মানবতা বিরুধীদের রক্ষায় তাঁদের দোষরেরা উলঙ্গ হয়ে গেছে----------- ================================ বিশ্ব বিদ্যালয়ের সর্বশেষ ডিগ্রি অর্জন করে সবাই উচ্চ শিক্ষিত হতে পারে,কিন্তু সবাই যে জ্ঞানী তা ঠিক নয়। আবার স্বল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত সবাই যে জ্ঞানী নয় এটাও ঠিক নয়। যেমন আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম খুববেশী প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া না করেও জ্ঞানের সাগরে ডুবেছিলেন। পড়ালেখা নাজানা লোক জ্ঞানী হতে বাধা থাকেনা। জ্ঞান সবার কাছেই কম বেশি আছে,কেহ হয়তো বেশি জ্ঞানী কেহ হয়তো কম জ্ঞানী। বেশী জ্ঞানীদের মধ্যে মাত্রাতিরীক্ত জ্ঞানী যেমন আছে, তেমনি পাগলের সংখ্যাও কেবল কম নয়। কম জ্ঞানীও পাগল হয় তবে সংখ্যায় নিতান্তই কম। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সনদপত্র না থাকলে তাঁকে কিন্তু শিক্ষিত বলা যায়না।জ্ঞানের সাগর হতে পারে কিন্তু শিক্ষিত নয়। আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাহাই আছে, সব গুলীতে শিক্ষা সমাপনান্তে সনদ দেয়া হয়। সনদ স্তর অনুযায়ীই হয়।কিন্তু স্ব-শিক্ষার সনদ কোথাও দেয় এটা কিন্তু কোন দিন শুনীনি বা দেখিনি। খালেদা জিয়া নির্বাচন কমিশনে তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘরে স্ব-শিক্ষিত লিখে জমা দিয়েছেন।তাঁর নমিনেশন বাতিল হয়নি।প্রধান নির্বাচন কমিশনারও বৈধ বলে তা গ্রহন করেছেন।অথছ সামান্য নাম বা নাম্বারের ভুলের কারনে কতশত মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায় তাঁর কোন হিসেব নেই।তিনি যে স্ব-শিক্ষিত লিখেছেন তাঁর কি সনদ জমা দিয়েছেন? না-,তবে তাঁর নমিনেশন কিভাবে বৈধ হল? ঠিক একই প্রেক্ষাপটে তাঁর দলের মধ্যে যে সমস্ত জ্ঞানী নেতারা আছেন তাঁরা হয় মাত্রাতিরীক্ত জ্ঞানী, নয়তো সবাই খালেদার মতই স্ব-শিক্ষিত।কথাটি আমি একারনেই বলছি",খালেদা জিয়া অশিক্ষিতের কারনে শহিদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।"যেহেতু তাঁর বিশ্বের অন্যান্ন গনহত্যার সংখ্যা তত্ব কিভাবে নিরুপিত হয়েছে তাঁর ধারনায় নাও থাকতে পারে।কিন্তু বড় বড় ডিগ্রিধারীরা যে সমস্ত বিতর্কীত প্রশ্ন উত্থাপন করছেন, খালেদা জিয়ার মন্তব্যের রেশ ধরে, তাতে তাঁদেরকে শিক্ষিত বলা গেলেও কোন অবস্থায় জ্ঞানী বলা যায়না। জ্ঞানী যদিও বলা যায়, তা মাত্রাতিরীক্তের পয্যায় পড়ে।মাত্রারীক্ত অধিকাংশ জ্ঞানী আবার আগেই বলেছি পাগল।যেহেতু তাঁরা সবাই গন প্রজাতান্ত্রীক বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন অবশ্যই তাঁদের সরকারি খরছে এবং তত্বাবধানে পাবনা নিয়ে চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।আরো যোগ হয়েছে শীত। বৈশ্বীক আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে নাতিষীতোষ্ব বাংলাদেশে শীতের তীব্রতা একটু বেশি বলে আবহাওয়াবীদগন তাঁদের অফিস থেকে নিশ্চিত করেছেন। একতরফা তাঁদের দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই, শীতের কারনেও পাগলামী বেড়ে যেতে পারে বলে আমি মনে করি।তাঁর উপর যুক্ত হয়েছে,তাঁদের নেত্রীর হঠকারি সিদ্ধান্তে দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকার দু:চিন্তা। তবে শ'খানেক বুদ্ধিজীবির উদ্দেশ্যে আমি খানিকটা তথ্য দিয়ে তাঁরা আরো বড় বদ্ধপাগল প্রমান দিতে চাই।পৃথিবীর কোনো বড় হত্যাকাণ্ড বা গণহত্যার সংখ্যাই কিন্তু সুনির্দিষ্ট আছে তাঁরা কি তথ্য দিতে পারবেন? দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের মতো এত বড় একটা যুদ্ধে,যেখানে প্রায় বিশ্বের প্রতিটি দেশ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছিল । যুদ্ধপরবর্তিতে গবেষণার পর দেখা যায়, সেখানেও মৃত্যুর সংখ্যা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেনি। বলা হয়েছে ৫০ থেকে ৮০ মিলিয়ন (কিংবা পাঁচ থেকে আট কোটি)লোক গনহত্যার শিকার হয়েছে। নিউট্রন বোমার আঘাতে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে সেটা সঠিকভাবে অনুমান করার জন্য আমেরিকা কিছু শহর বেছে নিয়েছিল,বোমা বর্ষনের আগেই। সেখানে তারা আগে থেকে অন্য কোনো বোমা ফেলেনি। ক্ষয়ক্ষতির এ রকম সুনির্দিষ্ট হিসাব বের করার প্রস্তুতি নেয়ার পরও হিরোশিমা কিংবা নাগাসাকিতে কতজন মানুষ মারা গিয়েছিল তা সুনির্দিষ্ট করে আজ পয্যন্ত বলা সম্ভব হয়নি। হিরোশিমাতে নব্বই হাজার থেকে দেড় লাখ এবং নাগাসাকিতে চল্লিশ থেকে আশি হাজার লোক মারা গিয়েছিল বলে ধারনা দিতে পেরেছেন। চীনের রাজধানী নানকিংয়ে জাপানি সেনাদের গণহত্যা বিশ্ব ইতিহাসে বড় এবং নৃশংসতম গণহত্যা। গবেষকরা এখনো সেখানে কত সংখ্যক মানুষ মারা গিয়েছিল সুনির্দিষ্টভাবে বলতে পারেননি, গভেষকদের হিসাবে মৃত্যুর সংখ্যা আনুমানিক দুই থেকে তিন লাখের কাছাকাছি । নাৎসিরা জার্মানিতে ইহুদিদের গনহারে হত্যা করেছিল।সেই হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা অনুমান নির্ভর করে বলেছেন গভেষকেরা পঞ্চাশ-ষাট লাখ হতে পারে। মাঝে মাঝে কোন কোন গবেষক হত্যার সংখ্যাক দেড় থেকে দুই কোটি ও বলে । সাম্প্রতিক সময়ে গণহত্যার মাঝে রুয়ান্ডাতে টুটসিদের ওপর হত্যাকাণ্ডটি বিশ্বজুড়ে আলোচিত হচ্ছে। এত সাম্প্রতিক ঘটনা, তথ্য আদান-প্রদানেও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাচ্ছে অনায়াসে,তারপরও হত্যাকাণ্ডের সংখ্যাটি সুনির্দিষ্ট নয়, বলা হয়ে থাকে সেখানে পাঁচ থেকে ছয় লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। একটা বড় ধরনের হত্যাকাণ্ডে কখনই সঠিক সংখ্যাটা বলা যায় না। হত্যাকাণ্ডের পরিসংখ্যান দেখে হতাস বা অবাক হওয়ার কিছু নাই। হত্যাকারীরা তালিকা করে হত্যাকাণ্ড ঘটায় না। পৃথিবীর কোথাও গনহত্যা করার পর হত্যাকারীদের পক্ষ থেকে কোন দিন কোন তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। আমাদের বাংলাদেশের বেলাতেও তাই হয়েছে, একটা আনুমানিক সংখ্যা বলা হয়েছে। একাত্তর সালে প্রায় এক কোটি শরণার্থী দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিল। তাদের একটা বড় অংশ রোগে শোকে মারা গেছে, তাদের সংখ্যাটা ধরা হলে একাত্তরে শহীদদের সংখ্যা খুব সহজেই ত্রিশ লাখ ছাড়িয়ে পঞ্চাশ লাখের কাছাকাছি হতে পারে।কারন শরনার্থী শিবিরের দুর্দশা চোখে না দেখলে কাউকে বলে বুঝানো যাবেনা।এমন কোন দিন ছিলনা সারি সারি লাশের আগুনের স্তুপ কোন পাহাড়ে জ্বলেনি বা সারি সারি কবর খোঁড়ে রাখা হয়নি। যারা গণহত্যা করে তারা কখনই স্বীকার করেনা। এই পয্যন্ত কোন দেশ পৃথিবীতে এত গনহত্যা হয়েছে কেউ কি স্বীকার করেছে? তাঁরা গনহত্যা চালিয়েছে? আর্মেনিয়ানরা গত একশ বছর চেষ্টা করেও তুরস্ককে স্বীকার করাতে পারেনি তারা গণহত্যা করেছে। পাকিস্তানও বলতে শুরু করেছে তারাও বাংলাদেশে গণহত্যা করেনি! যদিও আন্তজাতিক চাপের কারনে স্বীকার করতে বাধ্য হয়, চেষ্টা থাকে সংখ্যাটাকে কম করে দেখানোর। আমাদের বাংলাদেশের উদাহরণটি সবচেয়ে বিচিত্র। একাত্তর সালে জামায়াতে ইসলামী সরাসরি পাকিস্তান মিলিটারির সঙ্গে গণহত্যায় জড়িত ছিল। তারা চেষ্টা করে সংখ্যা কমিয়ে আনতে। ধরে নেয়া যায় তাঁরা যেহেতু জড়িত তাঁরাতো কম বলবেই। কে না চায় বাঁচতে। মৃত্যুর মুখামুখি দাঁড়িয়ে মিথ্যে বলা জায়েজও আছে। সবচেয়ে হাস্যকর যুক্তিটি হচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিন লাখ বলতে গিয়ে ভুলে ত্রিশ লাখ বলে ফেলেছিলেন ! কোন একটা সহচরও এক্ষেত্রে তাঁরা ব্যবহারর করেছেন সাক্ষাৎকার ধারন করে, বিশ্বাস যোগ্যতা অর্জনের জন্য। যার অর্থ তিন লাখ পর্যন্ত হত্যা করা কোনো ব্যাপার নয়, ত্রিশ লাখ হলে একটু বেশি হয়ে যায়। তাই ত্রিশ লাখ মেনে নেয়া যাবে না! কম বেশি হতেই হবে।জামায়াতে ইসলামীর ব্যাপারটা মেনে নেয়া যায়।কারন তাঁরা জড়িত, তাঁরা বলবে।এর চেয়ে আরো জগন্য মিথ্যাচার করেও তাঁরা পার পেয়ে গেছে। বিএনপি এবং তাঁদের বুদ্ধিজীবীদের উত্থাপিত বিতর্ক গুলী কোন অবস্থায় মেনে নেয়া নেয়া যায়না।কারন এরা কেহই গনহত্যায় সাংগঠনিক ভাবে জড়িত ছিলনা।বিএনপি দলের সৃষ্টিও হয়নি।বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধের পরের প্রজর্ম্ম। পৃথিবীর সকল নৃসংশ গনহত্যার পরিসংখ্যান অনুমান নির্ভর হওয়া সত্বেও সংশ্লিষ্ট দেশ মেনে নিয়েছে। তাঁদের দেশের রীতি বা আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। কেউ কোন দিন কোন গনহত্যার সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক উত্থাপনের চেষ্টা করেনি।প্রতিষ্ঠিত সত্য নিয়ে বিতর্ক উত্থাপন বা সন্দেহ পোষনের জন্য কঠিন আইন প্রনয়ন করা আছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগও আছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে আমরা গণহত্যার সংখ্যাটি গ্রহণ করে নিয়েছি। গ্রহন করার বয়সও হয়েছে ৪৫ বছর বা অর্ধশত বছর। সেই সংখ্যাটি যেহেতু একটা আনুমানিক এবং যৌক্তিক সংখ্যা , সেই সংখ্যাটি নিয়ে সংশয় সন্দেহ প্রকাশ করার অর্থুই হচ্ছে- আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের অসম্মান করা। আর মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান অপদস্ত করে আপনি রাজপথে বুক চিতিয়ে চলবেন তা হবেনা। আপনি আপনার মত করে আর একটি দেশ বানিয়ে নেন, মুক্তিযুদ্ধারা যুদ্ধ করে এদেশ তাঁদের করে নিয়েছে,আপনার আস্ফালন দেখার জন্য নয়,আপনি তাঁদের আস্ফালন দেখারজন্য। আজকে যদি গভেষনার জন্য প্রশ্নগুলীর উত্থাপন করা হত তবে কারো বলার কিছুই ছিলনা।বুদ্ধিজীবিরা গভেষকের আওতায় পড়েনা। বিএনপির নেতারাতো বলতেই পারেননা।তাঁরা অনেকেই মুক্তিযুদ্ধা দাবী করেন।অনেকের মুক্তিযুদ্ধার ভাতার আওতায়ও আছেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রতিষ্ঠিত সত্য নিয়ে তাঁদের কোন কথাই ক্ষমার আওতায় পড়েনা।পৃথিবীর কোন দেশেই ক্ষমা করার বিধান নেই।যদিও তাঁরা আমাদের মত ত্যাগ স্বীকার করে স্বাধীনতা লাভ করতে হয়নি।এত মা -বোনের ইজ্জত নষ্ট করা লাগেনি।তাঁদের দেশের জাতির জনককে তাঁরা হারাতে হয়নি।তাঁরপরেও তারা আইনের বিধান রেখেছে,বিতর্ক উত্থাপন কারির শাস্তির বিধান রেখেছে। এ ক্ষেত্রে খালেদা জিয়াকেও আমি জড়াতে চাইনা। খালেদা জিয়া বলতে পারেন,কারন খালেদা জিয়ার একান্ত আন্তরিক অনুভুতি তাঁদের প্রতি থাকতে পারে। তিনি তাঁদের সাথে নয়মাস চলাফেরা করেছেন।তাঁদের অখ্যাত একজন মেজর মারা গেলে তিনি রাষ্ট্রীয় প্রটো - কলের তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশের সেই যুদ্ধাপরাধী মেজরের জন্য শোক বার্তা পাঠাতেও দ্বিধা করেননি বা লজ্জা অনুভব করেননি।তাঁর আত্মার আত্মীয়ের প্রতি প্রেমের সর্বশেষ পয্যায় পয্যন্ত গেলেও কারো মনে করার কিছুই নেই। কারন বাঙালি মহিলারা প্রেমের প্রতি অত্যান্ত যত্নশীল, অনুগত,ভক্তিপুর্ন।যুগে যুগে তার উদাহরন বঙ্গীয় দেশের পথে প্রান্তরে রয়েছে। প্রেমের বহু উপাখ্যান গৃহস্তের বাড়ীর আঙ্গিনায় চাঁদনী রাতে দল বেঁধে পুথিপাঠে মনোযোগ দিয়ে শুনে আর দুই চোখের পানির স্রোত ছেড়ে দেয়। খালেদা জিয়াও প্রেমিকের বিচ্ছেদে মহিমাম্বিত সেই প্রেমের অশিরিরী স্বাদ উপভোগ করবেন, করতেই পারেন।অনন্তকাল বাংলার মানুষের মনে চিরজাগরুক থাকার সকল চেষ্টা করার সুযোগ তিনি চাইতেই পারেন। পরিশেষে বলতে চাই,এযাবৎকাল যতজনই মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বাস করে বিতর্ক উত্থাপন করার চেষ্টা করেছেন বা করছেন,তাঁদের সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।তাঁদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির বিধান করতে হবে।ভবিষ্যতে কোন বেজর্ম্মা কোন দিন আমাদের বীর সন্তানদের, আমাদের মা বোনদের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বসবাস করে কষ্টার্জিত সত্যকে কটাক্ষ করতে সাহষ না পায়। দৃষ্টতা কোন পয্যায় গেলে জাতির জনকের অবদানকেও অস্বীকার করার দু:সাহষ দেখাতে পারে তাও ভেবে দেখার জন্য সচেতন মহলের প্রতি আবেদন রইল। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাছিনা
বিরুদী দল বিরুধীতা করবে,সেটা হবে দলীয় নীতি আদর্শের বিরুধীতা।সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংঘঠিত করে ক্ষমতায় যাওয়ার পথ পরিষ্কার করবে।প্রয়োজনে নেতৃত্বের সমালোচনা করবে।কিন্তু বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুধীতা করতে পারে না।মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকারের বিরুধীতা করতে পারেনা।জাতির জনকের বিরুদ্ধে বিরুপ সমালোচনা করতে পারেনা।যারা এমনটি করে বা করার চেষ্টা করে তাঁরা নির্গাত স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন