২০১৫ সালে শেখ হাসিনার সরকারের শিক্ষা-শিল্পে অভাবনীয় অগ্রগতির খন্ডচিত্র------ ================================== শিল্প:-- === সর্বজনের সম্যক উপলব্দি আছে,বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প অপ্রতিদন্ধিত ভাবে বিশ্ব শাষন করছে।সরকারের ব্যাপক সুবিধা নিয়ে এই খাত আরো অগ্রসর হবে বলে সর্বমহল আশাবাদি।তাঁর সাথে উন্নত সুতা উৎপাদন করা গেলে গার্মেন্টসয়ের কাঁচামাল আমদানী অনেকাংশে কমে এলে বাংলাদেশ বিপুল ভাবে লাভবান হতে পারে।বর্তমান সরকার ও এই খাত উন্নয়নের জন্য বহুমুখি প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। বস্ত্র শিল্পে বিপুল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে, যাতে উন্নতমানের আধুনিক প্ল্যান্টে কাপড় বুননে গতি আসে। গ্যাসও ২২০ ভোল্টেজ বিদ্যুতের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার উদ্যোগ ইতিমধ্যেই নেয়া হয়েছে। রিলিফ মূল্যে গ্যাস ও ববিদ্যুৎ দেয়ার জন্য পরিক্ষা নিরিক্ষা অব্যাহত আছে। এ খাত ফরওয়ার্ড ও ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজে বিপ্লব আসার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায়না। কাঁচা তুলা আমদানিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় একটি দেশ। সরকারিভাবে সেন্ট্রাল অ্যাপলুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করে বড় বড় বস্ত্র মিলকে ভাড়ায় সার্ভিস দেয়ার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। শিল্পায়নে ঔষধ, চামড়া, খেলাধুলার সরঞ্জাম, হালকা যন্ত্রপাতি, জাহাজ নির্মাণ, মটরসাইকেল, বাইসাইকেল, আসবাবপত্র, প্রসাধনী ইত্যাদি বিপুল পরিমানে রপ্তানী করে মুল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা আনায়ন ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।উল্লেখিত সৌখিন পন্য সামগ্রির মান বিশ্বের যে কোন দেশের পন্যের মানের চাইতে অনেক গুন ভাল প্রমানীত হওয়ায় ধীরে ধীরে বিশ্ব বাজার বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রনে চলে আসা শুরু হয়েছে।আশা করা করা যায় চীন, তাইওয়ান,থাইল্যান্ডের বর্তমান বাজার বাংলাদেশের অনুকুলে নিয়ে আসার সম্ভাবনার স্বপ্ন আর বেশি দূরে নয়। বর্তমান সরকার ইতিমধ্যেই পাটের থলে ব্যাবহারে কড়াকড়ি আরোপ করেছেন।পাট উৎপাদন ও ন্যায্য মুল্য পাওয়ার নিশ্চয়তায় এই খাত পুরাতন গৌরব ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারে। ২০৪১ সালের রুপকল্পকে সামনে রেখে পাট শিল্পকে আধুনিক যুগ উপযোগি করার সকল প্রচেষ্টা ইতিমধ্যে গৃহিত হয়ে সফল বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।পাটের উৎপাদন ও রপ্তানিতে বহুমাত্রিকতা আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ঢাকা -চট্রগ্রাম রেলওয়ের ব্রডগেজে ডাবল লাইনের কাজ প্রায় শেষ পয্যায়।ঢাকা-চট্রগ্রাম সড়কপথের চারলেনে উন্নিত করার কাজ ও সমাপ্তির পথে।এই দুইটি ব্যাস্ততম পথের কাজ সমাপ্ত হলে পন্য আনা নেয়ায় বৈপ্লবিক গতি আসবে আশা করা যায়।বৃহৎ বন্দর চট্রগ্রাম সমুদ্র বন্দরে বিপুল পরিমান পন্য পড়ে থাকার চিরায়ত দৃশ্যে ব্যাপক পরিবর্তন হবে আশা করি।পরিকল্পিত গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ শেষ হওয়ার আগেই স্থল সীমানায় প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গুলি সমাপ্ত করার মেঘা প্রকল্প হাতে নিয়ে সরকার এগিয়ে যাচ্ছে। রেলের ব্রডগেজীকরণ, ডাবল ট্রেকিং ও বিদ্যুতায়নও উৎপাদনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়ন দৃশ্যমানতা শুরু হয়েছে ২০১৫ সালের শেষের দিকে এসে। বাংলাদেশের বিদ্যমান পরিকল্পনা কমিশনকে নাম সর্বস্ব না রেখে সংস্থাটিকে আরো শক্তিশালী, আধুনিক,প্রযুক্তি নির্ভর পরিকল্পনা কমিশন স্থাপন করা সময়ের দাবী। বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটিকে আরো গতিশীল,আধুনিক লোকবলে বলিয়ান,সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা প্রদান আবশ্যক। যৌক্তিক ও প্রবৃদ্ধি সহায়ক মুদ্রানীতি প্রনয়ন করা গেলে প্রতিটি পদক্ষেপের সুফল অচিরেই ধরা দেয়ার কোন বিকল্প থাকবে না। বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার সফল উদ্যোগ আগে থেকেই গৃহিত রয়েছে,তথাপি আরো কায্যকর ও আকর্ষনীয় করার লক্ষে রাষ্ট্রীয় সুযোগ অবারিত করা একান্ত কাম্য।দেশের অভ্যন্তরে বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার সফল উপায় অনুসন্ধান প্রয়োজন।দেশীয় উদ্যোগক্তাগন প্রয়োজনীয় সুযোগ পেলে বিদেশে টাকা পাচার অনেকাংশেই কমে আসবে মনে করি। দেশে টাকার ব্যাবহারে সংকুচিত ক্ষেত্রের কারনে ফি বছর বিপুল পরিমান টাকা বিদেশে পাছার হয়ে বিদেশেই বিনিয়োগ হচ্ছে।বাংলাদেশে জাতীয় সঞ্চয় সামষ্টিক আয়ের শতকরা ৩১ ভাগ আর সামষ্টিক আয়ের বিনিয়োগের হার শতকরা ২৯ ভাগ। এই রহস্যের অন্যতম বড় কারণ সম্পদ ও মূলধন পাঁচার। ওয়াশিংটনের গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি জিএফআইএর হিসাবে ২০০৪ থেকে ২০১৩ সাল পয্যন্ত দশ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৫৫৮৮ কোটি ডলারের মূলধন পাচার হয়েছে বলে তথ্য দিয়েছেন। একক ভাবে ২০১৩ সালে এই পাচারের পরিমাণ প্রায় ৯৬৬ কোটি ডলার। এতে উদ্ভিগ্নতার তেমন কিছু আছে বলে মনে করি না। বিদেশী যে সমস্ত বিনিয়োগ বাংলাদেশে হচ্ছে সেই সমস্ত টাকাও সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে পাচার হয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। তাঁরপর ও সরকার টাকা পাচার রোধে যথাযথ আইনি ব্যাবস্থা নিচ্ছেন। শিক্ষা:-- ======== সরকার প্রত্যেক জেলা শহরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার পরিকল্পনা ২০১৫ সালেই দৃশ্যমান হয়েছে।প্রতিটি গ্রামে ন্যুনতম একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের কাজ দফল ভাবে শেষ হয়েছে।বর্তমানে হাতে নেয়া হয়েছে ন্যুনতম দুরত্বে একটি প্রাইমারি বিদ্যালয়-শিশুরা যেন অনেকদুর পায়ে হেঁটে বিদ্যালয়ে যেতে না হয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সরকার সারা দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতিয় করন করে শিক্ষাক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন।দীর্ঘ ৪০ বছর পর তাঁর কন্যা আবার ল্ব দেশের সকল বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারি করন করেন এবং প্রত্যেক গ্রামে ন্যুনতম একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে সফল ভাবেই তা বাস্তবায়ন করেন।শুধু তাই নয় সকল মাধ্যমিক বিদ্যালয়,মাদ্রাসাকেও এমপিও ভুক্ত করে চরম দুর্দশা গ্রস্থ শিক্ষক কর্মচারীদের দু:খ লাগবে সহায়ক ভুমিকা পালন করেন।দেশের সকল শ্রেনীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুন্যপদ পুরনে ব্যাবস্থা গ্রহন করে বহু শিক্ষিত বেকার যুবকের কর্মসংস্থান করেন,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরও দুর্ভোগ লাগব হয় ২০১৫ সালেই।শিক্ষার জন্য অবকাঠামো একটি আবশ্যক্যিয় উপাদান।সেই লক্ষে প্রত্যেক ইউনিয়ন অনুযায়ী প্রতিটি মাধ্যমিক প্রাথমিক,মাদ্রাসার প্রয়োজনীয় ভবন নির্মানের উদ্যোগ সফল ভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে ২০১৫ সাল শেষ হওয়ার আগেই। বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ।তথ্য প্রযুক্তিতে নতুন প্রজম্মকে শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে আগেই প্রত্যেক জেলা শহরে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রকল্প হাতে নিয়ে শেখ হাসিনার সরকার আংশিক বাস্তবায়ন করতে পেরেছিলেন।সরকার পরিবর্তন হেতু এই প্রকল্পের কাজ থেমে গিয়েছিল।২০০৮ সালে ক্ষমতা গ্রহন করে উক্ত প্রকল্পটি আরো ব্যাপক ও বিস্তৃত করে গ্রহন করা হয়।বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ ঈর্শনীয় অগ্রগতি অর্জন করে বিশ্বে বাংলাদেশ রোল মডেল হয়ে এই খাতে নেতৃত্ব দখল করতে পেরেছে।বাংলাদেশের সকল শাখা প্রশাখাকে,জীবনের প্রতিটি স্তরে ডিজিটিলাইজেসনের প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইতিমধ্যে কম্পিউটার সরবরাহ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।ছাত্র /ছাত্রীদের হাতে কম্পিটার পৌছে দেয়ার প্রক্রিয়া গ্রহন করা হয়েছে।আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই শিক্ষাকে ই-এডুকেশনের আওতায় আনা সম্ভব হবে বলে ধারনা করা যায়।বছরের শুরুতে জানুয়ারীর এক তারিখে শিশুদের হাতে বই তুলে দেয়ার রেওয়াজ ইতিমধ্যে সাফল্যজনক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারের নারী শিক্ষার প্রতি গুরুত্বারুপের ফসল ২০১৫ সালে সর্বস্তরে পরিস্ফুটিত হয়ে উঠে।সর্বক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন, উচ্চ শিক্ষায় অবৈতনিকীকরন,সরকারের বিভিন্ন উচ্চপয্যায় নারীদের জন্য অগ্রাধিকরন প্রক্রিয়ার সুফল বছরের শেষ নাগাদ দৃশ্যমান হয়ে জনমনে আশার আলো সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।যেহেতু নারীরা সমাজের অর্ধেক হওয়া সত্বেও বিভিন্ন সামাজিক বাধ্যবাধকতা ও অবহেলার কারনে পিছিয়ে ছিল, সেখান থেকে উত্তরন ছাড়া সার্বিকভাবে দেশ উন্নয়ন সম্ভব নয়।উচ্চশিক্ষায় অবাধ বিচরনের সুফলের কারনেই সেনা বাহিনী সহ সরকারের উচ্চপয্যায় নারী কর্মকর্তারা সাফল্যজনক ভাবে ২০১৫ সালে স্থান করে নিতে পেরেছেন,ইহা দৃশ্যমান ভাবে সমাজকে আশাম্বিত করতে পেরেছে। বাংলাদেশের প্রচলিত মান্ধাতার আমলের কেরানি সৃষ্টির শিক্ষাকে যুগযোগি আধুনিকরন প্রক্রিয়ার কাজ অনেক আগে থেকে শুরু হলেও সমাজে তাহা দৃশ্যমান ছিলনা। আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক, যুগউপযোগী শিক্ষা ব্যাবস্থা চালু করার নিমিত্তে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহন করেছিলেন।স্বল্প সময়ের মধ্যে তাঁর সরকারের পতন হলে, পরবর্তি সরকার সমুহ জাতিকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়ার শিক্ষা নীতি প্রবর্তন করে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক অরাজগ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে।সেখান থেকে মাননীয় শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৬ ইং সালে ক্ষমতায় এসে নতুন করে শিক্ষা নীতি প্রনয়ন পুর্বক শিক্ষাকে তথ্য ও প্রযুক্তির ধারায় অগ্রাধিকার দিয়ে ঢেলে সাজানোর পদক্ষেপ গ্রহন করে। ২০০৮ ইং সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গিকার নিয়ে নতুন প্রজম্মের ব্যাপক সমর্থন আদায় করে বিশাল সমর্থন নিয়ে ক্ষমতা গ্রহন করে। ডিজিটালের অঙ্গিকারের বাস্তবায়নের নিমিত্তে স্বপ্ল ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প গ্রহন করা হয় শিক্ষাক্ষেত্রে।রাষ্ট্রীয় ভাবে শিক্ষাকে অগ্রাধিকার প্রদান করে সার্বিক কর্মযজ্ঞ শুরু করে।মেয়াদান্তে শিক্ষা ক্ষেত্রে নেয়া যুগান্তকারী পদক্ষেপ সমুহের সাফল্য সরকারের ঝুড়িতে এসে জমা হতে থাকে।২০১৫ সালে দিবালোকের মতই সাফল্য সমুহ জনমানষে দৃশ্যমান হয়ে ফুটে উঠে। পরিশেষে বলতে চাই,২০১৫ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক রাজনৈতিক আবহ প্রবাহিত হলেও, দেশরত্মের দৃড মনোবলের নিকট সকল ষড়যন্ত্রই পরাস্ত হতে বাধ্য হয়।২০১৫ সাল জনজীবন থেকে কেড়ে নিতে চেয়েছিল শান্তি,অগ্রগতি,সমৃদ্ধি।রাজনীতিতে আমদানী করা হয়েছিল আগুন সন্ত্রাসের মত অমানবিক কর্মসুচির।রাজনীতি দেশকে করতে চেয়েছিল অরাজগতা,বিশৃংখলা,নৈরাজ্যের স্বর্গভুমি।উত্থান ঘটাতে চেষ্টা হয়েছিল আইন না মানার এক ন্যাক্কারজনক দৃষ্টান্তের।উস্কে দিতে চেষ্টা হয়েছিল আমাদের সুশৃংখল গর্বিত সেনাবাহিনীকে।ক্ষেপানোর চেষ্টা হয়েছিল সম্মানীত আলেম সমাজকে। জাতির জনকের কন্যা সকল অশুভ শক্তিকে মনোবল,দৃডতা,দেশপ্রেম দিয়ে প্রতিহত করে উন্নয়ন অগ্রগতির চাকা সচল রাখার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহন করে বিধাতার আসীম কৃপায় সফলতা লাভে সক্ষম হন।অশুভ কালো শক্তি সাময়িক পরাভুত হলেও এখন ও নিচ্ছিন্ন হয়নি।সকল অশুভ শক্তিকে সমুলে উৎপাটন করার নিয়ন্তর প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে দেশকে কাংখিত লক্ষে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানের শান্তিপুর্ন রাজনৈতিক আবহ বিরাজমান থাকলে আগামী ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ উচ্চ আয়ের দেশে রুপান্তরীত হয়ে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে ইনশাল্লাহ।জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানের পথে দেশ অনেকদুর এগিয়ে গেছে নিসন্দেহে বলা যায়। (চলমান) জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাসিনা
শিক্ষা শিল্প খাতে বাংলাদেশ প্রভুত উন্নতি সাধন করেছে।একদা যে দেশটিতে সুঁই তৈরীর কারখানা নেই বলে উপহাস করা হত সেই দেশটি এখন নিজস্ব কারখানায় জাহাজ উৎপাদন করে বিশ্ব বাজারে রপ্তানী করছে।আলাদীনের চেরাগের মতই সব কিছু রাতারাতি পরিবর্তন সুচিত করতে পেরেছেন জাতির জনকের কন্যার অক্লান্ত পরিশ্রম, দেশের প্রতি আকৃত্তিম ভাল ভাসা,নিখাদ দেশপ্রেমের কারনেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন