ঐতিহাসিক কারনেই ভারত পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে কলকাতা নিয়ে ভীত।
(রুহুল আমিন মজুমদার)
ভারত বিভাগের প্রাক্কালে পশ্চিম পাকিস্তানীরা পুর্ব বাংলার নেতাদের কলা দেখাইয়া মূলা ঝুলাইয়া দিল।পুর্ব বাংলার নেতাদের অদুরদর্শীতার কারনে কলকাতা পুর্ব বাংলার হাতছাড়া হয়েছিল।পশ্চিম পাকিস্তানী নেতারা কলকাতা ছেড়ে দিলে পুর্ব বঙ্গকে 'তেত্রিশ কোটি' টাকা পাওয়ার লোভ দেখিয়ে লাহোর শহর পশ্চিমাদের আয়ত্বে নিয়ে যায়।পরবর্তীতে উলটো 'ছয়কোটি' টাকা ভারতকে পরিশোধ করে পুর্ববঙ্গ কোনরকমে সীমানা চিহ্নিত করে তাঁর খন্ডিত ভূ-খন্ড রক্ষা করে। মুলত: 'হামিদুল হক' সাহেবের প্রধানমন্ত্রীত্বের লোভই কলকাতা ছেড়ে দিয়ে লাহোর পশ্চিমারা করায়াত্বে নিতে সক্ষম হয়।
তৎসময়ের ইত্তেহাদ পত্রিকার সম্পাদক আবুল মনসুর আহম্মদের বইতে বিস্তারীত ভাবে পুর্ববঙ্গের বঞ্চনার সুত্রপাত, অনূঘটক, ভবিষ্যত পরিণতি সম্পর্কে লিপিবদ্ধ রয়েছে।
স্বাধীনতার পর এক বৃটিশ সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন-- আপনার নতুন বাংলাদেশের সীমানা রেখায় আয়তন কত? জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন--"ভারতীয় উপমহাদেশের সীমানারেখায় বাংলাদেশের সীমানা মুদ্রিত রয়েছে, অনুগ্রহ করে অনুসরন করুন"।মুক্তিযুদ্ধের পরম বন্ধু 'ভারত এবং তাঁর প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর' চোখ চানাবড়া হয়ে গিয়েছিল--" জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর এহেন কৌশলী জবাবে।" আজও পশ্চিমবঙ্গের ভোটের রাজনীতিতে বাংলাদেশ ভীতি উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখে চলেছে।
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী থেকে থেকে আরও পরিস্কার ধারনা পাওয়া যেতে পারে---
পাকিস্তান দুইটা হবে লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে। একটা বাংলা ও আসাম নিয়ে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র, আর একটা পশ্চিম পাকিস্তান স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে। পানজাব, বেলুচিসতান, সীমান্ত ও সিন্ধু প্রদেশ নিয়ে। অন্যটা হবে হিন্দুস্তানের। ওখানেও হিন্দুরাই হবে সংখ্যাগুরু থাকবে তবে সমান নাগরিক অধিকার পাবে হিন্দুস্তানের মুসলমানরাও। আমার কাছে ভারতবর্ষের একটা মেপ থাকতো। আর হাবীবুল্লাহ বাহার সাহেবের পাকিস্তান বইটা এবং মুজিবুর রহমান খাঁ সাহেবেও পাকিস্তান নামে একটা বিস্তৃত বই লিখছিলেন সেটা। এই দুইটা বই আমার প্রায় মুখস্তের মতো ছিলো। আজাদের কাটিং ও আমার ব্যাগে থাকতো। সিপাহি বিদ্রোহ এবং ওহাবী আন্দোলনের ইতিহাস ও আমার জানা ছিলো। কেমন করে ব্রিটিশরাজ মুসলমানদের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিলো। কি করে রাতারাতি মুসলমানদের সর্বশান্ত করে হিন্দুদের সাহায্য করেছিলো, মুসলমানরা ব্যবসা বানিজ্য জমিদারি সিপাহির চাকরি থেকে কিভাবে বিতাড়িত হলো।-----
উল্লেখিত ঐতিহাসিক কারনে বর্তমানে প্রাপ্ত 'দ্বিগুন বাংলাদেশ' সম্পর্কে পাকিস্তানের ২৩ বছর বাঙ্গালীদের অন্ধকারে রেখেছিল পশ্চিমারা।স্বাধীন বাংলাদেশের প্রায় ত্রিশবছর হামিদুলের অনুসারী 'পাকিস্তানের দালালেরা' জানতে দেয়নি বাংলাদেশের প্রাপ্য সমুদ্রসীমা এবং চিটমহলে 'দ্বি-গুন বাংলাদেশে'র অস্তিত্ব রয়েছে।উলটো সম্মিলীত 'অশুভ শক্তি'--"মুজিব-ইন্দিরা মৈত্রী চুক্তি" তড়িৎ বাস্তবায়নের লক্ষে 'বেরুবাড়ী প্রতিকী হস্তান্তর'কে বাংলাদেশ বিক্রির অপ-প্রচারের হাতিয়ার বানিয়ে---"জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মুজিবের পাহাড়সম জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামিয়ে, '৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট রাতের অন্ধকারে স্ব-পরিবারে তাঁকে হত্যা করে"। এই একটিমাত্র কারনেই বলা হয়, ঘাতকেরা সেইরাতে 'বঙ্গবন্ধুকে' হত্যা করেনি---"বাংলাদেশকে হত্যা করেছে, বাঙ্গালী জাতিকে হত্যা করেছে।"
ঠিক একই কারনে জাতির জনকের সুযোগ্যকন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী 'শেখ হাসিনা' বাংলাদেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়োজনে-- "সেনাবাহিনীকে সু-সজ্জিত করার উদ্দেশ্যে মহাচীনের সঙ্গে 'মৈত্রী'র সেতুবন্ধন সৃষ্টি করে।" বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে 'চীন সরকার' বাংলাদেশকে নৌ-বাহিনীর জন্যে দু'টি সাবমেরীন, কয়েকটি ফ্রিগেট অর্থের বিনিময়ে প্রদান করে।ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার সেনাবাহিনীকে আধুনিক, যুগ উপযোগী করার লক্ষে বহুমূখী প্রকল্প গ্রহন করে। তম্মধ্যে নিজস্ব প্রযুক্তিতে সর্ববৃহৎ যুদ্ধ জাহাজ, অত্যাধুনিক মিসাইল প্রস্তুত সহ আধুনিক অস্ত্রসস্ত্রে সু-সজ্জিত বাহিনী গড়ে তোলার নিমিত্তে প্রয়োজনীয় বিষয়াদি অন্তভুক্ত রয়েছে।বিমান বাহিনীকেও সু-সজ্জিত করার লক্ষে চীন ও রাশিয়া থেকে একাধিক বোমারু বিমান সংগ্রহ, উধ্বাকাশে রাডার প্রতিস্থাপন সহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের উদ্যোগ গ্রহন করে।তম্মধ্যে এবারই প্রথম "বিজয় দিবসের" সামরিক কুচকাওয়াজে একাধিক "জঙ্গী বিমান, আধুনিক সমারাস্ত্রের অস্তিত্ব" প্রকাশ্যে নিয়ে আসে--"বাংলাদেশ সরকার।"
বাংলাদেশের জলসীমায় "সাবমেরিন" প্রবেশের সাথে সাথে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বিশেষ সফরে বাংলাদেশে আসেন।তিনি প্রধানমন্ত্রী 'শেখ হাসিনার' সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সামরিক সহযোগীতামুলক কতিপয় প্রস্তাব--' বাংলাদেশ সরকারের বরাবর বিবেচনার জন্যে রেখে যান।'
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গত কিছুদিন আগে নির্ধারীত ভারত সফর স্থগিত করেছেন। তিস্তার পানিচুক্তির অগ্রগতি সম্পর্কে ভারতের পক্ষ থেকে কোনপ্রকার সুখবর দিতে না পারাই সফর স্থগিত করার কারন বলে জানা যায়। স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার সাহষীকতার উজ্জ্বল এক অন্যন্ন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বাংলাদেশ----"নির্ধারীত কর্মসুচির অগ্রগতি না হওয়ায়, কোন বন্ধুরাষ্ট্র সফর স্থগিতের।" বিশ্বব্যাপি 'শেখ হাসিনার' ভারত সফর স্থগিতের বিষয়টি 'বিস্ময়ে'র সৃষ্টি করে। বিশ্বনেতাদের আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তুতে পরিণত হয় "বাংলাদেশ-ভারত" দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বের ঐতিহাসিক পটভুমিতে মহাচীনের অনু-প্রবেশ, আগামীর বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপট।"
ruhulaminmujumder27@gmail.com
(রুহুল আমিন মজুমদার)
ভারত বিভাগের প্রাক্কালে পশ্চিম পাকিস্তানীরা পুর্ব বাংলার নেতাদের কলা দেখাইয়া মূলা ঝুলাইয়া দিল।পুর্ব বাংলার নেতাদের অদুরদর্শীতার কারনে কলকাতা পুর্ব বাংলার হাতছাড়া হয়েছিল।পশ্চিম পাকিস্তানী নেতারা কলকাতা ছেড়ে দিলে পুর্ব বঙ্গকে 'তেত্রিশ কোটি' টাকা পাওয়ার লোভ দেখিয়ে লাহোর শহর পশ্চিমাদের আয়ত্বে নিয়ে যায়।পরবর্তীতে উলটো 'ছয়কোটি' টাকা ভারতকে পরিশোধ করে পুর্ববঙ্গ কোনরকমে সীমানা চিহ্নিত করে তাঁর খন্ডিত ভূ-খন্ড রক্ষা করে। মুলত: 'হামিদুল হক' সাহেবের প্রধানমন্ত্রীত্বের লোভই কলকাতা ছেড়ে দিয়ে লাহোর পশ্চিমারা করায়াত্বে নিতে সক্ষম হয়।
তৎসময়ের ইত্তেহাদ পত্রিকার সম্পাদক আবুল মনসুর আহম্মদের বইতে বিস্তারীত ভাবে পুর্ববঙ্গের বঞ্চনার সুত্রপাত, অনূঘটক, ভবিষ্যত পরিণতি সম্পর্কে লিপিবদ্ধ রয়েছে।
স্বাধীনতার পর এক বৃটিশ সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেন-- আপনার নতুন বাংলাদেশের সীমানা রেখায় আয়তন কত? জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন--"ভারতীয় উপমহাদেশের সীমানারেখায় বাংলাদেশের সীমানা মুদ্রিত রয়েছে, অনুগ্রহ করে অনুসরন করুন"।মুক্তিযুদ্ধের পরম বন্ধু 'ভারত এবং তাঁর প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর' চোখ চানাবড়া হয়ে গিয়েছিল--" জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর এহেন কৌশলী জবাবে।" আজও পশ্চিমবঙ্গের ভোটের রাজনীতিতে বাংলাদেশ ভীতি উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখে চলেছে।
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী থেকে থেকে আরও পরিস্কার ধারনা পাওয়া যেতে পারে---
পাকিস্তান দুইটা হবে লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে। একটা বাংলা ও আসাম নিয়ে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র, আর একটা পশ্চিম পাকিস্তান স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে। পানজাব, বেলুচিসতান, সীমান্ত ও সিন্ধু প্রদেশ নিয়ে। অন্যটা হবে হিন্দুস্তানের। ওখানেও হিন্দুরাই হবে সংখ্যাগুরু থাকবে তবে সমান নাগরিক অধিকার পাবে হিন্দুস্তানের মুসলমানরাও। আমার কাছে ভারতবর্ষের একটা মেপ থাকতো। আর হাবীবুল্লাহ বাহার সাহেবের পাকিস্তান বইটা এবং মুজিবুর রহমান খাঁ সাহেবেও পাকিস্তান নামে একটা বিস্তৃত বই লিখছিলেন সেটা। এই দুইটা বই আমার প্রায় মুখস্তের মতো ছিলো। আজাদের কাটিং ও আমার ব্যাগে থাকতো। সিপাহি বিদ্রোহ এবং ওহাবী আন্দোলনের ইতিহাস ও আমার জানা ছিলো। কেমন করে ব্রিটিশরাজ মুসলমানদের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিলো। কি করে রাতারাতি মুসলমানদের সর্বশান্ত করে হিন্দুদের সাহায্য করেছিলো, মুসলমানরা ব্যবসা বানিজ্য জমিদারি সিপাহির চাকরি থেকে কিভাবে বিতাড়িত হলো।-----
উল্লেখিত ঐতিহাসিক কারনে বর্তমানে প্রাপ্ত 'দ্বিগুন বাংলাদেশ' সম্পর্কে পাকিস্তানের ২৩ বছর বাঙ্গালীদের অন্ধকারে রেখেছিল পশ্চিমারা।স্বাধীন বাংলাদেশের প্রায় ত্রিশবছর হামিদুলের অনুসারী 'পাকিস্তানের দালালেরা' জানতে দেয়নি বাংলাদেশের প্রাপ্য সমুদ্রসীমা এবং চিটমহলে 'দ্বি-গুন বাংলাদেশে'র অস্তিত্ব রয়েছে।উলটো সম্মিলীত 'অশুভ শক্তি'--"মুজিব-ইন্দিরা মৈত্রী চুক্তি" তড়িৎ বাস্তবায়নের লক্ষে 'বেরুবাড়ী প্রতিকী হস্তান্তর'কে বাংলাদেশ বিক্রির অপ-প্রচারের হাতিয়ার বানিয়ে---"জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মুজিবের পাহাড়সম জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামিয়ে, '৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট রাতের অন্ধকারে স্ব-পরিবারে তাঁকে হত্যা করে"। এই একটিমাত্র কারনেই বলা হয়, ঘাতকেরা সেইরাতে 'বঙ্গবন্ধুকে' হত্যা করেনি---"বাংলাদেশকে হত্যা করেছে, বাঙ্গালী জাতিকে হত্যা করেছে।"
ঠিক একই কারনে জাতির জনকের সুযোগ্যকন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী 'শেখ হাসিনা' বাংলাদেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়োজনে-- "সেনাবাহিনীকে সু-সজ্জিত করার উদ্দেশ্যে মহাচীনের সঙ্গে 'মৈত্রী'র সেতুবন্ধন সৃষ্টি করে।" বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে 'চীন সরকার' বাংলাদেশকে নৌ-বাহিনীর জন্যে দু'টি সাবমেরীন, কয়েকটি ফ্রিগেট অর্থের বিনিময়ে প্রদান করে।ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার সেনাবাহিনীকে আধুনিক, যুগ উপযোগী করার লক্ষে বহুমূখী প্রকল্প গ্রহন করে। তম্মধ্যে নিজস্ব প্রযুক্তিতে সর্ববৃহৎ যুদ্ধ জাহাজ, অত্যাধুনিক মিসাইল প্রস্তুত সহ আধুনিক অস্ত্রসস্ত্রে সু-সজ্জিত বাহিনী গড়ে তোলার নিমিত্তে প্রয়োজনীয় বিষয়াদি অন্তভুক্ত রয়েছে।বিমান বাহিনীকেও সু-সজ্জিত করার লক্ষে চীন ও রাশিয়া থেকে একাধিক বোমারু বিমান সংগ্রহ, উধ্বাকাশে রাডার প্রতিস্থাপন সহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের উদ্যোগ গ্রহন করে।তম্মধ্যে এবারই প্রথম "বিজয় দিবসের" সামরিক কুচকাওয়াজে একাধিক "জঙ্গী বিমান, আধুনিক সমারাস্ত্রের অস্তিত্ব" প্রকাশ্যে নিয়ে আসে--"বাংলাদেশ সরকার।"
বাংলাদেশের জলসীমায় "সাবমেরিন" প্রবেশের সাথে সাথে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বিশেষ সফরে বাংলাদেশে আসেন।তিনি প্রধানমন্ত্রী 'শেখ হাসিনার' সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সামরিক সহযোগীতামুলক কতিপয় প্রস্তাব--' বাংলাদেশ সরকারের বরাবর বিবেচনার জন্যে রেখে যান।'
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গত কিছুদিন আগে নির্ধারীত ভারত সফর স্থগিত করেছেন। তিস্তার পানিচুক্তির অগ্রগতি সম্পর্কে ভারতের পক্ষ থেকে কোনপ্রকার সুখবর দিতে না পারাই সফর স্থগিত করার কারন বলে জানা যায়। স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার সাহষীকতার উজ্জ্বল এক অন্যন্ন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বাংলাদেশ----"নির্ধারীত কর্মসুচির অগ্রগতি না হওয়ায়, কোন বন্ধুরাষ্ট্র সফর স্থগিতের।" বিশ্বব্যাপি 'শেখ হাসিনার' ভারত সফর স্থগিতের বিষয়টি 'বিস্ময়ে'র সৃষ্টি করে। বিশ্বনেতাদের আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তুতে পরিণত হয় "বাংলাদেশ-ভারত" দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বের ঐতিহাসিক পটভুমিতে মহাচীনের অনু-প্রবেশ, আগামীর বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপট।"
ruhulaminmujumder27@gmail.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন