বঙ্গবন্ধুকে দাফনকারী শেখ শেখ সেকান্দর আলী বঙ্গবন্ধুর শোকে শেষ পয্যন্ত পাগল হয়ে যান
বঙ্গবন্ধুর দাফন কাজ যারা সম্পন্ন করেছিলেন,কোটালিপাড়ার মরহুম শেখ সেকেন্দার আলী বঙ্গবন্ধুর শোকে পাগল হয়ে যান -------
টুঙ্গিপাড়ায় মা- বাবার কবরের পাশে জাতীর জনক শহীদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৬ ই আগস্ট সমাধিস্থ করার ক্ষন, আর তার হৃদয় বিদারক কাহিনী অনেকের কাছে অজানা। শত্রুর অপপ্রচারের মুখে ছাই দিয়ে সেদিন খুনিদের প্রদত্ত ভয়ডর উপেক্ষা করে প্রানের টানে হেলিপ্যাড থেকে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ কাঁধে নিয়ে আসেনঃ যথাক্রমে জনাব আব্দুল হাই,নজীর মোল্লা,ইলিয়াস সর্দার, তোতা মিয়া, তোতামিয়ার বাবা জর্জিসা মুন্সী, ইদ্রিস কাজী, শেখ রজব আলী, আতিয়ার কাজী ও বাবর শেখ।
বঙ্গবন্ধুর কবর খোঁড়েনঃ মান্নান শেখ, সোহরাব শেখ, ইমান কাজী, রজব আলী, এনায়েত মিয়া সহ আরও ক,জন।বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত দেহ যারা গোসল করান তাঁরা হলেনঃ আব্দুল হালিম মৌলভী, আব্দুল মান্নান শেখ, শেখ নুরুল হক, গেদু মিয়া,কেরামত হাজী ও ইমান কাজী।
বঙ্গবন্ধুর পবিত্র দেহ যারা কবরে নামানঃ তাঁরা হলেন--আব্দুল মান্নান শেখ, কাশেম হাজী, নজির মোল্লা ও ইমান কাজী। কফিনের ঢাকনা খোলেনঃ আইয়ুব আলী ও তাঁর বাবা হালিম মিস্ত্রী।স্থানীয় হাসপাতাল থেকে নার্স দীপালীর মাধ্যমে কাফনের কাপড়(রিলিফের শাড়ি) যোগাড় করেন আব্দুল হাই শেখ।৫৭০ সাবান যোগাড় করেন কাজী ইদ্রিস, লোকমান শেখের বাঁশ ঝাড় থেকে বাঁশ কাটেন সোহরাব শেখ। পুকুর ও টিউবওয়েল থেকে পানি এনে দেন হিরু শেখ। গোসল করানোর কাজে অংশ নেন কেরামত আলী হাজী।বঙ্গবন্ধুর কাফন তৈরি ও জানাজা পড়ান আব্দুল হালিম মৌলভি।
বঙ্গবন্ধুর কাফন ও দাফনের কাজে অংশ নিয়েছিলেন এসব ব্যক্তিরা। অনেকেই আজ বেঁচে নেই, ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। কিন্তু বাংলার মর্মন্তুদ ইতিহাসে তাঁদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা হয়ে রয়েছে। তাঁরা বঙ্গবন্ধুকে সমাধিস্থ করে ধন্য হয়েছিলেন। ষোলই আগস্ট,৭৫ থেকে ৩ মাস তাঁর কবরের পাশে কাউকে যেতে দেওয়া হয়নি। এসময় বঙ্গবন্ধুর সহচর কোটালিপাড়ার শেখ সেকেন্দার আলী টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে গিয়ে অবস্থান করেন। এক সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর শোকে পাগল হয়ে যান। বঙ্গবন্ধুর ছবি বুকে এঁটে তিনি জীবনের বাকী দিনগুলো কাটিয়েছিলেন।
( তথ্য সুত্রঃ শোকাশ্রু, বঙ্গবন্ধু সমাজকল্যান পরিষদ,)
টুঙ্গিপাড়ায় মা- বাবার কবরের পাশে জাতীর জনক শহীদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৬ ই আগস্ট সমাধিস্থ করার ক্ষন, আর তার হৃদয় বিদারক কাহিনী অনেকের কাছে অজানা। শত্রুর অপপ্রচারের মুখে ছাই দিয়ে সেদিন খুনিদের প্রদত্ত ভয়ডর উপেক্ষা করে প্রানের টানে হেলিপ্যাড থেকে বঙ্গবন্ধুর মরদেহ কাঁধে নিয়ে আসেনঃ যথাক্রমে জনাব আব্দুল হাই,নজীর মোল্লা,ইলিয়াস সর্দার, তোতা মিয়া, তোতামিয়ার বাবা জর্জিসা মুন্সী, ইদ্রিস কাজী, শেখ রজব আলী, আতিয়ার কাজী ও বাবর শেখ।
বঙ্গবন্ধুর কবর খোঁড়েনঃ মান্নান শেখ, সোহরাব শেখ, ইমান কাজী, রজব আলী, এনায়েত মিয়া সহ আরও ক,জন।বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত দেহ যারা গোসল করান তাঁরা হলেনঃ আব্দুল হালিম মৌলভী, আব্দুল মান্নান শেখ, শেখ নুরুল হক, গেদু মিয়া,কেরামত হাজী ও ইমান কাজী।
বঙ্গবন্ধুর পবিত্র দেহ যারা কবরে নামানঃ তাঁরা হলেন--আব্দুল মান্নান শেখ, কাশেম হাজী, নজির মোল্লা ও ইমান কাজী। কফিনের ঢাকনা খোলেনঃ আইয়ুব আলী ও তাঁর বাবা হালিম মিস্ত্রী।স্থানীয় হাসপাতাল থেকে নার্স দীপালীর মাধ্যমে কাফনের কাপড়(রিলিফের শাড়ি) যোগাড় করেন আব্দুল হাই শেখ।৫৭০ সাবান যোগাড় করেন কাজী ইদ্রিস, লোকমান শেখের বাঁশ ঝাড় থেকে বাঁশ কাটেন সোহরাব শেখ। পুকুর ও টিউবওয়েল থেকে পানি এনে দেন হিরু শেখ। গোসল করানোর কাজে অংশ নেন কেরামত আলী হাজী।বঙ্গবন্ধুর কাফন তৈরি ও জানাজা পড়ান আব্দুল হালিম মৌলভি।
বঙ্গবন্ধুর কাফন ও দাফনের কাজে অংশ নিয়েছিলেন এসব ব্যক্তিরা। অনেকেই আজ বেঁচে নেই, ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। কিন্তু বাংলার মর্মন্তুদ ইতিহাসে তাঁদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা হয়ে রয়েছে। তাঁরা বঙ্গবন্ধুকে সমাধিস্থ করে ধন্য হয়েছিলেন। ষোলই আগস্ট,৭৫ থেকে ৩ মাস তাঁর কবরের পাশে কাউকে যেতে দেওয়া হয়নি। এসময় বঙ্গবন্ধুর সহচর কোটালিপাড়ার শেখ সেকেন্দার আলী টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে গিয়ে অবস্থান করেন। এক সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর শোকে পাগল হয়ে যান। বঙ্গবন্ধুর ছবি বুকে এঁটে তিনি জীবনের বাকী দিনগুলো কাটিয়েছিলেন।
( তথ্য সুত্রঃ শোকাশ্রু, বঙ্গবন্ধু সমাজকল্যান পরিষদ,)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন