দেরীতে হলেও জনগন সন্দেহমুক্ত হল গায়েশ্বরের বিএনপিতে ভুমিকা সম্পর্কে---"জনগন কিন্তু আমার চেয়েও বেশি গর্বীত মনে হচ্ছে।"
(রুহুল আমিন মজুমদার)
বিএনপি জামায়াত বিশ্বব্যাংকের ঋনগ্রহনের শর্তপূরণ করার জন্য পানির দামে দেশের জাতীয়করনকৃত জনগনের সম্পদ, সকল পাটকল বিক্রি করে দিয়ে দেশ পরিচালনা করেছিল। বিক্রি বলা হলে মনে হয় ভুল বলা হবে, নীজেদের দলের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছিল বলাই উত্তম হবে। শুধু তাই নয়-শেষ পয্যন্ত এশিয়ার বিখ্যাত পাটকল আদমজীও অর্ধেকের চেয়ে বেশি বিক্রি করে দেয়ার পর বাদবাকী সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যায়, বিএনপি-জামায়াতের দুর্বত্ত নেতারা। এতকিছু করেও জনগনের চাহিদা, দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচনে শুন্য শতাংশ অগ্রগতি সাধন করতে পারেনি তাঁরা। খমতার পুরো সময়কাল বিশ্বব্যাংক, জাতি সংঘের তালিকায় দারিদ্রতা ও দুর্নীতিতে প্রথমস্থান অধিকারে রেখেছিল। বাঙ্গালী জাতি, বাংলাদেশের চোখেমুখে কলংকের কালিমা চিরস্থায়ীভাবে লেপন করে রাখার সকল আয়োজন পাকাপোক্তভাবে সমাপ্ত করার প্রক্রিয়াও শেষ করে এনেছিল।
বর্তমান সরকার দারিদ্রতা কাটিয়ে নিম্নমধ্য আয়ের দেশে রুপান্তর করেছেন এবং দুর্নীতির তালিকায় অনেক উন্নত দেশকে টপকে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বমহলে উজ্জ্বল করেছেন। বিশ্বব্যাংক ও উন্নয়ন সহযোগী অন্যান্ন সংস্থার সাথে চেলেঞ্জ দিয়ে পদ্মাসেতুর ন্যায় বৃহৎ মেঘা প্রকল্পও সফলতার সংঙ্গে বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
এখানে গল্পের সমাপ্তি হলে বলার তেমন কিছু ছিলনা--বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং আন্তজাতিক মানের সামরিক শক্তি অর্জনের লক্ষে মিগ -১৬ যুদ্ধবিমান, জাগুয়ার ফাইটিং এয়ারক্রাপটের পর রাশিয়া থেকে অত্যাধুনিক বিমান ক্রয়ের নতুন করে আন্তজাতিক দরপত্র আহব্বান করেছে সরকার।এদিকে স্থলবাহিনীতে সংযোজন করেছে অত্যাধুনিক মিশাইল সহ মারাত্মক সব অত্যাধুনিক মারাণাস্ত্র। স্থলবাহিনী, বিমানবাহিনী স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গল্পের শেষ দিলে ভালই হতো।গতকাল আবার নতুন গল্পের জম্ম দিয়ে সারা বিশ্বকে হতবাক করে দিলেন জাতির জনকের কন্যা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুটি সাবমেরিন ২০৩ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে চীনের নিকট থেকে গতবছরই কিনেছিল বাংলাদেশ সরকার।এই সম্পকীত বিষয়ে দেশী-বিদেশী পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, বিশ্বব্যাপি আলোচনা- সমালোচনা সম্পর্কে বিশদভাবে লিখেছিলাম সাবমেরিন বাংলাদেশের পানি সিমানায় আসার পরের দিন।অদ্য সেদিকে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই-- তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত ভাষন সম্পর্কে স্বল্প পরিসরে আলোচনা করার প্রয়োজন মনে করি।
বাংলাদেশকে একটি শান্তিপ্রিয় দেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সকল দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল লক্ষ্য। তবে বাঙালি কখনো অন্যায় ও অবিচারকে মেনে নেয়নি। আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না। কিন্তু আমাদের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার সমুচিত জবাব দিতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
গত রবিবার চট্টগ্রাম নৌ জেটিতে দু’টি সাবমেরিন ‘নবযাত্রা’ ও ‘জয়যাত্রা’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবহরে কমিশনিং করেন তিনি। এ সময় তিনি সাবমেরিন দু’টির কমিশনিং ফরমান অধিনায়কদের হাতে তুলে দেন এবং নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করেন।
ভারতের পেইড দালালখ্যাত বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্যের বিবৃতির সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের হুবহু মিল খুঁজে পেয়ে জাতি দেরীতে হলেও বুঝতে পেরেছে, গায়েশ্বর খুঁটির জোর পায় কোথায়? বিএনপি দলের অভ্যন্তরে এত অঘটনের নায়ক গায়শ্বরের স্থান হয় কিভাবে? বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বহুবিদ কারনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ইঙ্গিতপুর্ণ ভাষন যেমন অন্যতম একটি তেমনি গায়েশ্বরের অভিমতও অন্যতম সত্যের মধ্যে একটি বলে আমি মনে করি। বাবু গায়েশ্বর বলেছেন--বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সরকারের মান অভিমান চলছে।
তিনি যেহেতু বিএনপির অনেকের মধ্যে অন্যতম এক ভারতপন্থি নেতা, এবং ভারতের নিয়োগকৃত বেতনভুক্ত অন্যতম চর, সেহেতু তারচেয়ে বেশি গভীরের খবর জানার সুত্র সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সম্পর্কীত না থেকে, অন্য কারো সুযোগ থাকার কথা নয়। তাঁর বক্তব্য সঠিক এবং সময়পযোগী--"প্রধানমন্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষনেই শতভাগ সত্য প্রমানীত হয়।
যাইহোক---আমার লিখার মূল বিষয়বস্তুতে ফিরে আসি। আমার একদিকে বাংলাদেশে জম্মগ্রহন এবং জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি কিঞ্চিত ভালবাসা থাকার কারনে অদ্য গর্বে বুক অনেকটা ফুলে দেড় দুই ইঞ্চি বেড়ে গেছে এবং নীজকে খুবই "অহংকারী মানুষের কাতারে চিন্তা করতে বেশ ভালই লাগছে।" অন্যদিকে মনটা অত্যান্ত চঞ্চল এবং অস্থীর হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের প্রতি মানষিকভাবে দুর্বল না হলে একটাই বোধহয় অনূভূত হ'ত-- শুধুমাত্র "হিংসা"। হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেলেও মনে হয় ভালই হ'ত, অন্তত: হার্টষ্ট্রোক হওয়ার কোন সম্ভাবনা ছিলনা।
অতিশয় স্বল্প সময়ের মধ্যে অস্থীরতা দুরীভূত হওয়া প্রয়োজন। সুতারাং অস্থীরতার কারন সমাধানকল্পে সেই সমস্ত সুহৃদ বন্ধুদের দ্বারস্ত হওয়াই শ্রেয় মনে করে অদ্যকার লেখার সুত্রপাত। অস্থিরতা একর্থ্যে চিন্তা করা যায় খুবই জটিল, আবার অনেকের নিকট হয়তো বা তেমন কিছুইনা। তবে মনে হয় আমি ব্যাক্তিগতভাবে একটু বেশী আবেগ প্রবন মানুষ বিদায় বিষয়টি অত্যান্ত জটিল এবং দুর্ভেদ্যই মনে হচ্ছে। মনের অস্থীরতা দুর এবং সৎপোদেশ প্রাপ্তির আশায় আপনাদের শরনাপন্ন না হয়ে অন্যকোন বিকল্প খুঁজে পেলামনা।
স্বাধীনতার ৪০ বছর জাতীয়করনকৃত শিল্পকারখানা বিক্রি, ভিক্ষা, সাহায্য ছাড়া যে দেশটি পরিচালনার অন্যকোন বিকল্প পথ খোলা ছিলনা সেই দেশটি মাত্র ছয়/সাত বছরের মধ্যে কি এমন যাদুরকাঠির সন্ধান পেয়েছে, রাতারাতি ঋনদান সংস্থাকে চেলেঞ্জ দিয়ে পদ্মাসেতুর ন্যায় মেঘা প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়ানে বাস্তবায়ন করতে পারে! আবার প্রকল্পকাজ বাস্তবায়ন প্রাক্কালেই বিশ্বমানের সামরিক শক্তি অর্জনের লক্ষে কোটি কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম কেনার সক্ষমতা অর্জন করতে পারে !! কেউ কি বলতে পারেন?
" জয়বাংলা বলে আগে বাড়ো, বঙ্গবন্ধুর ঝান্ডা উড়াও"
ruhulaminmujumder27@gmail.com
(রুহুল আমিন মজুমদার)
বিএনপি জামায়াত বিশ্বব্যাংকের ঋনগ্রহনের শর্তপূরণ করার জন্য পানির দামে দেশের জাতীয়করনকৃত জনগনের সম্পদ, সকল পাটকল বিক্রি করে দিয়ে দেশ পরিচালনা করেছিল। বিক্রি বলা হলে মনে হয় ভুল বলা হবে, নীজেদের দলের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছিল বলাই উত্তম হবে। শুধু তাই নয়-শেষ পয্যন্ত এশিয়ার বিখ্যাত পাটকল আদমজীও অর্ধেকের চেয়ে বেশি বিক্রি করে দেয়ার পর বাদবাকী সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যায়, বিএনপি-জামায়াতের দুর্বত্ত নেতারা। এতকিছু করেও জনগনের চাহিদা, দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচনে শুন্য শতাংশ অগ্রগতি সাধন করতে পারেনি তাঁরা। খমতার পুরো সময়কাল বিশ্বব্যাংক, জাতি সংঘের তালিকায় দারিদ্রতা ও দুর্নীতিতে প্রথমস্থান অধিকারে রেখেছিল। বাঙ্গালী জাতি, বাংলাদেশের চোখেমুখে কলংকের কালিমা চিরস্থায়ীভাবে লেপন করে রাখার সকল আয়োজন পাকাপোক্তভাবে সমাপ্ত করার প্রক্রিয়াও শেষ করে এনেছিল।
বর্তমান সরকার দারিদ্রতা কাটিয়ে নিম্নমধ্য আয়ের দেশে রুপান্তর করেছেন এবং দুর্নীতির তালিকায় অনেক উন্নত দেশকে টপকে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বমহলে উজ্জ্বল করেছেন। বিশ্বব্যাংক ও উন্নয়ন সহযোগী অন্যান্ন সংস্থার সাথে চেলেঞ্জ দিয়ে পদ্মাসেতুর ন্যায় বৃহৎ মেঘা প্রকল্পও সফলতার সংঙ্গে বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
এখানে গল্পের সমাপ্তি হলে বলার তেমন কিছু ছিলনা--বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং আন্তজাতিক মানের সামরিক শক্তি অর্জনের লক্ষে মিগ -১৬ যুদ্ধবিমান, জাগুয়ার ফাইটিং এয়ারক্রাপটের পর রাশিয়া থেকে অত্যাধুনিক বিমান ক্রয়ের নতুন করে আন্তজাতিক দরপত্র আহব্বান করেছে সরকার।এদিকে স্থলবাহিনীতে সংযোজন করেছে অত্যাধুনিক মিশাইল সহ মারাত্মক সব অত্যাধুনিক মারাণাস্ত্র। স্থলবাহিনী, বিমানবাহিনী স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গল্পের শেষ দিলে ভালই হতো।গতকাল আবার নতুন গল্পের জম্ম দিয়ে সারা বিশ্বকে হতবাক করে দিলেন জাতির জনকের কন্যা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুটি সাবমেরিন ২০৩ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে চীনের নিকট থেকে গতবছরই কিনেছিল বাংলাদেশ সরকার।এই সম্পকীত বিষয়ে দেশী-বিদেশী পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ, বিশ্বব্যাপি আলোচনা- সমালোচনা সম্পর্কে বিশদভাবে লিখেছিলাম সাবমেরিন বাংলাদেশের পানি সিমানায় আসার পরের দিন।অদ্য সেদিকে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই-- তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত ভাষন সম্পর্কে স্বল্প পরিসরে আলোচনা করার প্রয়োজন মনে করি।
বাংলাদেশকে একটি শান্তিপ্রিয় দেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সকল দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল লক্ষ্য। তবে বাঙালি কখনো অন্যায় ও অবিচারকে মেনে নেয়নি। আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না। কিন্তু আমাদের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার সমুচিত জবাব দিতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
গত রবিবার চট্টগ্রাম নৌ জেটিতে দু’টি সাবমেরিন ‘নবযাত্রা’ ও ‘জয়যাত্রা’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবহরে কমিশনিং করেন তিনি। এ সময় তিনি সাবমেরিন দু’টির কমিশনিং ফরমান অধিনায়কদের হাতে তুলে দেন এবং নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করেন।
ভারতের পেইড দালালখ্যাত বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্যের বিবৃতির সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের হুবহু মিল খুঁজে পেয়ে জাতি দেরীতে হলেও বুঝতে পেরেছে, গায়েশ্বর খুঁটির জোর পায় কোথায়? বিএনপি দলের অভ্যন্তরে এত অঘটনের নায়ক গায়শ্বরের স্থান হয় কিভাবে? বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধির বহুবিদ কারনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ইঙ্গিতপুর্ণ ভাষন যেমন অন্যতম একটি তেমনি গায়েশ্বরের অভিমতও অন্যতম সত্যের মধ্যে একটি বলে আমি মনে করি। বাবু গায়েশ্বর বলেছেন--বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারত সরকারের মান অভিমান চলছে।
তিনি যেহেতু বিএনপির অনেকের মধ্যে অন্যতম এক ভারতপন্থি নেতা, এবং ভারতের নিয়োগকৃত বেতনভুক্ত অন্যতম চর, সেহেতু তারচেয়ে বেশি গভীরের খবর জানার সুত্র সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সম্পর্কীত না থেকে, অন্য কারো সুযোগ থাকার কথা নয়। তাঁর বক্তব্য সঠিক এবং সময়পযোগী--"প্রধানমন্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষনেই শতভাগ সত্য প্রমানীত হয়।
যাইহোক---আমার লিখার মূল বিষয়বস্তুতে ফিরে আসি। আমার একদিকে বাংলাদেশে জম্মগ্রহন এবং জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি কিঞ্চিত ভালবাসা থাকার কারনে অদ্য গর্বে বুক অনেকটা ফুলে দেড় দুই ইঞ্চি বেড়ে গেছে এবং নীজকে খুবই "অহংকারী মানুষের কাতারে চিন্তা করতে বেশ ভালই লাগছে।" অন্যদিকে মনটা অত্যান্ত চঞ্চল এবং অস্থীর হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের প্রতি মানষিকভাবে দুর্বল না হলে একটাই বোধহয় অনূভূত হ'ত-- শুধুমাত্র "হিংসা"। হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেলেও মনে হয় ভালই হ'ত, অন্তত: হার্টষ্ট্রোক হওয়ার কোন সম্ভাবনা ছিলনা।
অতিশয় স্বল্প সময়ের মধ্যে অস্থীরতা দুরীভূত হওয়া প্রয়োজন। সুতারাং অস্থীরতার কারন সমাধানকল্পে সেই সমস্ত সুহৃদ বন্ধুদের দ্বারস্ত হওয়াই শ্রেয় মনে করে অদ্যকার লেখার সুত্রপাত। অস্থিরতা একর্থ্যে চিন্তা করা যায় খুবই জটিল, আবার অনেকের নিকট হয়তো বা তেমন কিছুইনা। তবে মনে হয় আমি ব্যাক্তিগতভাবে একটু বেশী আবেগ প্রবন মানুষ বিদায় বিষয়টি অত্যান্ত জটিল এবং দুর্ভেদ্যই মনে হচ্ছে। মনের অস্থীরতা দুর এবং সৎপোদেশ প্রাপ্তির আশায় আপনাদের শরনাপন্ন না হয়ে অন্যকোন বিকল্প খুঁজে পেলামনা।
স্বাধীনতার ৪০ বছর জাতীয়করনকৃত শিল্পকারখানা বিক্রি, ভিক্ষা, সাহায্য ছাড়া যে দেশটি পরিচালনার অন্যকোন বিকল্প পথ খোলা ছিলনা সেই দেশটি মাত্র ছয়/সাত বছরের মধ্যে কি এমন যাদুরকাঠির সন্ধান পেয়েছে, রাতারাতি ঋনদান সংস্থাকে চেলেঞ্জ দিয়ে পদ্মাসেতুর ন্যায় মেঘা প্রকল্প নিজস্ব অর্থায়ানে বাস্তবায়ন করতে পারে! আবার প্রকল্পকাজ বাস্তবায়ন প্রাক্কালেই বিশ্বমানের সামরিক শক্তি অর্জনের লক্ষে কোটি কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম কেনার সক্ষমতা অর্জন করতে পারে !! কেউ কি বলতে পারেন?
" জয়বাংলা বলে আগে বাড়ো, বঙ্গবন্ধুর ঝান্ডা উড়াও"
ruhulaminmujumder27@gmail.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন