শেখ হাসিনার সরকারের স্বাস্থ্যখাতে অভুতপুর্ব উন্নতির খন্ড চিত্র------- ======================= স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশ অভুতপুর্ব উন্নতি সাধন করতে সক্ষম হয়েছে।অতীতের সরকার সমুহ রাষ্ট্রের এই গুরুত্ব পুর্ন খাতকে শুধু অবহেলাই করেননি, আধুনিকায়নের নুন্যন্নতম পদক্ষেপও গ্রহন করেননি।বরঞ্চ গ্রামের হতদরিদ্র জনগোষ্টির স্বাস্থ্য সেবা পাওয়ার অধিকারের প্রতি লক্ষ রেখে ১৯৯৬ ইং সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে প্রতি ইউনিয়নের প্রত্যেক সাবেক বৃহত্তর ওয়ার্ডে একটি করে কমিউনিটি সেন্টার স্থাপনের প্রকল্প মাঝপথে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল।২০০৮ ইং সালে জনগনের বিপুল সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে পুনরায় এই প্রকল্প চালু করে বর্তমানে সমাপ্তির পথে।গ্রামের মা বোনদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিতকরন প্রকল্পটি বন্ধ করে জোট সরকার গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের প্রতি চরম অবজ্ঞাই প্রদর্শন করেছিল তাই নয়,চিকিৎসা পাওয়ার নাগরীক অধিকার থেকে গ্রামীন জনগোষ্টিকে বঞ্চিত করে সংবিধানকেই অবজ্ঞা করেছিলেন।জাতির জনকের কন্যা ক্ষমতা গ্রহন করে গ্রামের মানুষকে তাঁদের প্রাপ্য সাংবিধানিক অধিকার আবার তাঁদের কাছে ফেরৎ দেয়ার উদ্যোগ গ্রহন করেন।তাছাড়া আরো কতিপয় গুরুত্ব পুর্ন সিদ্ধান্ত সরকার স্বাস্থ্যখাতে গ্রহন করে। ১১ টি সরকারি মেডিকেল কলেজ চালু করা হয়েছে।দারিদ্র সীমার নীছে ১লক্ষ পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ কার্ড বিতরনের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।পয্যায়ক্রমে দেশের সব দারিদ্র পরিবারের মধ্যে এই কার্ড বিতরন করা হবে। বার হাজারের বেশি ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হয়েছে।১৩ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে।আরো ১০ হাজার নার্স নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহন করা হয়েছে। ২০০৬ সালে গড় আয়ু ছিল ৬৬.৫ বছর, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৭১ বছরের ও বেশী। নিসন্দেহে বলা যায়, কল্যান রাষ্ট্রের শর্তানুযায়ী রাষ্ট্রের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা একটি অন্যতম শর্ত।সেই কল্যান রাষ্ট্রের পথেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। জাতির জনকের আজীবনের স্বপ্ন বাংলা দেশের কোন মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবেনা।জাতির জনকের যোগ্য কন্যা সে লক্ষ বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। জাতি আশাম্বিত অচিরেই জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজ দ্রুত শেষ করে তাঁর কাংখিত স্বপ্ন বাস্তবায়নে অভিষ্ট লক্ষে পৌছা সম্ভব হবে। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাসিনা
স্পষ্টতই বাংলাদেশ জনগনের কাংক্ষীত কল্যান রাষ্ট্রের পথে চলমান গাড়ীতে উপবিষ্ট হতে পেরেছে।অন্ন,বস্ত্র,বাসস্থান,শিক্ষা,চিকিৎসার মত মোলিক চাহিদা যাহা জনগনের অধিকার হিসেবে বিবেচিত হয় সেই মৌলিক চাহিদা পুরন করার লক্ষে বর্তমান সরকার সীমিত সম্পদের সুষ্ঠু ব্যভার নিষচিত করে জনচাহিদা পুরনের দ্বারপ্রান্তে গিয়ে পৌছতে সক্ষম হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন