আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সংস্থার নেতৃত্বে বাংলাদেশ--নি:সন্দেহে বাংলাদেশের আর একটি গৌরবের অর্জন।
(রুহুল আমিন মজুমদার)
রাসায়নিক শক্তির অধিকারি নয় বাংলাদেশ।রাসায়নিক অস্ত্রের অধিকারি শক্তিধর দেশ সমুহের বিপদজনক রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ বিশ্বকে হুমকির সম্মুখ্যিন করে রেখেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর থেকেই।ল। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশ শান্তিকামি দেশ। বর্তমানে গগড়ে উঠা আধুনিক সভ্যতা নিমীষেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতে পারে অকাল দর্শী যে কোন শক্তিধর দেশের শাষকের খেয়ালের বসে।অপরিনামদর্শী শাষকদের খেলার পুতুলে পরিণত হওয়া বিশ্বকে আগামী প্রজম্মের বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার লক্ষে ১৯৯৭ ইইং সসালে প্রতিষ্ঠিত হয় "অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ ক্যামিক্যাল উইপনেস" (ওপিসিডব্লিউ)।
উক্ত রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ কেমিক্যাল উইপনসের (ওপিসিডব্লিউ) নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। গত ৯/৩/২০১৭ ইং বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সুখবরটি জানায়।
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল সর্বসম্মতিক্রমে সংস্থার ৪১ সদস্যের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির ১২তম চেয়ারম্যান হিসেবে অভিষিক্ত হলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল। বাংলাদেশ সরকারের আন্তজাতিক ভারসাম্যের কূটনীতির ক্ষেত্রে নি:সন্দেহে ইহা আরো একটি বড় অর্জন।’ প্রতিষ্ঠানের রোটেশনাল নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছরে একটি এশিয়ান দেশ এর নেতৃত্বের আসন গ্রহন করে। শেখ বেলাল এশিয়া থেকে নির্বাচিত চতুর্থ প্রেসিডেন্ট।
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সনদকে কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক ওপিসিডব্লিউ। বর্তমানে ১৮৯টি দেশ এ সংস্থার সদস্য। রাসায়নিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার চেষ্টার স্বীকৃতি হিসাবে ২০১৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পায় ওপিসিডিব্লিউ।
একদা সামান্য কয়টি বিশ্ব সংস্থার নেতৃত্ব থেকে একে একে ঝরে পড়া বাংলাদেশ মাত্র ৮ বছরের বর্তমান সরকারের আন্তজাতিক অঙ্গনে সফল কূটনৈতিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় বিচক্ষনতার ফসল বিশ্বসংস্থার প্রতিটি অঙ্গনে নেতৃত্বের আসন পুনরোদ্ধার সহ নতুন নতুন সংস্থায় নেতৃত্ব করায়াত্ব করতে সক্ষম হচ্ছে।বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভুমিকা আন্তজাতিক অঙ্গনে অপরিহায্য হয়ে উঠেছে।বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।এই ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলে আগামী দশকে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে অপ্রতিরোধ্য বিশ্বমোড়লদের অন্যতম গর্বিত অংশিদার।সেই লক্ষেই কাজ করে যাচ্ছেন জাতির জনকের জৈষ্ঠকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
(রুহুল আমিন মজুমদার)
রাসায়নিক শক্তির অধিকারি নয় বাংলাদেশ।রাসায়নিক অস্ত্রের অধিকারি শক্তিধর দেশ সমুহের বিপদজনক রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ বিশ্বকে হুমকির সম্মুখ্যিন করে রেখেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর থেকেই।ল। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশ শান্তিকামি দেশ। বর্তমানে গগড়ে উঠা আধুনিক সভ্যতা নিমীষেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতে পারে অকাল দর্শী যে কোন শক্তিধর দেশের শাষকের খেয়ালের বসে।অপরিনামদর্শী শাষকদের খেলার পুতুলে পরিণত হওয়া বিশ্বকে আগামী প্রজম্মের বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার লক্ষে ১৯৯৭ ইইং সসালে প্রতিষ্ঠিত হয় "অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ ক্যামিক্যাল উইপনেস" (ওপিসিডব্লিউ)।
উক্ত রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অফ কেমিক্যাল উইপনসের (ওপিসিডব্লিউ) নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ। গত ৯/৩/২০১৭ ইং বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সুখবরটি জানায়।
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল সর্বসম্মতিক্রমে সংস্থার ৪১ সদস্যের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির ১২তম চেয়ারম্যান হিসেবে অভিষিক্ত হলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ মোহাম্মদ বেলাল। বাংলাদেশ সরকারের আন্তজাতিক ভারসাম্যের কূটনীতির ক্ষেত্রে নি:সন্দেহে ইহা আরো একটি বড় অর্জন।’ প্রতিষ্ঠানের রোটেশনাল নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছরে একটি এশিয়ান দেশ এর নেতৃত্বের আসন গ্রহন করে। শেখ বেলাল এশিয়া থেকে নির্বাচিত চতুর্থ প্রেসিডেন্ট।
রাসায়নিক অস্ত্রনিরোধ সনদকে কার্যকর করার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক ওপিসিডব্লিউ। বর্তমানে ১৮৯টি দেশ এ সংস্থার সদস্য। রাসায়নিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার চেষ্টার স্বীকৃতি হিসাবে ২০১৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পায় ওপিসিডিব্লিউ।
একদা সামান্য কয়টি বিশ্ব সংস্থার নেতৃত্ব থেকে একে একে ঝরে পড়া বাংলাদেশ মাত্র ৮ বছরের বর্তমান সরকারের আন্তজাতিক অঙ্গনে সফল কূটনৈতিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় বিচক্ষনতার ফসল বিশ্বসংস্থার প্রতিটি অঙ্গনে নেতৃত্বের আসন পুনরোদ্ধার সহ নতুন নতুন সংস্থায় নেতৃত্ব করায়াত্ব করতে সক্ষম হচ্ছে।বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভুমিকা আন্তজাতিক অঙ্গনে অপরিহায্য হয়ে উঠেছে।বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।এই ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলে আগামী দশকে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে অপ্রতিরোধ্য বিশ্বমোড়লদের অন্যতম গর্বিত অংশিদার।সেই লক্ষেই কাজ করে যাচ্ছেন জাতির জনকের জৈষ্ঠকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন