সরকার ও নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক শুন্যতা পুরনের জন্য--আওয়ামীলীগের উপর অত্যাচারের সহজপথ বেচে নিয়েছে--- ♥-----------------------------♥ বিএনপির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন তৎপরতা করেও কেন্দ্রীয় বা তৃনমুলের নেতা কর্মীদের মধ্যে প্রানের সঞ্চার সৃষ্টি করতে পারেন নাই।গতকাল কাউন্সিলের লগো উম্মোচন অনুষ্ঠানে নেতারা প্রকাশ্য বক্তব্য দিয়ে তৃনমুলে প্রান সঞ্চার হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, বিএনপির বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত ভাইসচেয়ারম্যান তারেকের ক্ষমতার পরিধি নির্দিষ্ট করে দিচ্ছেন বলে প্রকাশ্য গায়েশ্বর চন্দ্র রায় মিডিয়াকে বলছেন। "সুপ্রীয় পাঠক ভাইয়েরা--'উপরের উল্লেখিত দুটি বক্তব্য গতকালের ধরে নিয়ে আমি আলোচনা করতে চাই। বিষয়টি আপনাদেরও ভালভাবে উপলব্দি করার অনুরুধ জানাই।" প্রায় শুনা যায়,আওয়ামী লীগ জোর পুর্বক -সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং কি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বিনা-প্রতিদ্বন্ধিতায় অথবা কাউকে নমিনেশন সাবমিট করতে না দিয়ে দখল করে নিচ্ছে।ব্যাপারটি বা অভিযোগটি সর্বাংশে মিথ্যা আমি বলবোনা।যথেষ্ট সত্যতা রয়েছে-- বিএনপি নিজেরা যেখানে মিডিয়াকে বলছে এবং কি প্রকাশ্যেই বলছে--"তৃনমুলে নেতাকর্মিদের উজ্জিবীত করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন (সবেমাত্র)।" সেখানে আমরা আমজনতা বুঝতে পারি আওয়ামী লীগকে প্রতিরোধ করার অবস্থা বর্তমান তৃনমুল বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে নেই, বা সেই ধরনের কোন সংগঠন তৃনমুলে নেই (ইহাই সত্য)। "বিনাপ্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত ভাইসচেয়ারম্যান তারেকের কর্মের পরিধি সীমাবদ্ধ করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি মিডিয়ার সামনে একাধিকবার দিয়ে যাচ্ছেন বর্তমানে তৎপর বিএনপি নেতৃবৃন্দ।" সুপ্রীয় পাঠক লক্ষ করুন,বিষয়টিতে গুড়তাৎপয্য রয়েছে:--আমরা এখানে দু'টা দিক ধরে নিতে পারি -(১) এর আগে বিএনপির কোন সাংগঠনিক গঠনতন্ত্র ছিলনা এবং কেন্দ্রিয় নেতাদের কর্মপরিধি নির্দিষ্ট ছিলনা। (২) তারেক কে দলের অভ্যন্তরে কোন নেতা গ্রহন করে নিতে পারে নাই। তাঁর স্বেচ্ছাচারিতার কারনে, জৈষ্ঠ নেতাদের সাথে বেয়াদপি, তদারকি বা খবরদারী ইত্যাদি নানাবিদ কারন হতে পারে। " যার ফলে কেন্দ্রীয় নেতারা কাউন্সিল ঘোষনার পরেও দলীয় কাজে অংশগ্রহন থেকে বিরত রয়েছেন। কাউন্সিল সফল না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় তারেকের কর্মপরিধি নির্দিষ্ট করে দেয়ার আগাম ঘোষনা দিতে হল দলটিকে(সঠিক)।" মাননীয় নির্বাচন কমিশন, গনতান্ত্রীক দলসমুহের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, গভীর রাতের বুদ্ধিজীবি, রাজনীতি বিশ্লেষক গন এবং সচেতন দেশবাসি, রাজনৈতিক,সামাজিক নেতৃবৃন্দ:----, "হা-ডু-ডু খেলা " একসময় আমাদের দেশের অত্যান্ত জনপ্রীয় একটি খেলা ছিল। এখনও অনেকেরই খেলাটি সম্পর্কে কমবেশি ধারনা আছে। গ্রামে গঞ্জে খ্যাতনামা 'বলি'দের নামডাক ছিল। গ্রামের অনেকেই খেলাটিকে 'বলি' খেলা নামেও ডাকতেন। প্রতিযোগিতা মুলক খেলায়,--গরু, খাঁসী, ছাগল ইত্যাদি বিজয়ী দলকে উপহার দেয়ার রেওয়াজ প্রচলিত ছিল। খেলায় বিভিন্ন এলাকার নামকরা 'বলি'রা ভাড়ায় আসতেন। খেলা শুরু হলে, "অধিকতর 'বলিয়ান বলি' অপেক্ষাকৃত 'কম বলের বলি'কে কিভাবে পরাস্ত করতেন?" "কোন ঘোষিত দল যথাসময়ে খেলায় অংশ নিতে না এলে,"খেলা পরিচালনা কমিটি কি সিদ্ধান্ত নিতেন?" মনে আছে কি আপনাদের?" ""নির্বাচন কি গনতান্ত্রিক দেশের একটি প্রতিযোগিতা- মুলক আন্ত রাজনৈতিক দল সমুহের মধ্যে শক্তি সামর্থ প্রদর্শনের উপযুক্ত খেলা নয়?'এই খেলায় কি আওয়ামী লীগের কর্মীরা জীবন বাজী রেখে দর্শকদের ভাল খেলা উপহার দিয়ে বিজয়ী হয়ে আসেনি? চারদলীয় জোটকে শক্তিহীন করে ক্ষমতার বৃত্তের বাইরে ছুঁড়ে ফেলে দিতে নেতা কর্মীদের কি কোন ভুমিকা নেই?কোন ত্যাগ নেই? সরকারি ক্ষমতা উপভোগের জন্য নেতাকর্মীরা কি কোন ত্যাগ স্বীকার করেনি? দল সরকারে গেলে সরকারের সুযোগ গ্রহন করে-নীজের মার্য্যদা বৃদ্ধি করবেন, আর্থিক অনটন ঘোঁচাবেন - ইহা কি বাড়তি চাওয়া নেতা কর্মীদের? যেখানে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করা দল প্রকাশ্য স্বীকার করছেন, "তৃনমুলে দল গোছানোর চেষ্টা সবেমাত্র চালিয়ে যাওয়ার।কেন্দ্রীয় নেতাদের বশে রাখতে নতুন নতুন অফার দিতে হচ্ছে। আন্দোলনে-নির্বাচনে, রাজনীতিতে-রাজপথে, হাটে-ঘাটে, সমাজে-নামাজে কোথাও কোন অস্তিত্ব নেই। দলটির কোথাও কোন তৎপরতা নেই। যেখানে দলটির বক্তৃতা-বিবৃতিতে প্রতিনিয়ত স্পষ্ট ফুটে উঠছে অবক্ষয়ের চিত্র, শক্তিহীনতার চিত্র, সাংগঠনিক ভিত্তির চিত্র, দলীয় মান অভিমানের চিত্র। সেখানে আওয়ামীলীগ জোর পুর্বক সব নিয়ে যাচ্ছে বলা কি আদৌ যৌক্তিক? নির্বাচন কমিশন কোন তদন্ত না করে বিভিন্ন ইউনিয়ন-পৌর সভার নির্বাচন স্থগিত করে দিচ্ছেন ইহা কি আদৌ যৌক্তিক হচ্ছে? "বিএনপি বা অন্যকোন দল শক্তি সঞ্চয় করে সংগঠিত হয়ে যদি ভোটযুদ্ধে অংশ নিতে না পারে-আওয়ামী লীগ কি তাঁদের অপেক্ষায় বসে থাকবে? সমশক্তি সম্পর্ন্ন বা কাছাকাছি শক্তি সম্পর্ন্ন না হলে কোন দেশে-সুষ্ঠু,অবাধ ভোট করতে পেরেছে, প্রতিদন্ধি না থাকলে কাকে ভোট প্রয়োগ করবে ? বর্তমান প্রচলিত গনতন্ত্রে- কোন গনতান্ত্রিক দেশে নিস্তেজ দলকে সতেজ দল মাঠে দাঁড়ানোর অবারীত সুযোগ দিচ্ছে বা দেয়? একটাও নেই, কখনই ছিলনা-থাকবেও না কোন দিন, কোন দেশেই। সবার জন্য সমান সুযোগ দেয়ার জন্য যারা মধ্য রাতে মায়াকান্নায়- টি, ভি বক্স ভাসিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদেরকে বলতে চাই- সমান সুযোগ গ্রহন করার জন্য আপনার শক্তি আছে কিনা তা কি দেখেছেন? নীজের শরীরে বল না থাকলে অন্যের বলে বলিয়ান হয়ে ভাল খেলা কি দর্শকদের উপহার দেয়া যায়? নির্বাচন কমিশন, সরকার, সরকারের প্রশাসন যতই বল দিকনা কেন- বিএনপি মাঠে আসতে পারবেনা, আসার বল তাঁদের নিকট নেই। নতুন অফার দিয়ে যেখানে কেন্দ্রীয় নেতাদের অফিস মুখি করতে পারছেনা দলটি- সেখানে আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার, নির্য্যাতন করে, মামলা-হামলা করে সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল করে দেয়ার কি যৌক্তিকতা থাকতে পারে? আমাদের সবার স্বরনে রাখা উচিৎ-আওয়ামী লীগও একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। সাধারন নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে দলটি। আওয়ামী লীগ দল হিসেবে সরকার নয়। সরকার পরিচালনার দায়িত্ব যখন পায়নি তখনও দলটি ছিল। সরকারের ক্ষমতা চলে গেলেও এই দেশের গনমানুষের সাথে দলটি থাকবে। দেশের গনমানূষের ভাগ্যন্নয়নে কাজ করে যাবে। মাঠে ঘাটে অজস্র নেতাকর্মী রয়েছে-অবিরাম রাজনীতির সাথে সম্পৃত্ত রয়েছেন।যদি কোন দিন সুযোগ হয়- নির্বাচিত প্রতিনীধি হয়ে এলাকার মানুষের হিতে কাজ করবেন-এলাকার উন্নয়নে অবদান রাখবেন। সেই সুযোগ আসার পর জনগন কতৃক 'প্রত্যাখ্যাত কোন রাজনৈতিক দল'কে মাঠে আনার জন্য আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার করবেন! নিয্যাতন করবেন! তাঁদের সেবার স্পৃহাকে স্থবির করে দিবেন! ইহা কি দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় পড়ে? ইহা কি প্লেয়িং ফিল্ডের সংজ্ঞায় পড়ে? প্লেয়ার থাকলেই তো প্লেয়িং ফিল্ডের প্রয়ো- জনীয়তা ছিল। যেখানে প্লেয়ার নেই-সেখানে কার জন্য প্লেয়িং ফিল্ড খুঁজেন মধ্য রাতে টিভি বক্সে? আগে মাঠে প্লেয়ার আনার চেষ্টা না করে ফিল্ড খুঁজেন কেন? প্লেয়ার আসলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাঠ সমান হয়ে যায়-এটাও কি আপনাদের মত বুদ্ধিজীবিদের বলে দিতে হবে, শিখিয়ে দিতে হবে? অবিলম্বে আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের উপর নিয্যাতন বন্ধ করে স্থগিত নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানাই।নির্বাচন কেন্দ্রিক সকল মামলা প্রত্যাহার পুর্বক আটক নেতা কর্মীদের মুক্তি দেয়ার দাবি জানাই। ২০০৫ সালে চার দলীয় জোট সরকারের রাষ্ট্রপতির বিশেষ অডিনেন্সে নিয়োগকৃত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ তদন্তে সংসদীয় কমিটি গঠন করার দাবি জানাই। প্রশাসনের সর্বস্তরে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করে রাজাকারের সন্তানদের চিহ্নিত করার দাবি জানাই। জাতির জনকের পরিবারের সর্বচ্ছ রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিধানের জোর দাবি জানাই। জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

মুখস্ত বিদ্যার অর্থই হল, জোর করে গেলানো---- লিখেছেন--Nipa Das ________________________________________________ দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে প্রমথ চৌধুরীর " বই পড়া " নামক একটা প্রবন্ধ রয়েছে ! প্রবন্ধ টিতে মুখস্থ বিদ্যার কুফল তুলে ধরা হয়েছিল , সেখানে বলা হয়েছিল , পাস করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , পাঠ্যবই মুখস্থ করে পাস করে শিক্ষিত হওয়া যায় না , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও অনেক কিছু শেখার আছে ! আমি সবসময় এই প্রবন্ধটা পড়তাম ! এই প্রবন্ধটি আমার প্রিয় ছিল কারণ এতে আমার মনের কথাগুলো উল্লেখ করা ছিল ! মুখস্থ বিদ্যা সম্পর্কে আমি একটা উদাহরণ দিতে চাই -- মুখস্থ বিদ্যা মানে শিক্ষার্থীদের বিদ্যা গেলানো হয় , তারা তা জীর্ণ করতে পারুক আর না পারুক ! এর ফলে শিক্ষার্থীরা শারীরিক ও মানসিক মন্দাগ্নিতে জীর্ণ শক্তি হীন হয়ে কলেজ থেকে বেরিয়ে আসে ! উদাহরণ :: আমাদের সমাজে এমন অনেক মা আছেন যারা শিশু সন্তানকে ক্রমান্বয়ে গরুর দুধ গেলানোটাই শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার ও বলবৃদ্ধির উপায় মনে করেন ! কিন্তু দুধের উপকারিতা যে ভোক্তার হজম করবার শক্তির ওপর নির্ভর করে তা মা জননীরা বুঝতে নারাজ ! তাদের বিশ্বাস দুধ পেটে গেলেই উপকার হবে ! তা হজম হোক আর না হোক ! আর যদি শিশু দুধ গিলতে আপত্তি করে তাহলে ঐ শিশু বেয়াদব , সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই ! আমাদের স্কুল - কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থাও ঠিক এরকম , শিক্ষার্থীরা মুখস্থ বিদ্যা হজম করতে পারুক আর না পারুক , কিন্তু শিক্ষক তা গেলাবেই ! তবে মাতা এবং শিক্ষক দুজনের উদ্দেশ্যেই কিন্তু সাধু , সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই ! সবাই ছেলেমেয়েদের পাঠ্যবইয়ের শিক্ষা দিতে ব্যস্ত , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও যে শেখার অনেক কিছু আছে তা জেনেও , শিক্ষার্থীদের তা অর্জনে উৎসাহিত করে না , কারণ পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষা অর্থ অর্জনে সাহায্য করে না , তাই পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষার গুরুত্ব নেই ! শুধু পাঠ্যবই পড়ে কেবল একের পর এক ক্লাস পাস করে যাওয়াই শিক্ষা না ! আমরা ভাবি দেশে যত ছেলে পাশ হচ্ছে তত শিক্ষার বিস্তার হচ্ছে ! পাশ করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , এ সত্য স্বীকার করতে আমরা কুণ্ঠিত হই ! বিঃদ্রঃ মাছরাঙা টেলিভিশনের সাংবাদিকের জিপিএ ফাইভ নিয়ে প্রতিবেদনের সাথে আমার পোস্টের কোনো সম্পর্ক নেই ! http://maguratimes.com/wp-content/uploads/2016/02/12743837_831291133666492_4253143191499283089_n-600x330.jpg

ছবি

মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যার সরকার মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যাতত্ব দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস ঐতিহ্যে বিতর্ক উত্থাপনের অভিযোগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন।মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বসবাস করে,মুক্তিযুদ্ধের শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করার মত দৃষ্টতা দেখিয়ে নি:সন্দেহে তিনি ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন। এহেন গর্হিত বক্তব্য প্রদানকারী বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোন অধিকার রাখতে পারেননা।মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত অঙ্গিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কোন দল বা জোটের রাজনীতি করারঅধিকার নীতিগতভাবেই থাকতে পারেনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি সকল রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করে সর্বচ্ছ আদালতের রায় অনুযায়ী '৭২এর সংবিধান অবিকল বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবী।বাংলাদেশেরজনগন চায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ এগিয়ে যাক,মুক্তিযুদ্ধে সাগরসম রক্ত ঢেলে সেই অঙ্গিকারের প্রতি তাঁদের সমর্থন ব্যক্ত করেছিল।স্বাধীন বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বসবাসকরে,পরাধীনতার গান শুনতে দেশ স্বাধীন করেনি বাংলার জনগন। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছরের বিরামহীন সংগ্রামের ফসল মুক্তিযুদ্ধ।সেইযুদ্ধে উপনিবেশিক পাকিস্তানের আধুনিক সমরাস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীকে নিরস্ত্র বাঙালীরা পরাজিত করে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিল।সেই স্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশেপরাজিত শক্তির দোষর,তাঁদের প্রেতাত্বাদের রাজনীতি করার কোন নৈতিক অধিকার নেই।জাতির জনক তাঁদের রাজনৈতিক অধিকার বঞ্চিত করেছিলেন। বাংলাদেশের জনগন জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলায় রাজাকারের কোন স্থান দিতে চায়না। তাই খালেদা জিয়ার ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার দৃষ্টান্তমুলক সাজার আশা পোষন করে।কোন রাজনৈতিক সমঝোতার ফাঁদে যেন এই মামলা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়,তাঁর গ্যারান্টিও সরকারের নিকট বাংলাদেশের জনগন চায়। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু Ruhul Amin ------------------------------ খালেদা জিয়াকে সমাবেশের অনুমতি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি আশাহত----04 /01 / 0016 ইং পোষ্ট -==================================প্রখ্যাত দার্শনিক,চিন্তাবিদ সক্রেটিসকে কম বেশি আমরা সবাই জানি।সক্রেটিস কোন যুগে জম্মগ্রহন করে মানব সেবায় ব্রতি হয়ে আজও দেশে দেশে অনুকরনীয় অনুসরনীয় হয়ে আছেন তাও আমরা জানি।নিশ্চয়ই তখনকার সময় থেকে বর্তমানের সমাজ, রাষ্ট্রব্যাবস্থাপনা আরো শত গুন উন্নত,সমৃদ্ধ,সভ্য।সক্রেটিস ছুতোর, কামার ইত্যাদি প্রসঙ্গে এসে প্রশ্ন করতেন, 'তাহলে রাষ্ট্র নামক জাহাজটি বিগড়োলে কাকে দিয়ে সারাইয়ের কাজ করাবো'হাসান আজিজুল হক (সক্রেটিস) পৃ : ১৬ সক্রেটিসের এ বিখ্যাত কথপোকথন কারো অজানা নয়। আদর্শবান ন্যায়নীতিভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করবার জন্য সক্রেটিসকে হেমলক পান করতে দেয়া হয়েছিল(বিষ), তারপরও তিনি আইনের প্রতি অটুট শ্রদ্ধা জানিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিলেন- এটাও ছিল তার নির্ভীক বিদ্রোহ। তাকে বাঁচবার সুযোগ দেয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি আইনঅবজ্ঞা করেননি, আইনে যদি তার মৃত্যুদন্ড হয় তবে তিনি অবশ্যই তা মানতে রাজি। এখানেও তার সমস্ত জীবনকর্মের অনেক গভীর দর্শন কাজ করেছে। তার উপর মিথ্যে অভিযোগ করা হয়েছিল একথা তিনি ও এথেন্সবাসী জানতেন। কিন্তু যে আইনে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হলো- তিনি সে আইনকে শ্রদ্ধা জানালেন এ অর্থে মানুষকে আইনের প্রতি অনুগত থাকতে বললেন। সেই আইন কারা তৈরি করছে তা তিনি জানতেন তাতে তো আর আইন নামক বিষয়টিকে জীবন থেকে বিতাড়িত করা যায় না।"পবিত্র কোরানে পাকে ও উল্লেখ করা হয়েছে, বিধর্মী কতৃক শাষিত রাষ্ট্র ও সরকার সমুহের আইন মেনে ধর্ম কর্ম করার।এই রুপ রাষ্ট্র ব্যাবস্থায় শুক্রবারের খতবায় বিশেষ আয়াৎ সংযুক্ত আছে এবং নিয়মিত নামাজের সাথে আর ও কয় রাকাত নামাজ আদায় করার নির্দেশনা দেয়া আছে।পরিতাপের বিষয়টি হচ্ছে,গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ করা যাচ্ছে একশ্রেনীর মানুষ রাষ্ট্রীয় আইন রীতি নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সর্ব উচ্চ আদালতের রায়কে ও অমান্য করে হরতাল অবরোধ,প্রকাশ্য আদালতের সমালোচনা করতে।শুধু তাই নয় আন্দোলনের নামেপ্রকাশ্য দিবালোকে যাত্রীভর্তি চলন্ত বাসে পেট্রোল বোমা হামলা চালিয়ে জীবন্ত মানবকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিতে।উল্লেখ করা প্রয়োজন যারা এই সমস্ত আদালত অবমাননাকর বক্তব্য দিলেন,এবং প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেন যে আদালতের বিরুদ্ধেও কর্মসূচি দেয়া যায়,বক্তব্য দেয়া যায়,তাঁরা কখনই কোন অপরাধীর বিচার কায্য সম্পাদন করেছেন তদ্রুপ কোন উদাহরন নেই। যেমন আমি প্রথমেই বলতে চাই ১৫ই আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছেন রাতের অন্ধকারে।বঙ্গবন্ধুর অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? পৃথীবিপৃষ্টের সব চাইতে নিরাপদ স্থান জেলখানা।সেখানে রাতের অন্ধকারে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করাহল,তাঁরা বন্দি ছিলেন, তারপর ও তাঁদের অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে বুদ্ধিজীবিদের বাসা থেকেতুলে নিয়ে জ্যান্ত মানুষকে হত্যা করা হল, তাঁদের অপরাধ কি বিচার করে মিমাংসা করা যেতনা? খালেদ মোশারফ., কর্নেল তাহেরসহ অসংখ্য মুক্তি যুদ্ধা সেনা অফিসারকে মেজর জিয়ার নির্দেশে নির্মম নির্দয় ভাবে হত্যা করা হল, অনেককে গুলী করার পর প্রান পাখী উড়াল দেয়ার আগেই জ্যান্ত মাটি চাপা দেয়া হল, তাঁদের বিচার কি প্রচলিত সেনা আইনে করা যেতনা? অসংখ্য মুক্তিযুদ্ধা,আওয়ামী লীগের নেতা,মুক্তবুদ্ধির চর্চাকারি,ব্লগার,প্রকাশক,লেখক সাহিত্যিক,সাংবাদিক হত্যা করা হল,তাঁদের অপরাধ কি আইনের আওতায় এনে বিচার করা যেতনা?আন্দোলনের নামে ঘোষনা দিয়ে মানুষ হত্যা করা,সম্পদ নষ্ট করা,লুটপাট করা কি মানবতা বিরুধী অপরাধের আওতায় পড়েনা?মুক্তিযুদ্ধের সময় মানুষ হত্যা লুটপাট,অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি মানবতা বিরুধী অপরাধের বিচার হতে পারে,যুদ্ধাবস্থা ব্যাতিরেকে ঘোষনা দিয়ে তদ্রুপ কর্মে জড়িতদের এবং হুকুমদাতার বিচার কেন হবেনা? নগদ অপরাধের ট্রাইবুনাল গঠন করে বিচার করা কি রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব নয়? নাগরীকদের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া কি রাষ্ট্রের কর্তব্যের মধ্যে পড়েনা? যারা ক্ষতিগ্রস্ত হলেন তাঁরা কি বিচার পাওয়ার সাংবিধানীক অধিকারের মধ্যে পড়েনা?সেই যুগের সক্রেটিস যদি নীজের উপর আনীত মিথ্যা অভিযোগ জেনে শুনে মেনে নিতে পারেন,সভ্যতার চরম শীখরে দাঁড়িয়ে যারা এই যুগে আইনকে, রাষ্ট্রীয় রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে প্রকাশ্য আন্দোলনের নামে মানুষ খুন করেছেন,সম্পদের হানী ঘটিয়েছেন তাঁরা কি সক্রেটিস যুগের আগের অধিবাসি মনে করেন নীজেদের? তাঁরা নীজেরা নিজেদের মনে করুন কিন্তু মুক্তি যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে কোন যুগে ফিরিয়ে নিতে চান?তাঁদের যদি এতই অসহ্য লাগে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিশেষ কিছু আদর্শের প্রতিপালনের অঙ্গিকারের ভিত্তিতে ৩০লক্ষ শহিদের আত্মদান,পৌনে চারলাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাস- তবে জনগনকে সংঘটিত করে আর একটি গনবিপ্লব ঘটিয়ে তাঁদের মতবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে স্বাধীনতার পক্ষের কোন মানুষ বাধাতো দিচ্ছেনা। যাদের নেতৃত্বে, যাদের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন করা হল, তাঁরাতো ক্ষমতায় আছে,তাঁদের কেন জোর পুর্বক,ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে খমতা থেকে নামাতে আন্দোলনের কর্মসূচি দিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে,আইন শৃংখলার অবনতি ঘটিয়ে জনজীবন দুর্বিসহ করে তোলার চক্রান্ত করতে দেয়া হবে।এই সেই দিন মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়ে যিনি বিতর্ক উত্থাপনের বৃথা চেষ্টা করে জনরোষের আওতার মধ্যে এখনও রয়েছেন,তাঁর সৌখিন বাসভবন পাহারায় আপনার সরকার অতিরীক্ত পুলিশ মোতায়েন করতে বাধ্য হয়েছে,তিনি কি ভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে সমাবেশ করার প্রসাশনিক অনুমতি পায়। বর্তমান গনতান্ত্রিক বিশ্বের একটি দেশের উদাহরন কি কেউ দিতে পারবেন,স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা সেই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে?একটি দেশকি কেউ দেখাতে পারবে যে,সেই দেশের কোনমীমাংসিত এবং প্রতিষ্ঠিত কোন সত্যকে ৩০/৪০ বছর পর আবার জনসমক্ষে উত্থাপন করে লক্ষ লক্ষ শহিদ পরিবারের অন্তরের আগুনে"ঘি "ঢেলে দেয়ার চেষ্টা, কোন প্রতিষ্ঠিত দল বা তাঁর নেতা করেছেন? কেন এই পয্যন্ত সরকার তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা না করে উলটো সমাবেশ করে তাঁর মতবাদ প্রচারের অনুমতি দেয়া হল??তাঁরা নীজেদের এত ক্ষমতাবান মনে করেন কিভাবে? তাঁরা কি করে আবার জাতির নিকট ক্ষমা চাওয়া ছাড়াই প্রকাশ্য সভা সমাবেশ করার অধিকার পায়?কেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সংসদে ঘোষনা দিয়েও এখন পয্যন্ত আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন করছেন না? মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আপনার আশ্বাস বাংলার মানুষ অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে।সুতারাং জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন কল্পে তড়িৎ ব্যাবস্থা গ্রহনকরবেন, জনগনের এই আস্থা বিশ্বাস এখন ও অটুট রয়েছে।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম শেখ হাসিনাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,শাপলা চত্বরের সেই দিনের ষড় যন্ত্র মোতাবেক যদি খালেদা জিয়ার ডাকে ঢাকার মানুষ রাজপথে নেমে আসতেন,পরিকল্পনাঅনুযায়ী সেনা বাহিনী অভ্যুত্থান ঘটিয়েআপনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারতো,আপনাকে কি জীবিত বাঁচতে দেয়া হত? আপনার পরিবারের কাওন সদস্যকে বাঁচতে দিত?আওয়ামী লীগের থানা উপজেলা পয্যায়ের কোন নেতা কি বাঁচতে দিত? তাঁরা কি সে দিন পরিকল্পনা অনুযায়ী ধর্ম বিদ্বেষী সরকার উৎখাত করে ধর্মধারি সরকার কায়েমের রাজনৈতিক শ্লোগানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নামক মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র ধারক বাহক জননন্দিত এইসংগঠনটিকেও জ্যান্ত কবর দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত ছিল না?আমি আজ আরও একটি বিষয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,সম্পুর্ন নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন চরমপন্থী নেতার অবিকল নকল করা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার অধিকার--,গনতান্ত্রিকদেশে,গনতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে, গনতান্ত্রীক সংগঠনের,গনতন্ত্রের পুজারি মনে করা কোন নেতা, রাজপথে আন্দোলন না করে, সীমাবদ্ধ কক্ষে ৪১দিন অবস্থান করে, ৪২ জন মানুষকে পুড়িয়ে মেরে,পরবর্তিতে বিচারের সম্মুখ্যিন না হয়ে নিয়মাতান্ত্রীক আন্দোলনের সুযোগ কোন দেশের, কোন নেতা বা কোন রাজনৈতিক দল পেয়েছে, এমন উদাহরন কি কেউ দিতে পারবে?? ষড় যন্ত্রের জাল কোথায় বিস্তৃত ছিল তাঁর প্রমান সেই নেত্রী নীজেই তাঁর উষ্মায় প্রকাশ করে দম্ভস্বরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সবচেয়ে সুশৃংখল বাহিনীকে তাচ্ছিল্য করে বলে ছিল"সেনাবাহিনী বেঈমান"!!!এর পরও আপনার সরকার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা আনায়ন না করে প্রকাশ্য সভার অনুমতি দেয়ায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবার গুলির মনে আগাত দেয়া হয়েছে আমি মনে করি। গত পৌর নির্বাচনে রায় দিয়েছে তাঁর বিচার করার,তাঁকে প্রত্যাখ্যান করার অর্থই হচ্ছে জনগনের ক্ষোভ তাঁর উপর থেকে এখনও কমেনি,বরঞ্চ কয়েক গুন বেড়ে জনরোষের পয্যায় পৌছে গেছে।আপনার সরকারের তাঁকে দেয়া বাড়তিনিরাপত্তাই তা প্রমান করে।সুতারাং দেশ ও জাতি এই রাজনৈতিক লাশের ভার বইবার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা।দেশের এবং জাতির প্রয়োজন বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মত শিক্ষিত, বিজ্ঞান মনস্ক,প্রযুক্তিনির্ভর, উন্নত সমৃদ্ধ জাতি গঠনে জ্ঞানসমৃদ্ধ, আধুনিক সভ্য দুনিয়ার নেতৃত্ব গ্রহন করার মত গুনাবলি সমৃদ্ধ নেতার। কোন অবস্থায় সক্রেটিসের আগের যুগে জাতি ফেরৎ যেতে চায়না।পরিশেষে বলতে চাই,আর কোন সংগাত নয়,এবার চাই সমৃদ্ধি।আর নয় জঙ্গিপনা,এবার চাই ধর্মনিরপেক্ষতা।আর নয় সাম্প্রদায়ীকতা,এবার চাই অসম্প্রদায়ীক বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা।আর নয় পাকি ভাবধারা প্রতিষ্ঠা,এবার চাই মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকারের সফল বাস্তবায়ন। জয় আমাদের হবেই হবে, অশুভ অপশক্তির পরাজয় অবশ্যাম্ভাবি। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাসিনা