এই প্রবন্ধটা পড়তাম ! এই প্রবন্ধটি আমার প্রিয় ছিল কারণ এতে আমার মনের কথাগুলো উল্লেখ করা ছিল ! মুখস্থ বিদ্যা সম্পর্কে আমি একটা উদাহরণ দিতে চাই -- মুখস্থ বিদ্যা মানে শিক্ষার্থীদের বিদ্যা গেলানো হয় , তারা তা জীর্ণ করতে পারুক আর না পারুক ! এর ফলে শিক্ষার্থীরা শারীরিক ও মানসিক মন্দাগ্নিতে জীর্ণ শক্তি হীন হয়ে কলেজ থেকে বেরিয়ে আসে ! উদাহরণ :: আমাদের সমাজে এমন অনেক মা আছেন যারা শিশু সন্তানকে ক্রমান্বয়ে গরুর দুধ গেলানোটাই শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার ও বলবৃদ্ধির উপায় মনে করেন ! কিন্তু দুধের উপকারিতা যে ভোক্তার হজম করবার শক্তির ওপর নির্ভর করে তা মা জননীরা বুঝতে নারাজ ! তাদের বিশ্বাস দুধ পেটে গেলেই উপকার হবে ! তা হজম হোক আর না হোক ! আর যদি শিশু দুধ গিলতে আপত্তি করে তাহলে ঐ শিশু বেয়াদব , সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই ! আমাদের স্কুল - কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থাও ঠিক এরকম , শিক্ষার্থীরা মুখস্থ বিদ্যা হজম করতে পারুক আর না পারুক , কিন্তু শিক্ষক তা গেলাবেই ! তবে মাতা এবং শিক্ষক দুজনের উদ্দেশ্যেই কিন্তু সাধু , সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই ! সবাই ছেলেমেয়েদের পাঠ্যবইয়ের শিক্ষা দিতে ব্যস্ত , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও যে শেখার অনেক কিছু আছে তা জেনেও , শিক্ষার্থীদের তা অর্জনে উৎসাহিত করে না , কারণ পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষা অর্থ অর্জনে সাহায্য করে না , তাই পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষার গুরুত্ব নেই ! শুধু পাঠ্যবই পড়ে কেবল একের পর এক ক্লাস পাস করে যাওয়াই শিক্ষা না ! আমরা ভাবি দেশে যত ছেলে পাশ হচ্ছে তত শিক্ষার বিস্তার হচ্ছে ! পাশ করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , এ সত্য স্বীকার করতে আমরা কুণ্ঠিত হই ! বিঃদ্রঃ মাছরাঙা টেলিভিশনের সাংবাদিকের জিপিএ ফাইভ নিয়ে প্রতিবেদনের সাথে আমার পোস্টের কোনো সম্পর্ক নেই ! http://maguratimes.com/wp-content/uploads/2016/02/12743837_831291133666492_4253143191499283089_n-600x330.jpg

ছবি

মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যার সরকার মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যাতত্ব দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস ঐতিহ্যে বিতর্ক উত্থাপনের অভিযোগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন।মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বসবাস করে,মুক্তিযুদ্ধের শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করার মত দৃষ্টতা দেখিয়ে নি:সন্দেহে তিনি ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন। এহেন গর্হিত বক্তব্য প্রদানকারী বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোন অধিকার রাখতে পারেননা।মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত অঙ্গিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কোন দল বা জোটের রাজনীতি করারঅধিকার নীতিগতভাবেই থাকতে পারেনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি সকল রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করে সর্বচ্ছ আদালতের রায় অনুযায়ী '৭২এর সংবিধান অবিকল বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবী।বাংলাদেশেরজনগন চায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ এগিয়ে যাক,মুক্তিযুদ্ধে সাগরসম রক্ত ঢেলে সেই অঙ্গিকারের প্রতি তাঁদের সমর্থন ব্যক্ত করেছিল।স্বাধীন বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বসবাসকরে,পরাধীনতার গান শুনতে দেশ স্বাধীন করেনি বাংলার জনগন। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছরের বিরামহীন সংগ্রামের ফসল মুক্তিযুদ্ধ।সেইযুদ্ধে উপনিবেশিক পাকিস্তানের আধুনিক সমরাস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীকে নিরস্ত্র বাঙালীরা পরাজিত করে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিল।সেই স্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশেপরাজিত শক্তির দোষর,তাঁদের প্রেতাত্বাদের রাজনীতি করার কোন নৈতিক অধিকার নেই।জাতির জনক তাঁদের রাজনৈতিক অধিকার বঞ্চিত করেছিলেন। বাংলাদেশের জনগন জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলায় রাজাকারের কোন স্থান দিতে চায়না। তাই খালেদা জিয়ার ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার দৃষ্টান্তমুলক সাজার আশা পোষন করে।কোন রাজনৈতিক সমঝোতার ফাঁদে যেন এই মামলা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়,তাঁর গ্যারান্টিও সরকারের নিকট বাংলাদেশের জনগন চায়। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু Ruhul Amin ------------------------------ খালেদা জিয়াকে সমাবেশের অনুমতি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি আশাহত----04 /01 / 0016 ইং পোষ্ট -==================================প্রখ্যাত দার্শনিক,চিন্তাবিদ সক্রেটিসকে কম বেশি আমরা সবাই জানি।সক্রেটিস কোন যুগে জম্মগ্রহন করে মানব সেবায় ব্রতি হয়ে আজও দেশে দেশে অনুকরনীয় অনুসরনীয় হয়ে আছেন তাও আমরা জানি।নিশ্চয়ই তখনকার সময় থেকে বর্তমানের সমাজ, রাষ্ট্রব্যাবস্থাপনা আরো শত গুন উন্নত,সমৃদ্ধ,সভ্য।সক্রেটিস ছুতোর, কামার ইত্যাদি প্রসঙ্গে এসে প্রশ্ন করতেন, 'তাহলে রাষ্ট্র নামক জাহাজটি বিগড়োলে কাকে দিয়ে সারাইয়ের কাজ করাবো'হাসান আজিজুল হক (সক্রেটিস) পৃ : ১৬ সক্রেটিসের এ বিখ্যাত কথপোকথন কারো অজানা নয়। আদর্শবান ন্যায়নীতিভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করবার জন্য সক্রেটিসকে হেমলক পান করতে দেয়া হয়েছিল(বিষ), তারপরও তিনি আইনের প্রতি অটুট শ্রদ্ধা জানিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিলেন- এটাও ছিল তার নির্ভীক বিদ্রোহ। তাকে বাঁচবার সুযোগ দেয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি আইনঅবজ্ঞা করেননি, আইনে যদি তার মৃত্যুদন্ড হয় তবে তিনি অবশ্যই তা মানতে রাজি। এখানেও তার সমস্ত জীবনকর্মের অনেক গভীর দর্শন কাজ করেছে। তার উপর মিথ্যে অভিযোগ করা হয়েছিল একথা তিনি ও এথেন্সবাসী জানতেন। কিন্তু যে আইনে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হলো- তিনি সে আইনকে শ্রদ্ধা জানালেন এ অর্থে মানুষকে আইনের প্রতি অনুগত থাকতে বললেন। সেই আইন কারা তৈরি করছে তা তিনি জানতেন তাতে তো আর আইন নামক বিষয়টিকে জীবন থেকে বিতাড়িত করা যায় না।"পবিত্র কোরানে পাকে ও উল্লেখ করা হয়েছে, বিধর্মী কতৃক শাষিত রাষ্ট্র ও সরকার সমুহের আইন মেনে ধর্ম কর্ম করার।এই রুপ রাষ্ট্র ব্যাবস্থায় শুক্রবারের খতবায় বিশেষ আয়াৎ সংযুক্ত আছে এবং নিয়মিত নামাজের সাথে আর ও কয় রাকাত নামাজ আদায় করার নির্দেশনা দেয়া আছে।পরিতাপের বিষয়টি হচ্ছে,গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ করা যাচ্ছে একশ্রেনীর মানুষ রাষ্ট্রীয় আইন রীতি নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সর্ব উচ্চ আদালতের রায়কে ও অমান্য করে হরতাল অবরোধ,প্রকাশ্য আদালতের সমালোচনা করতে।শুধু তাই নয় আন্দোলনের নামেপ্রকাশ্য দিবালোকে যাত্রীভর্তি চলন্ত বাসে পেট্রোল বোমা হামলা চালিয়ে জীবন্ত মানবকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিতে।উল্লেখ করা প্রয়োজন যারা এই সমস্ত আদালত অবমাননাকর বক্তব্য দিলেন,এবং প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেন যে আদালতের বিরুদ্ধেও কর্মসূচি দেয়া যায়,বক্তব্য দেয়া যায়,তাঁরা কখনই কোন অপরাধীর বিচার কায্য সম্পাদন করেছেন তদ্রুপ কোন উদাহরন নেই। যেমন আমি প্রথমেই বলতে চাই ১৫ই আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছেন রাতের অন্ধকারে।বঙ্গবন্ধুর অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? পৃথীবিপৃষ্টের সব চাইতে নিরাপদ স্থান জেলখানা।সেখানে রাতের অন্ধকারে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করাহল,তাঁরা বন্দি ছিলেন, তারপর ও তাঁদের অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে বুদ্ধিজীবিদের বাসা থেকেতুলে নিয়ে জ্যান্ত মানুষকে হত্যা করা হল, তাঁদের অপরাধ কি বিচার করে মিমাংসা করা যেতনা? খালেদ মোশারফ., কর্নেল তাহেরসহ অসংখ্য মুক্তি যুদ্ধা সেনা অফিসারকে মেজর জিয়ার নির্দেশে নির্মম নির্দয় ভাবে হত্যা করা হল, অনেককে গুলী করার পর প্রান পাখী উড়াল দেয়ার আগেই জ্যান্ত মাটি চাপা দেয়া হল, তাঁদের বিচার কি প্রচলিত সেনা আইনে করা যেতনা? অসংখ্য মুক্তিযুদ্ধা,আওয়ামী লীগের নেতা,মুক্তবুদ্ধির চর্চাকারি,ব্লগার,প্রকাশক,লেখক সাহিত্যিক,সাংবাদিক হত্যা করা হল,তাঁদের অপরাধ কি আইনের আওতায় এনে বিচার করা যেতনা?আন্দোলনের নামে ঘোষনা দিয়ে মানুষ হত্যা করা,সম্পদ নষ্ট করা,লুটপাট করা কি মানবতা বিরুধী অপরাধের আওতায় পড়েনা?মুক্তিযুদ্ধের সময় মানুষ হত্যা লুটপাট,অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি মানবতা বিরুধী অপরাধের বিচার হতে পারে,যুদ্ধাবস্থা ব্যাতিরেকে ঘোষনা দিয়ে তদ্রুপ কর্মে জড়িতদের এবং হুকুমদাতার বিচার কেন হবেনা? নগদ অপরাধের ট্রাইবুনাল গঠন করে বিচার করা কি রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব নয়? নাগরীকদের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া কি রাষ্ট্রের কর্তব্যের মধ্যে পড়েনা? যারা ক্ষতিগ্রস্ত হলেন তাঁরা কি বিচার পাওয়ার সাংবিধানীক অধিকারের মধ্যে পড়েনা?সেই যুগের সক্রেটিস যদি নীজের উপর আনীত মিথ্যা অভিযোগ জেনে শুনে মেনে নিতে পারেন,সভ্যতার চরম শীখরে দাঁড়িয়ে যারা এই যুগে আইনকে, রাষ্ট্রীয় রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে প্রকাশ্য আন্দোলনের নামে মানুষ খুন করেছেন,সম্পদের হানী ঘটিয়েছেন তাঁরা কি সক্রেটিস যুগের আগের অধিবাসি মনে করেন নীজেদের? তাঁরা নীজেরা নিজেদের মনে করুন কিন্তু মুক্তি যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে কোন যুগে ফিরিয়ে নিতে চান?তাঁদের যদি এতই অসহ্য লাগে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিশেষ কিছু আদর্শের প্রতিপালনের অঙ্গিকারের ভিত্তিতে ৩০লক্ষ শহিদের আত্মদান,পৌনে চারলাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাস- তবে জনগনকে সংঘটিত করে আর একটি গনবিপ্লব ঘটিয়ে তাঁদের মতবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে স্বাধীনতার পক্ষের কোন মানুষ বাধাতো দিচ্ছেনা। যাদের নেতৃত্বে, যাদের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন করা হল, তাঁরাতো ক্ষমতায় আছে,তাঁদের কেন জোর পুর্বক,ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে খমতা থেকে নামাতে আন্দোলনের কর্মসূচি দিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে,আইন শৃংখলার অবনতি ঘটিয়ে জনজীবন দুর্বিসহ করে তোলার চক্রান্ত করতে দেয়া হবে।এই সেই দিন মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়ে যিনি বিতর্ক উত্থাপনের বৃথা চেষ্টা করে জনরোষের আওতার মধ্যে এখনও রয়েছেন,তাঁর সৌখিন বাসভবন পাহারায় আপনার সরকার অতিরীক্ত পুলিশ মোতায়েন করতে বাধ্য হয়েছে,তিনি কি ভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে সমাবেশ করার প্রসাশনিক অনুমতি পায়। বর্তমান গনতান্ত্রিক বিশ্বের একটি দেশের উদাহরন কি কেউ দিতে পারবেন,স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা সেই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে?একটি দেশকি কেউ দেখাতে পারবে যে,সেই দেশের কোনমীমাংসিত এবং প্রতিষ্ঠিত কোন সত্যকে ৩০/৪০ বছর পর আবার জনসমক্ষে উত্থাপন করে লক্ষ লক্ষ শহিদ পরিবারের অন্তরের আগুনে"ঘি "ঢেলে দেয়ার চেষ্টা, কোন প্রতিষ্ঠিত দল বা তাঁর নেতা করেছেন? কেন এই পয্যন্ত সরকার তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা না করে উলটো সমাবেশ করে তাঁর মতবাদ প্রচারের অনুমতি দেয়া হল??তাঁরা নীজেদের এত ক্ষমতাবান মনে করেন কিভাবে? তাঁরা কি করে আবার জাতির নিকট ক্ষমা চাওয়া ছাড়াই প্রকাশ্য সভা সমাবেশ করার অধিকার পায়?কেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সংসদে ঘোষনা দিয়েও এখন পয্যন্ত আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন করছেন না? মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আপনার আশ্বাস বাংলার মানুষ অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে।সুতারাং জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন কল্পে তড়িৎ ব্যাবস্থা গ্রহনকরবেন, জনগনের এই আস্থা বিশ্বাস এখন ও অটুট রয়েছে।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম শেখ হাসিনাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,শাপলা চত্বরের সেই দিনের ষড় যন্ত্র মোতাবেক যদি খালেদা জিয়ার ডাকে ঢাকার মানুষ রাজপথে নেমে আসতেন,পরিকল্পনাঅনুযায়ী সেনা বাহিনী অভ্যুত্থান ঘটিয়েআপনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারতো,আপনাকে কি জীবিত বাঁচতে দেয়া হত? আপনার পরিবারের কাওন সদস্যকে বাঁচতে দিত?আওয়ামী লীগের থানা উপজেলা পয্যায়ের কোন নেতা কি বাঁচতে দিত? তাঁরা কি সে দিন পরিকল্পনা অনুযায়ী ধর্ম বিদ্বেষী সরকার উৎখাত করে ধর্মধারি সরকার কায়েমের রাজনৈতিক শ্লোগানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নামক মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র ধারক বাহক জননন্দিত এইসংগঠনটিকেও জ্যান্ত কবর দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত ছিল না?আমি আজ আরও একটি বিষয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,সম্পুর্ন নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন চরমপন্থী নেতার অবিকল নকল করা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার অধিকার--,গনতান্ত্রিকদেশে,গনতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে, গনতান্ত্রীক সংগঠনের,গনতন্ত্রের পুজারি মনে করা কোন নেতা, রাজপথে আন্দোলন না করে, সীমাবদ্ধ কক্ষে ৪১দিন অবস্থান করে, ৪২ জন মানুষকে পুড়িয়ে মেরে,পরবর্তিতে বিচারের সম্মুখ্যিন না হয়ে নিয়মাতান্ত্রীক আন্দোলনের সুযোগ কোন দেশের, কোন নেতা বা কোন রাজনৈতিক দল পেয়েছে, এমন উদাহরন কি কেউ দিতে পারবে?? ষড় যন্ত্রের জাল কোথায় বিস্তৃত ছিল তাঁর প্রমান সেই নেত্রী নীজেই তাঁর উষ্মায় প্রকাশ করে দম্ভস্বরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সবচেয়ে সুশৃংখল বাহিনীকে তাচ্ছিল্য করে বলে ছিল"সেনাবাহিনী বেঈমান"!!!এর পরও আপনার সরকার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা আনায়ন না করে প্রকাশ্য সভার অনুমতি দেয়ায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবার গুলির মনে আগাত দেয়া হয়েছে আমি মনে করি। গত পৌর নির্বাচনে রায় দিয়েছে তাঁর বিচার করার,তাঁকে প্রত্যাখ্যান করার অর্থই হচ্ছে জনগনের ক্ষোভ তাঁর উপর থেকে এখনও কমেনি,বরঞ্চ কয়েক গুন বেড়ে জনরোষের পয্যায় পৌছে গেছে।আপনার সরকারের তাঁকে দেয়া বাড়তিনিরাপত্তাই তা প্রমান করে।সুতারাং দেশ ও জাতি এই রাজনৈতিক লাশের ভার বইবার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা।দেশের এবং জাতির প্রয়োজন বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মত শিক্ষিত, বিজ্ঞান মনস্ক,প্রযুক্তিনির্ভর, উন্নত সমৃদ্ধ জাতি গঠনে জ্ঞানসমৃদ্ধ, আধুনিক সভ্য দুনিয়ার নেতৃত্ব গ্রহন করার মত গুনাবলি সমৃদ্ধ নেতার। কোন অবস্থায় সক্রেটিসের আগের যুগে জাতি ফেরৎ যেতে চায়না।পরিশেষে বলতে চাই,আর কোন সংগাত নয়,এবার চাই সমৃদ্ধি।আর নয় জঙ্গিপনা,এবার চাই ধর্মনিরপেক্ষতা।আর নয় সাম্প্রদায়ীকতা,এবার চাই অসম্প্রদায়ীক বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা।আর নয় পাকি ভাবধারা প্রতিষ্ঠা,এবার চাই মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকারের সফল বাস্তবায়ন। জয় আমাদের হবেই হবে, অশুভ অপশক্তির পরাজয় অবশ্যাম্ভাবি। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাসিনা