এবারকার জর্ম দিন দেশ রত্মের অসাধারন অনন্ন্য এক জর্মদিন;প্রানঢালা শুভেচ্ছা।
:এবারের জর্ম্ম দিন দেশরত্ম শেখ হাসিনার জন্য এক অনন্য ব্যতিক্রমি জম্মদিন।বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের যে শফথ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন,সেই যাত্রা পথে অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে সফলতার দ্বারপ্রান্তে তিনি এখন।এবারের জম্মদিন এমন এক সময়ে ঘনিয়ে এসেছে যখন তিনি রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে বিশ্ব সংস্থা জাতি সংঘের অধিবেশনে, বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র আমেরীকার প্রেসিডেন্টের সাথে যুগ্ম ভাবে সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব পেয়েছেন।বাংলা দেশের প্রধান মন্ত্রীত্বের সফলতার স্বিকৃতি স্বরুপ,ইতিমধ্যে তিনি কমপক্ষে চারটি পুরস্কারে ভুষিত হলেন।জম্ম দিনের অনুষ্ঠানটিও জাতি সংঘের সদর দপ্তরেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।এতে বিশ্বনেতারাও স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাবার সুযোগ পাবেন।
পরিবেশ বিষয়ে জাতিসংঘের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে এক অভিজাত হোটেলের বলরুমে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল আশিম স্টাইনার।
বেশ কয়েকটি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান এবং জাতিসংঘসহ বিশ্বের পদস্থ কর্মকর্তাদের মুহুর্মুহ করতালির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই পুরস্কার গ্রহণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন,জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় বাংলাদেশের মানুষ যে সংগ্রাম করেছে সেই সংগ্রামের স্বীকৃতি হলো এই পুরস্কার। এই সম্মান তাদের। তাই আমি এই পুরস্কার তাদের নামে উৎসর্গ করলাম।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিশ্বের দিকে চেয়ে নেই। সীমিত সামর্থের পুরোটুকু ব্যবহার করে নিজেরাই তা মোকাবেলা করছে।
পুরস্কার তুলে দিয়ে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি আশিম স্টাইনার বলেন, পরিবেশ রক্ষা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বিশ্বব্যাপী অনুকরনীয় নেতৃত্ব, জলবায়ুর ঝুকি মোকাবেলায় আইনের যথাযথ প্রয়োগ, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ূ পরিবর্তন অসামান্য অবদান রাখার জন্যই জাতিসংঘ এই পুরস্কার দিয়ে থাকে। একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে অনুন্নত দেশসমূহে টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ূর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলা করার কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশ এখন এর একটা উৎকৃষ্ট উদহারন।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার আজ সোমবার ৬৯ তম জম্মদিন। বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার প্রথম সন্তান তিনি।
১৯৪৭ সালের এদিনে গোপালগঞ্জের মধুমতি নদী তীরের প্রত্যন্ত পাড়াগাঁ টুঙ্গিপাড়ায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা বর্তমানে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন।দেশরত্ম শেখ হাসিনাও ৭০ বছরে পা দিলেন।কি কাকতালিয় ভাবেই মিলে গেল।মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী বটে।
জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) কাছ থেকে “আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার” গ্রহণ করেন। শেখ হাসিনার হাতে ওই পুরস্কার তুলে দেন আইটিইউর মহাসচিব হোউলিন ঝাও। পুরস্কারটি শেখ হাসিনা বাংলাদেশের তরুওন সমাজকে উৎসর্হ করেন।
এর আগে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের জন্য আন্তর্জতিকভাবে তিনি “সাউথ সাউথ” ও “সেরেস” পদকসহ অন্যান্য পুরস্কারে ভূষিত হন। বাংলাদেশে নারী ও শিশুর উন্নয়নে ভূমিকা রাখার জন্য ইউনেস্কো থেকে “শান্তির বৃক্ষ” (ট্রি অব পিস) অভিধায়ও সিক্ত হন।
শেখ হাসিনার ডাক নাম হাসু। দাদা শেখ লুৎফর রহমান ও দাদি সাহেরা খাতুনের অতি আদরের নাতনি শেখ হাসিনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে দাদা-দাদির কোলে-পিঠে মধুমতি নদীর তীরে টুঙ্গিপাড়ায়। তাঁরা পাঁচ ভাই-বোন। অপর চারজন হচ্ছেন শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা এবং শেখ রাসেল।
ভাই-বোনদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে পিতা বঙ্গবন্ধু এবং মাতা ফজিলাতুন্নেছাসহ সবাই ঘাতকদের হাতে নিহত হন।
পিতাকে খুব একটা কাছে না পেলেও শৈশব-কৈশোর আনন্দেই কেটেছে শেখ হাসিনার। গ্রামবাংলার ধুলোমাটি আর সাধারণ মানুষের সাথেই বেড়ে উঠেছেন তিনি। গ্রামের সাথে তাই তাঁর নাড়ির টান।
শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয় টুঙ্গিপাড়ার এক পাঠশালায়। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে পরিবারকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তখন পুরনো ঢাকার রজনী বোস লেনে ভাড়া বাসায় তাঁরা ওঠেন।
বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য হলে সপরিবারে ৩ নম্বর মিন্টু রোডের বাসায় তারা বসবাস শুরু করেন। শেখ হাসিনাকে ঢাকা শহরে টিকাটুলির নারী শিক্ষা মন্দিরে ভর্তি করা হয়। এখন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শেরেবাংলা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে খ্যাত। শুরু হয় তাঁর শহর বাসের পালা তথা নগর জীবন।
শেখ হাসিনা ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৬৭ সালে ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্সে ভর্তি হন এবং ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
শেখ হাসিনা ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজে পড়ার সময় ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সদস্য এবং রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রলীগের নেত্রী হিসেবে তিনি আইয়ুববিরোধী আন্দোলন এবং ৬-দফা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু উত্থাপিত ৬-দফা দাবিতে পূর্ববাংলায় এক অভূতপূর্ব জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি হয়। শাসকগোষ্ঠী ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে। শুরু হয় প্রচন্ড দমন-নির্যাতন। আটক থাকা অবস্থাতেই বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে। তাঁর জীবন ও পরিবারের ওপর নেমে আসে গভীর বিপদাশংকা ও দুঃসহ কষ্ট।
এই ঝড়ো দিনগুলোতেই বঙ্গবন্ধুর আগ্রহে ১৯৬৮ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার সাথে শেখ হাসিনার বিয়ে হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে যাওয়ার পর গোটা পরিবারকে ঢাকায় ভিন্ন এক বাড়িতে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
অবরুদ্ধ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই শেখ হাসিনা গৃহবন্দী অবস্থায় তাঁর প্রথম সন্তান ‘জয়’-এর মা হন। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর কন্যা সন্তান পুতুলের জন্ম হয়।
১৯৭৫ সালে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার আগে ছোট বোন শেখ রেহানাসহ শেখ হাসিনা ইউরোপ যান। হেগ-এ অবস্থানকালে তিনি সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নিহত হবার খবর পান। তাৎক্ষণিকভাবে দেশে ফেরার কোনো পরিবেশ না থাকায় তিনি ইউরোপ ছেড়ে স্বামী-সন্তানসহ ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন।
শেখ হাসিনার পরবর্তী ইতিহাস একবিংশ শতকের অভিযাত্রায় তিনি কিভাবে বাঙালি জাতির কান্ডারি হয়েছেন তার ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন সেই স্বপ্ন রূপায়নের দায়িত্ব নিয়ে বাঙালি জাতির আলোর দিশারী হওয়ার ইতিহাস।
১৯৮১ সালের ১৩ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে তাঁকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। আর ওই বছরেরই ১৭ মে দীর্ঘ ৬ বছর প্রবাস জীবনের অবসান ঘটিয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি তিনটি আসন থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের পরে তিনি পঞ্চম জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়ে সরকার গঠন করে এবং সে বছরের ২৩ জুন দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে বিরোধীদলের নেতা নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় গুলী ও উপুয্যপুরী গ্রেনেড নিক্ষেপ করে তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও ওই হামলায় বেগম আই ভি রহমান সহ ২৪ জন নিহত এবং পাঁচশ’ এর উপর নেতা কর্মি মারাত্মক ভাবে আহত হন।অনেকেই বোমার স্পিন্টার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন।
২০০৮ইং সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশের বেশী আসন নিয়ে বিশাল বিজয় অর্জন করে। এই বিজয়ের মধ্যদিয়ে শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।এই বিজয়টি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বাংলা দেশের রাজনীতিতে স্বগৌরবে ফিরে আসার এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্ব মহিমায় বাঙ্গালী চেতনায় ফিরে আসার টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়।
পরবর্তী সময়ে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তৃতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।এই নির্বাচনে ভরাদুবির ভয়ে প্রধান বিরুদি দল নির্বাচন বয়কট পুর্বক প্রতিহতের ঘোষনা দিয়ে সহিংসতার এক নজীরবিহীন অধতায়ের সুচনা করে।
বর্তমানে দেশরত্ম শুধু বাংলা দেশের জাতিয় নেতা বা প্রধান মন্ত্রীই নন , তিনি আজ তৃতীয় বিশ্বের একজন বিচক্ষণ বিশ্বনেতা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন নতুন ভূমিকায়। সাম্প্রদায়িকতা উদার প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মান, বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠন কল্পে আই,সি টি খাতের প্রতি বিশেষ নজর দান তাঁকে করে তুলেছে এক আধুনিক, অগ্রসরমান প্রগতির ধারক রাষ্ট্রনায়কে।একবিংশ শতাব্দীর অভিযাত্রায় তিনি দিন বদল ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার কাণ্ডারি। এই অভিযাত্রায় তিনি বাঙালির জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং ভরসাস্থল হিসেবে বিশ্বদরবারে বিবেচিত হচ্ছেন।
সবচেয়ে আশ্চার্যের ব্যাপারটি হচ্ছে, শত ব্যস্ততার মাঝেও শেখ হাসিনা সাহিত্য চর্চা ও সৃজনশীল লেখায় নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। ওরা টোকাই কেন, বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।
বঙ্গবন্ধুর সুদুর প্রসারী চিন্তা চেতনার ফসল মুজিব ইন্দিরা চুক্তি।এই চুক্তির ফলে আকাশ সম জনপ্রিয়তায় তৎক্ষনাৎ ধ্বস নামিয়ে দিতে সক্ষম্ভহয়েছিল সাম্রাজ্যবাদের এদেশীয় দোষর পাকি পন্থি আলবদর, আলশামস,রাজাকারের বংশদ্ভদগন।সেই চুক্তির বাস্তবায়ন করে তাঁরই কন্যা জননেন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ চল্লিশ বছর পর এই জাতী কতৃক ভুষিত হন দেশরত্ম উপাদিতে।দেশের একটা মানুষ এই শব্দটিও উচ্ছারন করেনি চুক্তিটি তাবেদারীর চুক্তি বা অসম চুক্তি।এই থেকে প্রতিয়মান হয় জাতিকে কি প্রিমান বিভ্রান্ত করতে পেরেছিল দুষ্ট চক্র ৭২ইং থেকে ৭৫ইং অবদি।
দেশরত্মই একমাত্র বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক দুইবার নির্বাচিত হওয়ার পর ও এখনো জনপ্রিয়তা শুধু ধরেই রাখেননি, অনেক ক্ষেত্রে বিস্তৃত করতে পেরেছেন এবং পারছেন।শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দুরদর্শিতার নিকট এমনভাবে ধরাসায়ী হলেন বিরুদীদল, বর্তমানে অস্তিত্ব সংকটে দিনাতিপাত করতে বাধ্য হচ্ছেন।হয়তবা অচিরেই বিলুপ্তির অতল তলে তলিয়ে যাবেন,ইতিহাসের অমোঘ বিধানের উদাহরন হয়ে যুগে যুগে রাজনীতি বীদ এবং রাজনৈতিক দলের পথপ্রদর্শক হয়ে বেঁচে থাকার নিমিত্তে।
দেশরত্মের জর্ম্ম দিনে জানাই অন্তরের গভীর থেকে শ্রদ্ধা,বাংলার মেহনতি জনগনের ভালবাসায় সিক্ত হোক তাঁর আগামী দিনের পথচলা।
জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু
জয়তু দেশরত্ম শেখহাসিনা
পরিবেশ বিষয়ে জাতিসংঘের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে এক অভিজাত হোটেলের বলরুমে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল আশিম স্টাইনার।
বেশ কয়েকটি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান এবং জাতিসংঘসহ বিশ্বের পদস্থ কর্মকর্তাদের মুহুর্মুহ করতালির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই পুরস্কার গ্রহণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন,জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় বাংলাদেশের মানুষ যে সংগ্রাম করেছে সেই সংগ্রামের স্বীকৃতি হলো এই পুরস্কার। এই সম্মান তাদের। তাই আমি এই পুরস্কার তাদের নামে উৎসর্গ করলাম।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিশ্বের দিকে চেয়ে নেই। সীমিত সামর্থের পুরোটুকু ব্যবহার করে নিজেরাই তা মোকাবেলা করছে।
পুরস্কার তুলে দিয়ে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি আশিম স্টাইনার বলেন, পরিবেশ রক্ষা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় বিশ্বব্যাপী অনুকরনীয় নেতৃত্ব, জলবায়ুর ঝুকি মোকাবেলায় আইনের যথাযথ প্রয়োগ, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ূ পরিবর্তন অসামান্য অবদান রাখার জন্যই জাতিসংঘ এই পুরস্কার দিয়ে থাকে। একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে অনুন্নত দেশসমূহে টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ূর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলা করার কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশ এখন এর একটা উৎকৃষ্ট উদহারন।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার আজ সোমবার ৬৯ তম জম্মদিন। বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার প্রথম সন্তান তিনি।
১৯৪৭ সালের এদিনে গোপালগঞ্জের মধুমতি নদী তীরের প্রত্যন্ত পাড়াগাঁ টুঙ্গিপাড়ায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা বর্তমানে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন।দেশরত্ম শেখ হাসিনাও ৭০ বছরে পা দিলেন।কি কাকতালিয় ভাবেই মিলে গেল।মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী বটে।
জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) কাছ থেকে “আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার” গ্রহণ করেন। শেখ হাসিনার হাতে ওই পুরস্কার তুলে দেন আইটিইউর মহাসচিব হোউলিন ঝাও। পুরস্কারটি শেখ হাসিনা বাংলাদেশের তরুওন সমাজকে উৎসর্হ করেন।
এর আগে রাষ্ট্র পরিচালনায় দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের জন্য আন্তর্জতিকভাবে তিনি “সাউথ সাউথ” ও “সেরেস” পদকসহ অন্যান্য পুরস্কারে ভূষিত হন। বাংলাদেশে নারী ও শিশুর উন্নয়নে ভূমিকা রাখার জন্য ইউনেস্কো থেকে “শান্তির বৃক্ষ” (ট্রি অব পিস) অভিধায়ও সিক্ত হন।
শেখ হাসিনার ডাক নাম হাসু। দাদা শেখ লুৎফর রহমান ও দাদি সাহেরা খাতুনের অতি আদরের নাতনি শেখ হাসিনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে দাদা-দাদির কোলে-পিঠে মধুমতি নদীর তীরে টুঙ্গিপাড়ায়। তাঁরা পাঁচ ভাই-বোন। অপর চারজন হচ্ছেন শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা এবং শেখ রাসেল।
ভাই-বোনদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে পিতা বঙ্গবন্ধু এবং মাতা ফজিলাতুন্নেছাসহ সবাই ঘাতকদের হাতে নিহত হন।
পিতাকে খুব একটা কাছে না পেলেও শৈশব-কৈশোর আনন্দেই কেটেছে শেখ হাসিনার। গ্রামবাংলার ধুলোমাটি আর সাধারণ মানুষের সাথেই বেড়ে উঠেছেন তিনি। গ্রামের সাথে তাই তাঁর নাড়ির টান।
শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয় টুঙ্গিপাড়ার এক পাঠশালায়। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে পরিবারকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তখন পুরনো ঢাকার রজনী বোস লেনে ভাড়া বাসায় তাঁরা ওঠেন।
বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য হলে সপরিবারে ৩ নম্বর মিন্টু রোডের বাসায় তারা বসবাস শুরু করেন। শেখ হাসিনাকে ঢাকা শহরে টিকাটুলির নারী শিক্ষা মন্দিরে ভর্তি করা হয়। এখন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শেরেবাংলা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে খ্যাত। শুরু হয় তাঁর শহর বাসের পালা তথা নগর জীবন।
শেখ হাসিনা ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৬৭ সালে ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্সে ভর্তি হন এবং ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
শেখ হাসিনা ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজে পড়ার সময় ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সদস্য এবং রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রলীগের নেত্রী হিসেবে তিনি আইয়ুববিরোধী আন্দোলন এবং ৬-দফা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু উত্থাপিত ৬-দফা দাবিতে পূর্ববাংলায় এক অভূতপূর্ব জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি হয়। শাসকগোষ্ঠী ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে। শুরু হয় প্রচন্ড দমন-নির্যাতন। আটক থাকা অবস্থাতেই বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে। তাঁর জীবন ও পরিবারের ওপর নেমে আসে গভীর বিপদাশংকা ও দুঃসহ কষ্ট।
এই ঝড়ো দিনগুলোতেই বঙ্গবন্ধুর আগ্রহে ১৯৬৮ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার সাথে শেখ হাসিনার বিয়ে হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে যাওয়ার পর গোটা পরিবারকে ঢাকায় ভিন্ন এক বাড়িতে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
অবরুদ্ধ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই শেখ হাসিনা গৃহবন্দী অবস্থায় তাঁর প্রথম সন্তান ‘জয়’-এর মা হন। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর কন্যা সন্তান পুতুলের জন্ম হয়।
১৯৭৫ সালে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার আগে ছোট বোন শেখ রেহানাসহ শেখ হাসিনা ইউরোপ যান। হেগ-এ অবস্থানকালে তিনি সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নিহত হবার খবর পান। তাৎক্ষণিকভাবে দেশে ফেরার কোনো পরিবেশ না থাকায় তিনি ইউরোপ ছেড়ে স্বামী-সন্তানসহ ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন।
শেখ হাসিনার পরবর্তী ইতিহাস একবিংশ শতকের অভিযাত্রায় তিনি কিভাবে বাঙালি জাতির কান্ডারি হয়েছেন তার ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন সেই স্বপ্ন রূপায়নের দায়িত্ব নিয়ে বাঙালি জাতির আলোর দিশারী হওয়ার ইতিহাস।
১৯৮১ সালের ১৩ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে তাঁকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। আর ওই বছরেরই ১৭ মে দীর্ঘ ৬ বছর প্রবাস জীবনের অবসান ঘটিয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি তিনটি আসন থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের পরে তিনি পঞ্চম জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা নির্বাচিত হন।
১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়ে সরকার গঠন করে এবং সে বছরের ২৩ জুন দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে বিরোধীদলের নেতা নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় গুলী ও উপুয্যপুরী গ্রেনেড নিক্ষেপ করে তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও ওই হামলায় বেগম আই ভি রহমান সহ ২৪ জন নিহত এবং পাঁচশ’ এর উপর নেতা কর্মি মারাত্মক ভাবে আহত হন।অনেকেই বোমার স্পিন্টার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন।
২০০৮ইং সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশের বেশী আসন নিয়ে বিশাল বিজয় অর্জন করে। এই বিজয়ের মধ্যদিয়ে শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।এই বিজয়টি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বাংলা দেশের রাজনীতিতে স্বগৌরবে ফিরে আসার এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্ব মহিমায় বাঙ্গালী চেতনায় ফিরে আসার টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়।
পরবর্তী সময়ে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তৃতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।এই নির্বাচনে ভরাদুবির ভয়ে প্রধান বিরুদি দল নির্বাচন বয়কট পুর্বক প্রতিহতের ঘোষনা দিয়ে সহিংসতার এক নজীরবিহীন অধতায়ের সুচনা করে।
বর্তমানে দেশরত্ম শুধু বাংলা দেশের জাতিয় নেতা বা প্রধান মন্ত্রীই নন , তিনি আজ তৃতীয় বিশ্বের একজন বিচক্ষণ বিশ্বনেতা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন নতুন ভূমিকায়। সাম্প্রদায়িকতা উদার প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মান, বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠন কল্পে আই,সি টি খাতের প্রতি বিশেষ নজর দান তাঁকে করে তুলেছে এক আধুনিক, অগ্রসরমান প্রগতির ধারক রাষ্ট্রনায়কে।একবিংশ শতাব্দীর অভিযাত্রায় তিনি দিন বদল ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার কাণ্ডারি। এই অভিযাত্রায় তিনি বাঙালির জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং ভরসাস্থল হিসেবে বিশ্বদরবারে বিবেচিত হচ্ছেন।
সবচেয়ে আশ্চার্যের ব্যাপারটি হচ্ছে, শত ব্যস্ততার মাঝেও শেখ হাসিনা সাহিত্য চর্চা ও সৃজনশীল লেখায় নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। ওরা টোকাই কেন, বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।
বঙ্গবন্ধুর সুদুর প্রসারী চিন্তা চেতনার ফসল মুজিব ইন্দিরা চুক্তি।এই চুক্তির ফলে আকাশ সম জনপ্রিয়তায় তৎক্ষনাৎ ধ্বস নামিয়ে দিতে সক্ষম্ভহয়েছিল সাম্রাজ্যবাদের এদেশীয় দোষর পাকি পন্থি আলবদর, আলশামস,রাজাকারের বংশদ্ভদগন।সেই চুক্তির বাস্তবায়ন করে তাঁরই কন্যা জননেন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ চল্লিশ বছর পর এই জাতী কতৃক ভুষিত হন দেশরত্ম উপাদিতে।দেশের একটা মানুষ এই শব্দটিও উচ্ছারন করেনি চুক্তিটি তাবেদারীর চুক্তি বা অসম চুক্তি।এই থেকে প্রতিয়মান হয় জাতিকে কি প্রিমান বিভ্রান্ত করতে পেরেছিল দুষ্ট চক্র ৭২ইং থেকে ৭৫ইং অবদি।
দেশরত্মই একমাত্র বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক দুইবার নির্বাচিত হওয়ার পর ও এখনো জনপ্রিয়তা শুধু ধরেই রাখেননি, অনেক ক্ষেত্রে বিস্তৃত করতে পেরেছেন এবং পারছেন।শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দুরদর্শিতার নিকট এমনভাবে ধরাসায়ী হলেন বিরুদীদল, বর্তমানে অস্তিত্ব সংকটে দিনাতিপাত করতে বাধ্য হচ্ছেন।হয়তবা অচিরেই বিলুপ্তির অতল তলে তলিয়ে যাবেন,ইতিহাসের অমোঘ বিধানের উদাহরন হয়ে যুগে যুগে রাজনীতি বীদ এবং রাজনৈতিক দলের পথপ্রদর্শক হয়ে বেঁচে থাকার নিমিত্তে।
দেশরত্মের জর্ম্ম দিনে জানাই অন্তরের গভীর থেকে শ্রদ্ধা,বাংলার মেহনতি জনগনের ভালবাসায় সিক্ত হোক তাঁর আগামী দিনের পথচলা।
জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু
জয়তু দেশরত্ম শেখহাসিনা
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন