অশুভশক্তির প্রেতাত্বা বিএনপি আগোছালো--তাঁরা তুলনামূলক অনেক শক্তিশালী।
(রুহুল আমিন মজুমদার)
অশুভশক্তি যতবেশী সংগঠিত, তাঁদের 'রক্ষক প্রেতাত্বা বিএনপি' এবং তাঁর বিশ দলীয় জোট রাজনীতির মাঠে ততবেশী আগোছালো। ফলত: দেশবিরুধী ষড়যন্ত্র অংকুরেই ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হচ্ছে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। এই কয়দিনের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনার দিকে চোখ ফেরালে সাধারন জ্ঞানসম্পন্ন যেকোন ব্যাক্তির ডেশবিরুধী ষড়যন্ত্রের অন্তনিহীত তাৎপয্য অনুধাবন করা কষ্টকর হওয়ার কথা নয়।
দাউদকান্দি উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ভাগলপুর গ্রামের মক্তবে কোরআন শরীফ অবমাননাকারী ঘাতক হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে মডেল থানা পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে তাকে ভাগলপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে। সে বরিশাল জেলার গৌরনদী উপজেলার কৈফুল গ্রামের মৃত সাহেব আলী ছেলে এবং দীর্ঘ দিন ভাড়াটিয়া হিসাবে বসবাস করত।
দাউদকান্দি মডেল থানা ওসি মিজানুর রহমান জানায়, বুধবার দিবাগত রাতে আইন শৃংঙ্খলা বিঘ্ন সৃষ্টিকারী একটি গ্রুপ হিন্দু মন্দিরের পাশের এক মক্তবের ভিতর প্রবেশ করে কোরআন শরীফের ওপর মলমূত্র ফেলে। বিষয়টি জেনে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। মডেল থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং ঘটনার ২৪ঘন্টার মধ্যে ঘাতক হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। পুলিশ তাকে আদালতে পাঠালে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন এবং তার সাথে আরও দুইজন রয়েছেন বলে স্বীকার করেন।
এদিকে পুরাতন ঢাকায় হিন্দুদের হোলি উৎসবে মুসলমমান যুবক- হিন্দু যুবকের বেশে অনুপ্রবেশ এবং অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোকালে তিনযুবককে আটক করে পুলিশ।তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ধৃত তিনজনের দুইজন শিবির নেতা একজন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর লক্ষে হোলি উৎসব সম্মন্ধে কটাক্ষকারি শুসিল সমাজের তথাকথিত নয়নমণি জনাব ড. তুহিন মালিকের আপন ভাগিনা।ঘটনা প্রকাশের পরপরই তুহিন মালিক তাঁর পেইজ থেকে স্টেটাস ডিলেট করে দেন।
এদিকে হাইকোর্টের সামনে ন্যায় বিচারের প্রতিক গ্রিক মুর্তি অপসারনের লক্ষে সরকারকে আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছে তথাকথিত হেফাজতে ইসলাম।তাঁরা হুমকি দিয়ে বলেছে মুর্তি না সরালে তাঁরা হিন্দুদের সরানোর উদ্যোগ গ্রহন করবেন। হেফাজতের আমীর আর একধাপ এগিয়ে বলেছেন-হয় সরকার থাকবে নয় মুর্তি থাকবে।যাকে বলে জেহাদি হুমকি।গ্রিক মুর্তির সংঙ্গে হিন্দুদের কি সম্পর্ক আছে এমন প্রশ্নের উত্তর হেফাজত কৌশলে এড়িয়ে যাওয়ার পন্থা অনুসরন করছে।
অপরদিকে তাঁদের পুষ্ট জঙ্গি দল শহর ছেড়ে গ্রামের অভ্যন্তরে তাঁদের আস্তানা স্থাপন করেছে অনুমেয়।গত কয়দিনে আইনশৃঙখলা বাহিনীর সফল অপারেশনে ধৃত ও মৃত জঙ্গিদের সব কয়টি আস্তানাই মফস্বল শহরের আশপাশে অথবা গ্রামের অভ্যন্তরে দেখা যায়।সব মিলিয়ে সম্মিলীত অশুভ শক্তি বড়ধরনের আইনশৃংখলা অবনতির টার্গেট নিয়ে তাঁদের কায্যক্রম শুরু করেছিলেন, এতে কোন সন্দেহ নেই।তবে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অশুভ শক্তি তাঁদের প্রস্তুতিতে যতটুকু এগিয়ে ঠিক ততটুকু পিছিয়ে তাঁদের পাহারাদার দৃশ্যমান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি দলের নেতৃত্বাধীন বিশদলীয় জোট।ফলে সকল ষড়যন্ত্রই অংকুরে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হচ্ছে আইন শৃংখলাবাহিনী। রাজনৈতিক শক্তির আন্দোলনের কর্মসূচির অভাবে এবারও সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে সক্ষম হয়েছে সরকার।
ruhulaminmujumder27@gmail.com
(রুহুল আমিন মজুমদার)
অশুভশক্তি যতবেশী সংগঠিত, তাঁদের 'রক্ষক প্রেতাত্বা বিএনপি' এবং তাঁর বিশ দলীয় জোট রাজনীতির মাঠে ততবেশী আগোছালো। ফলত: দেশবিরুধী ষড়যন্ত্র অংকুরেই ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হচ্ছে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। এই কয়দিনের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনার দিকে চোখ ফেরালে সাধারন জ্ঞানসম্পন্ন যেকোন ব্যাক্তির ডেশবিরুধী ষড়যন্ত্রের অন্তনিহীত তাৎপয্য অনুধাবন করা কষ্টকর হওয়ার কথা নয়।
দাউদকান্দি উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ভাগলপুর গ্রামের মক্তবে কোরআন শরীফ অবমাননাকারী ঘাতক হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে মডেল থানা পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে তাকে ভাগলপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে। সে বরিশাল জেলার গৌরনদী উপজেলার কৈফুল গ্রামের মৃত সাহেব আলী ছেলে এবং দীর্ঘ দিন ভাড়াটিয়া হিসাবে বসবাস করত।
দাউদকান্দি মডেল থানা ওসি মিজানুর রহমান জানায়, বুধবার দিবাগত রাতে আইন শৃংঙ্খলা বিঘ্ন সৃষ্টিকারী একটি গ্রুপ হিন্দু মন্দিরের পাশের এক মক্তবের ভিতর প্রবেশ করে কোরআন শরীফের ওপর মলমূত্র ফেলে। বিষয়টি জেনে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। মডেল থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং ঘটনার ২৪ঘন্টার মধ্যে ঘাতক হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। পুলিশ তাকে আদালতে পাঠালে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন এবং তার সাথে আরও দুইজন রয়েছেন বলে স্বীকার করেন।
এদিকে পুরাতন ঢাকায় হিন্দুদের হোলি উৎসবে মুসলমমান যুবক- হিন্দু যুবকের বেশে অনুপ্রবেশ এবং অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানোকালে তিনযুবককে আটক করে পুলিশ।তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ধৃত তিনজনের দুইজন শিবির নেতা একজন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর লক্ষে হোলি উৎসব সম্মন্ধে কটাক্ষকারি শুসিল সমাজের তথাকথিত নয়নমণি জনাব ড. তুহিন মালিকের আপন ভাগিনা।ঘটনা প্রকাশের পরপরই তুহিন মালিক তাঁর পেইজ থেকে স্টেটাস ডিলেট করে দেন।
এদিকে হাইকোর্টের সামনে ন্যায় বিচারের প্রতিক গ্রিক মুর্তি অপসারনের লক্ষে সরকারকে আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছে তথাকথিত হেফাজতে ইসলাম।তাঁরা হুমকি দিয়ে বলেছে মুর্তি না সরালে তাঁরা হিন্দুদের সরানোর উদ্যোগ গ্রহন করবেন। হেফাজতের আমীর আর একধাপ এগিয়ে বলেছেন-হয় সরকার থাকবে নয় মুর্তি থাকবে।যাকে বলে জেহাদি হুমকি।গ্রিক মুর্তির সংঙ্গে হিন্দুদের কি সম্পর্ক আছে এমন প্রশ্নের উত্তর হেফাজত কৌশলে এড়িয়ে যাওয়ার পন্থা অনুসরন করছে।
অপরদিকে তাঁদের পুষ্ট জঙ্গি দল শহর ছেড়ে গ্রামের অভ্যন্তরে তাঁদের আস্তানা স্থাপন করেছে অনুমেয়।গত কয়দিনে আইনশৃঙখলা বাহিনীর সফল অপারেশনে ধৃত ও মৃত জঙ্গিদের সব কয়টি আস্তানাই মফস্বল শহরের আশপাশে অথবা গ্রামের অভ্যন্তরে দেখা যায়।সব মিলিয়ে সম্মিলীত অশুভ শক্তি বড়ধরনের আইনশৃংখলা অবনতির টার্গেট নিয়ে তাঁদের কায্যক্রম শুরু করেছিলেন, এতে কোন সন্দেহ নেই।তবে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অশুভ শক্তি তাঁদের প্রস্তুতিতে যতটুকু এগিয়ে ঠিক ততটুকু পিছিয়ে তাঁদের পাহারাদার দৃশ্যমান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি দলের নেতৃত্বাধীন বিশদলীয় জোট।ফলে সকল ষড়যন্ত্রই অংকুরে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হচ্ছে আইন শৃংখলাবাহিনী। রাজনৈতিক শক্তির আন্দোলনের কর্মসূচির অভাবে এবারও সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে সক্ষম হয়েছে সরকার।
ruhulaminmujumder27@gmail.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন