সৌদী সরকারের চরম অবহেলার তীব্র নিন্দা জানাই।
চরম মানবতা লঙন,অমানবিক,অবহ
েলা, অযত্নের তীব্র নিন্দা না জানিয়ে পারি না।
===================
পবিত্র হজ্ব পালন করতে মক্কায় গিয়ে পদদলিত হয়ে ৭১৭ জন হাজী মৃত্যু বরন করেছে।গত কয়েক বছরে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মানুষ মারা গেছে বলে আল-জাজিরা সহ বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ।এতে সৌদি সরকারের গাফলতি ইঙ্গিত দিচ্ছেন মিডিয়াগুলী।অনেক বছর আগে থেকে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ গুলী সবাই মিলে হজ্ব ব্যবস্থাপনা করার দাবি জানিয়ে আসছে।সৌদি সরকার এই দাবির প্রতি কোন রুপ সাড়া দেয়নি।এবারের হাজীদের মৃত্যুতে এই দাবীর যৌক্তিকতা আরও বেশী প্রান পেল।
আমার মুল বিষয় হাজীদের মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে নয়।মৃত লাশের প্রতি অবহেলা।সংবাদে প্রকাশিত হয়েছে,লাশের উপর লাশ রেখে স্তুপাকারে রাখা হয়েছে।আর ও অমানবিক বিষয় হল লাশ সংগ্রহে বুলডোজার এবং বহনে কেরাং ব্যবহার করা হয়েছে।নি:সন্দেহে ঘটনা যদি সত্যি হয় তাহলে চরম মানবধিকার লঙন ছাড়া আর কি বলা যায়।
এই অমানবিক আচরনে বাংলাদেশের তথাকথিত মাওলানা,ইসলামের সোল এজেন্টের দাবিদার বলে গর্বকারী ইসলামী দল গুলির কোন প্রতিক্রিয়া এ পয্যন্ত লক্ষ করা যায়নি।
আজ যদি বাংলাদেশে এহেন আচরন সরকারী ভাবে করা হত তবে,এতক্ষনে জিহাদি জোশে বলিয়ান হয়ে কি তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে দিত তা ভাবতেও পারিনা।একটি সংগঠন থেকে একটা বিবৃতি এই পয্যন্ত পাওয়া যায়নি,পাওয়া যাবেও না।
তাঁদের বা তাঁদের মুরুব্বিদের দ্বারা যাহাই ঘটুকনা কেন,এতে দুষের কিছুই নাই।আমার মত আওয়াম যদি কোন দোষ মনের অজান্তেও হয়ে যায়,তাহলেই শুধু দোষ হবে।
মুক্তি যুদ্ধের নয়মাসে গানিমতের মাল বলে মা বোনদের বিজাতিয় পাঞ্জাবী পাঠানদের হাতে তুলে দিলেও দোষ হয় না।আন্দোলনের নামে পবিত্র কোরানে আগুন দিলেও সামান্যতম অনুশোচনা হয়না,নাস্তিক বলে মানুষ হত্যা করলেও দোষ হয়না,যত দুষ নন্দঘোষ এই আমার মত যত সব প্রশ্ন উত্থাপন কারী বেয়াদপদের।
েলা, অযত্নের তীব্র নিন্দা না জানিয়ে পারি না।
===================
পবিত্র হজ্ব পালন করতে মক্কায় গিয়ে পদদলিত হয়ে ৭১৭ জন হাজী মৃত্যু বরন করেছে।গত কয়েক বছরে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মানুষ মারা গেছে বলে আল-জাজিরা সহ বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ।এতে সৌদি সরকারের গাফলতি ইঙ্গিত দিচ্ছেন মিডিয়াগুলী।অনেক বছর আগে থেকে মুসলিম অধ্যুষিত দেশ গুলী সবাই মিলে হজ্ব ব্যবস্থাপনা করার দাবি জানিয়ে আসছে।সৌদি সরকার এই দাবির প্রতি কোন রুপ সাড়া দেয়নি।এবারের হাজীদের মৃত্যুতে এই দাবীর যৌক্তিকতা আরও বেশী প্রান পেল।
আমার মুল বিষয় হাজীদের মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে নয়।মৃত লাশের প্রতি অবহেলা।সংবাদে প্রকাশিত হয়েছে,লাশের উপর লাশ রেখে স্তুপাকারে রাখা হয়েছে।আর ও অমানবিক বিষয় হল লাশ সংগ্রহে বুলডোজার এবং বহনে কেরাং ব্যবহার করা হয়েছে।নি:সন্দেহে ঘটনা যদি সত্যি হয় তাহলে চরম মানবধিকার লঙন ছাড়া আর কি বলা যায়।
এই অমানবিক আচরনে বাংলাদেশের তথাকথিত মাওলানা,ইসলামের সোল এজেন্টের দাবিদার বলে গর্বকারী ইসলামী দল গুলির কোন প্রতিক্রিয়া এ পয্যন্ত লক্ষ করা যায়নি।
আজ যদি বাংলাদেশে এহেন আচরন সরকারী ভাবে করা হত তবে,এতক্ষনে জিহাদি জোশে বলিয়ান হয়ে কি তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে দিত তা ভাবতেও পারিনা।একটি সংগঠন থেকে একটা বিবৃতি এই পয্যন্ত পাওয়া যায়নি,পাওয়া যাবেও না।
তাঁদের বা তাঁদের মুরুব্বিদের দ্বারা যাহাই ঘটুকনা কেন,এতে দুষের কিছুই নাই।আমার মত আওয়াম যদি কোন দোষ মনের অজান্তেও হয়ে যায়,তাহলেই শুধু দোষ হবে।
মুক্তি যুদ্ধের নয়মাসে গানিমতের মাল বলে মা বোনদের বিজাতিয় পাঞ্জাবী পাঠানদের হাতে তুলে দিলেও দোষ হয় না।আন্দোলনের নামে পবিত্র কোরানে আগুন দিলেও সামান্যতম অনুশোচনা হয়না,নাস্তিক বলে মানুষ হত্যা করলেও দোষ হয়না,যত দুষ নন্দঘোষ এই আমার মত যত সব প্রশ্ন উত্থাপন কারী বেয়াদপদের।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন