বিষ হজমকারিনী নীলকন্ঠি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা----
(রুহুল আমিন মজুমদার)
জাতির জনকের কন্যা কি পরিমাণ বিষ গলাধ: করন করে নিশ্চিন্তে হজম করে রাখতে পারেন---"কেবলমাত্র মহান আল্লাহ-ই জানেন"। তিনি এমন কতক উদাহরন রেখে যাচ্ছেন যা থেকে বাঙ্গালী জাতি, বাংলাদেশ--"প্রজম্মান্তরে অনন্তকাল গর্ব করার উপকরন খুঁজে পাবে।ধৈয্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা, অনুভূতি, সহানূভূতির জীবন্ত কিংবদন্তির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সমূহ প্রত্যহিক জীবনে, রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ঘটে যাওয়া ঘটনা সমুহের প্রতিকার, প্রতিরোধ, এড়িয়ে চলা, মোকাবেলা, অর্জন, বর্জনের মাধ্যমে সাঁজিয়ে রেখে যাচ্ছেন। তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্যসুত্রে প্রাপ্ত, কঠিন মুল্য পরিশোধে অর্জিত সব অভিজ্ঞতা এবং গুনাবলী সমূহ নিংড়ে বাঙ্গালী জাতির শুন্য ভাণ্ডার সমূহ পরিপূর্ণ, টইটুম্বুর করে দিয়ে যাচ্ছেন-- "প্রজম্মান্তরে অনুকরন, অনুসরন করে জাতিকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে নিত্য উপবিষ্ট রাখার নিমিত্তে। নিম্নে সাম্প্রতিক দুটি এমনই গুনের কথা তুলে ধরতে চাই---
সর্বক্ষেত্রে অ-সফল ব্যাক্তিদের "নয়া সংগঠন 'শুসিল' কৌকিলেরা রাতের আধাঁরে 'ডিজিটাল বাংলাদেশে'র সেবা গ্রহন করে, একের পর এক মিথ্যা অপ-প্রচারের মাধ্যমে, 'শেখ হাছিনা পরিবারের' ভাবমূর্তি ছিন্নভিন্ন করে, খালেদা পরিবারের সমমানে নিয়ে আসতে, 'সজীব ওয়াজেদ জয়ে'র "প্রধানমন্ত্রীর আইটি উপদেষ্টা'' পদের বেতনভাতা "আমেরিকার প্রেসিডেন্টে"র চেয়েও "দ্বিগুন-তিনগুন" বলে প্রচার করে অহরাত্রি 'টিভি দর্শক'দের ঘুম হারাম করে দিচ্ছিল, তখন পয্যন্ত সরকারের কেউ-ই জানতে পারেননি--যোগ্য মায়ের যোগ্য পুত্র "সজিব ওয়াজেদ (জয়) সাহেব" সম্পূর্ণ 'অ-বৈতনিক উপদেষ্টা' হিসেবে ''বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার" অঙ্গিকার 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁর নানা "জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের" আরধ্য সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত, বিজ্ঞানভিত্তিক, আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে দেশে-বিদেশে অর্জিত জ্ঞানের ভাণ্ডার উজাড় করে ঢেলে দিচ্ছেন।
কুচক্রি মহলের ষড়যন্ত্রের জাল "হাসিনা পরিবার"কে গিলে খাওয়ার উদ্দেশ্যে যখন আরো বিস্তৃত করে বলা হচ্ছিল--"আমেরিকান ফেডারেল ব্যাংকে "সজিব ওয়াজেদ (জয়) ত্রিশ বিলিয়ন ডলার তাঁর একাউন্টে জমা রেখেছেন--তখনই কেবল "মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর" একান্ত সচিব প্রকাশ করলেন "প্রধানমন্ত্রীর আই টি উপদেষ্টা "জনাব সজিব ওয়াজেদ (জয়)" "প্রধানমন্ত্রী" কতৃক সম্পূর্ণ অ-বৈতনিক নিয়োগ প্রাপ্ত আইটি উপদেষ্টা।"
অথছ আমেরিকার কোন ব্যাংকেই অলস টাকা জমা রাখার সেই দেশের নাগরিকদেরও কোন বিধান নেই।যদি তদ্রুপ টাকা কেউ জমা রখার প্রয়োজন অনুভব করে তাঁর সাংবাৎসরিক আয়-ব্যায়ের হিসেব এবং উক্ত টাকার উৎস ব্যাংকে জমা দিয়ে রাখতে হয়।
এবার তিনি দেশে বিদেশে আলোচিত-সমালোচিত, "বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেংকারির ঘটনা সরকারের মেঘাপ্রকল্প "পদ্মাসেতু" নির্মানে বিশ্বব্যাংকের অর্থপ্রত্যাহার ও দুর্নীতির কল্পকাহিনীর বীজ উৎগমের তথ্য প্রকাশ করলেন। তথ্যটি তিনি এমন সময় প্রকাশ করেছেন---"কানাডা ভিত্তিক আদালত কতৃক জড়িত ভুক্তভোগি সকল পক্ষকে মুক্তি দিয়ে যখন বলা হল--"কথিত পদ্মাসেতু দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণ গুজব, ভিত্তিহীন।"
তৎপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সর্ব উচ্চ আদালত স্ব-প্রণোদিত ভাবে সরকারের উপর রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন--"পদ্মাসেতু" গুজবে জড়িতদের 'রাষ্ট্র' কেন খুঁজে বের করবে না" ; তাঁর জবাব দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বময় আলোচনার বিষয়বস্তু বাংলাদেশের পদ্মাসেতুর কথিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং প্রমান ছাড়াই বিশ্বব্যাংক কতৃক অর্থপ্রত্যাহার বিষয়কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে।
যখন উক্ত রায় নিয়ে দেশে বিদেশে আলোচনার ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই "মাননীয় প্রধানমন্ত্রী" বললেন--তাঁর পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় তিন তিনবার ডেকে পাঠিয়ে বলেছিল ড. ইউনূসকে 'গ্রামীন ব্যাংক' এমডি পদ থেকে না সরানোর জন্যে, সে যেন তাঁর মা 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'কে উক্ত কাজ থেকে বিরত রাখতে ভুমিকা রাখে। এবং কি প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে আরো বলা হয়েছিল--"ব্যার্থ্যতায় "বিশ্বব্যাংক" বাংলাদেশের চলমান মেঘাপ্রকল্প "পদ্মাসেতুর" অর্থ প্রত্যাহার করতে বাধ্য হবে"।উল্লেখ্য তখন "আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে"র দায়িত্বে ছিলেন "বিল ক্লিনটন'' পত্মি হিলারি ক্লিন্টন।
ড. ইউনুস "নবগঠিত বাংলাদেশ বিরোধী শুসিল সংগঠনে"র মুরুব্বি নেতাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি বহুবছর যাবৎ "ক্ষুদ্র ঋনের মাধ্যমে দারিদ্র মুক্তি" নামক উচ্চহারে টেবিল চেয়ারে বসে "সুদের ব্যাবসা" করার রীতির প্রবর্তকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের বাহারি নাম "গ্রামিন ব্যাংক"।যদিও অদ্যাবদি একজন গরীবও গ্রামীন ব্যাংকের ঋন গ্রহন করে স্বাবলম্ভি হওয়ার উদাহরন নজির হয়ে দেখা দেয়নি। বরঞ্চ হাজার হাজার পরিবারকে ভিটেমাটি ছাড়া করার শতশত নজির চোখের সামনেই রয়েছে।
বাংলাদেশের বাঙ্গালী ফকির, মিসকিন, গরীব, দু:খ্যীদের "হাড় কাঁছানো, রক্তচোষা" টাকা আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের ব্যাক্তিগত তহবিলে প্রত্যেক বছর অনুদান দিয়ে থাকেন। বিগত চার পাঁছ বছরে ব্যাক্তিগত তহবিলে "চাঁদার অংকের বিশালতায় জনাবা হিলারি 'ক্লিনটনকে ব্যাক্তিগত গার্লফ্রেন্ডও বানাতে পেরেছেন তিনি। প্রায়শ: গ্রামীন ব্যাংকের উজ্জল ভবিষ্যত সম্পর্কীত প্রবন্ধ নিবন্ধে দুইজনের হাস্যোজ্জল ছবি পত্র-পত্রিকায় দেখা যায়। উক্ত চাঁদার গুনে তিনি আবার "বিশ্বশান্তি" পুরস্কার "নোবেল"ও কিনতে পেরেছেন।
একজন নোবেল জয়ী বিশ্বমানের ব্যাক্তিত্ব ব্যাক্তিগত ক্ষোভের কারনে দেশ ও জনগনের চরম ক্ষতি করতে পারে এবং একজন বিদেশী নাগরিকের চাকুরী ফেরৎ দেয়ার জন্যে আমেরিকার ন্যায় বিশ্বশাষক সরকার তৃতীয় বিশ্বের একজন দরিদ্র দেশের সরকার প্রধানকে অনুরুধ করতে পারে ভাবাই যায়না। তাও আবার সরকারি চাকুরি বয়সসীমা অতিক্রান্তের তিনবছরের অধিক পার হয়ে যাওয়ার পরও!! উভয় ঘটনাই বাংলাদেশসহ বিশ্ববিবেকে দারুন নাড়া দিয়েছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে--"দেশ ও জনগনের শত্রু চিহ্নিত করে অবিলম্বে রাষ্ট্র উক্ত দুবৃত্তদের বিচারের আওতায় নিতে হবে"। মুখোস পরিহিত জাতিয় ও আন্তজাতিক শত্রুদের মুখোস খুলে দিতে হবে। দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী জাতিকে নিয়ে যে বা যারাই ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করে উক্ত ষড়যন্ত্রকারিদের বাঙ্গালী জাতি ভয় করেনা, ছেড়েও দেয়না, যেমন দেয়নি '৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে।
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
masterruhulamin@gmail.com
(রুহুল আমিন মজুমদার)
জাতির জনকের কন্যা কি পরিমাণ বিষ গলাধ: করন করে নিশ্চিন্তে হজম করে রাখতে পারেন---"কেবলমাত্র মহান আল্লাহ-ই জানেন"। তিনি এমন কতক উদাহরন রেখে যাচ্ছেন যা থেকে বাঙ্গালী জাতি, বাংলাদেশ--"প্রজম্মান্তরে অনন্তকাল গর্ব করার উপকরন খুঁজে পাবে।ধৈয্য, সহনশীলতা, সহমর্মিতা, অনুভূতি, সহানূভূতির জীবন্ত কিংবদন্তির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সমূহ প্রত্যহিক জীবনে, রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ঘটে যাওয়া ঘটনা সমুহের প্রতিকার, প্রতিরোধ, এড়িয়ে চলা, মোকাবেলা, অর্জন, বর্জনের মাধ্যমে সাঁজিয়ে রেখে যাচ্ছেন। তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্যসুত্রে প্রাপ্ত, কঠিন মুল্য পরিশোধে অর্জিত সব অভিজ্ঞতা এবং গুনাবলী সমূহ নিংড়ে বাঙ্গালী জাতির শুন্য ভাণ্ডার সমূহ পরিপূর্ণ, টইটুম্বুর করে দিয়ে যাচ্ছেন-- "প্রজম্মান্তরে অনুকরন, অনুসরন করে জাতিকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে নিত্য উপবিষ্ট রাখার নিমিত্তে। নিম্নে সাম্প্রতিক দুটি এমনই গুনের কথা তুলে ধরতে চাই---
সর্বক্ষেত্রে অ-সফল ব্যাক্তিদের "নয়া সংগঠন 'শুসিল' কৌকিলেরা রাতের আধাঁরে 'ডিজিটাল বাংলাদেশে'র সেবা গ্রহন করে, একের পর এক মিথ্যা অপ-প্রচারের মাধ্যমে, 'শেখ হাছিনা পরিবারের' ভাবমূর্তি ছিন্নভিন্ন করে, খালেদা পরিবারের সমমানে নিয়ে আসতে, 'সজীব ওয়াজেদ জয়ে'র "প্রধানমন্ত্রীর আইটি উপদেষ্টা'' পদের বেতনভাতা "আমেরিকার প্রেসিডেন্টে"র চেয়েও "দ্বিগুন-তিনগুন" বলে প্রচার করে অহরাত্রি 'টিভি দর্শক'দের ঘুম হারাম করে দিচ্ছিল, তখন পয্যন্ত সরকারের কেউ-ই জানতে পারেননি--যোগ্য মায়ের যোগ্য পুত্র "সজিব ওয়াজেদ (জয়) সাহেব" সম্পূর্ণ 'অ-বৈতনিক উপদেষ্টা' হিসেবে ''বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার" অঙ্গিকার 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁর নানা "জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের" আরধ্য সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত, বিজ্ঞানভিত্তিক, আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে দেশে-বিদেশে অর্জিত জ্ঞানের ভাণ্ডার উজাড় করে ঢেলে দিচ্ছেন।
কুচক্রি মহলের ষড়যন্ত্রের জাল "হাসিনা পরিবার"কে গিলে খাওয়ার উদ্দেশ্যে যখন আরো বিস্তৃত করে বলা হচ্ছিল--"আমেরিকান ফেডারেল ব্যাংকে "সজিব ওয়াজেদ (জয়) ত্রিশ বিলিয়ন ডলার তাঁর একাউন্টে জমা রেখেছেন--তখনই কেবল "মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর" একান্ত সচিব প্রকাশ করলেন "প্রধানমন্ত্রীর আই টি উপদেষ্টা "জনাব সজিব ওয়াজেদ (জয়)" "প্রধানমন্ত্রী" কতৃক সম্পূর্ণ অ-বৈতনিক নিয়োগ প্রাপ্ত আইটি উপদেষ্টা।"
অথছ আমেরিকার কোন ব্যাংকেই অলস টাকা জমা রাখার সেই দেশের নাগরিকদেরও কোন বিধান নেই।যদি তদ্রুপ টাকা কেউ জমা রখার প্রয়োজন অনুভব করে তাঁর সাংবাৎসরিক আয়-ব্যায়ের হিসেব এবং উক্ত টাকার উৎস ব্যাংকে জমা দিয়ে রাখতে হয়।
এবার তিনি দেশে বিদেশে আলোচিত-সমালোচিত, "বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেংকারির ঘটনা সরকারের মেঘাপ্রকল্প "পদ্মাসেতু" নির্মানে বিশ্বব্যাংকের অর্থপ্রত্যাহার ও দুর্নীতির কল্পকাহিনীর বীজ উৎগমের তথ্য প্রকাশ করলেন। তথ্যটি তিনি এমন সময় প্রকাশ করেছেন---"কানাডা ভিত্তিক আদালত কতৃক জড়িত ভুক্তভোগি সকল পক্ষকে মুক্তি দিয়ে যখন বলা হল--"কথিত পদ্মাসেতু দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণ গুজব, ভিত্তিহীন।"
তৎপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সর্ব উচ্চ আদালত স্ব-প্রণোদিত ভাবে সরকারের উপর রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন--"পদ্মাসেতু" গুজবে জড়িতদের 'রাষ্ট্র' কেন খুঁজে বের করবে না" ; তাঁর জবাব দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বময় আলোচনার বিষয়বস্তু বাংলাদেশের পদ্মাসেতুর কথিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং প্রমান ছাড়াই বিশ্বব্যাংক কতৃক অর্থপ্রত্যাহার বিষয়কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে।
যখন উক্ত রায় নিয়ে দেশে বিদেশে আলোচনার ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই "মাননীয় প্রধানমন্ত্রী" বললেন--তাঁর পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় তিন তিনবার ডেকে পাঠিয়ে বলেছিল ড. ইউনূসকে 'গ্রামীন ব্যাংক' এমডি পদ থেকে না সরানোর জন্যে, সে যেন তাঁর মা 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'কে উক্ত কাজ থেকে বিরত রাখতে ভুমিকা রাখে। এবং কি প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে আরো বলা হয়েছিল--"ব্যার্থ্যতায় "বিশ্বব্যাংক" বাংলাদেশের চলমান মেঘাপ্রকল্প "পদ্মাসেতুর" অর্থ প্রত্যাহার করতে বাধ্য হবে"।উল্লেখ্য তখন "আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে"র দায়িত্বে ছিলেন "বিল ক্লিনটন'' পত্মি হিলারি ক্লিন্টন।
ড. ইউনুস "নবগঠিত বাংলাদেশ বিরোধী শুসিল সংগঠনে"র মুরুব্বি নেতাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি বহুবছর যাবৎ "ক্ষুদ্র ঋনের মাধ্যমে দারিদ্র মুক্তি" নামক উচ্চহারে টেবিল চেয়ারে বসে "সুদের ব্যাবসা" করার রীতির প্রবর্তকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের বাহারি নাম "গ্রামিন ব্যাংক"।যদিও অদ্যাবদি একজন গরীবও গ্রামীন ব্যাংকের ঋন গ্রহন করে স্বাবলম্ভি হওয়ার উদাহরন নজির হয়ে দেখা দেয়নি। বরঞ্চ হাজার হাজার পরিবারকে ভিটেমাটি ছাড়া করার শতশত নজির চোখের সামনেই রয়েছে।
বাংলাদেশের বাঙ্গালী ফকির, মিসকিন, গরীব, দু:খ্যীদের "হাড় কাঁছানো, রক্তচোষা" টাকা আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের ব্যাক্তিগত তহবিলে প্রত্যেক বছর অনুদান দিয়ে থাকেন। বিগত চার পাঁছ বছরে ব্যাক্তিগত তহবিলে "চাঁদার অংকের বিশালতায় জনাবা হিলারি 'ক্লিনটনকে ব্যাক্তিগত গার্লফ্রেন্ডও বানাতে পেরেছেন তিনি। প্রায়শ: গ্রামীন ব্যাংকের উজ্জল ভবিষ্যত সম্পর্কীত প্রবন্ধ নিবন্ধে দুইজনের হাস্যোজ্জল ছবি পত্র-পত্রিকায় দেখা যায়। উক্ত চাঁদার গুনে তিনি আবার "বিশ্বশান্তি" পুরস্কার "নোবেল"ও কিনতে পেরেছেন।
একজন নোবেল জয়ী বিশ্বমানের ব্যাক্তিত্ব ব্যাক্তিগত ক্ষোভের কারনে দেশ ও জনগনের চরম ক্ষতি করতে পারে এবং একজন বিদেশী নাগরিকের চাকুরী ফেরৎ দেয়ার জন্যে আমেরিকার ন্যায় বিশ্বশাষক সরকার তৃতীয় বিশ্বের একজন দরিদ্র দেশের সরকার প্রধানকে অনুরুধ করতে পারে ভাবাই যায়না। তাও আবার সরকারি চাকুরি বয়সসীমা অতিক্রান্তের তিনবছরের অধিক পার হয়ে যাওয়ার পরও!! উভয় ঘটনাই বাংলাদেশসহ বিশ্ববিবেকে দারুন নাড়া দিয়েছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে--"দেশ ও জনগনের শত্রু চিহ্নিত করে অবিলম্বে রাষ্ট্র উক্ত দুবৃত্তদের বিচারের আওতায় নিতে হবে"। মুখোস পরিহিত জাতিয় ও আন্তজাতিক শত্রুদের মুখোস খুলে দিতে হবে। দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী জাতিকে নিয়ে যে বা যারাই ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করে উক্ত ষড়যন্ত্রকারিদের বাঙ্গালী জাতি ভয় করেনা, ছেড়েও দেয়না, যেমন দেয়নি '৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে।
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
masterruhulamin@gmail.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন