বর্তমান সময় অন-লাইন শক্তিশালী বিরুধীদলের ভুমিকায় -- সরকার গুরুত্ব সহকারে প্রতিটি ঘটনার সুরাহা দিচ্ছে। __________________________________________ কাগজে চাপা পত্রিকার উপর কারো নজর এখন আর পড়ে না। তারচেয়ে বিশ্বের উন্নত দেশের জনগনের সংজ্ঞে তালমিলিয়ে বাংলাদেশের জনগনও অনলাইনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।বিশেষ করে সচেতন নারী পুরুষ বলতেই- একজনকেও খুঁজে পাওয়া যাবেনা, যার একটা পেইজ বুক একাউন্ট নেই। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্ন মন্ত্রীগন, সরকারের উধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবি, কবি সাহিত্যিক সব শ্রেনী পেশার মানুষ পেইজবুকিং এ অভ্যস্থ হয়ে পড়েছেন বেশীরভাগ। ইদানিং দেখা যায় নামকরা কলামিষ্ট গন তাঁদের লিখাগুলী তাঁদের নীজস্ব ওয়েব সাইটে দিচ্ছেন,অন-লাইন পত্রিকায় বিষয়ভিত্তিক লিখাগুলীও চাপানো হচ্ছে। বেশীরভাগ নামকরা পত্রিকা তাঁদের অন-লাইন সংস্করন ইতিমধ্যে প্রকাশ করা শুরু করেছেন।অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে অচিরেই কাগজে চাপা পত্রিকা জাদুঘরেই খোঁজ করতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির ওপর মানুষ যত বেশি নির্ভরশীল হচ্ছে, তত বেশি কমছে কাগজে ছাপা জিনিসের প্রতি তার নির্ভরশীলতা। অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে পেপারলেস বা কাগজমুক্ত অফিস ঘোষণা করেছে। অর্থাৎ তাদের সব কাজই হয় কম্পিউটারে। এতে একদিকে যেমন কাগজের খরচ বাঁচে, তেমনি কাগজের জঞ্জালের হাত থেকেও মুক্তি মেলে। যাঁরা নিয়মিত বাসায় এক বা একাধিক পত্রিকা রাখেন, মাস শেষে তাঁদের ঘরে কাগজের যে স্তূপ জমে যায়, সেটি এখন অনেকেরই বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে এই কারণেও অনেকে বাসায় নিয়মিত সংবাদপত্র রাখা বন্ধ করে দিয়েছেন । তবে কাগজে ছাপা সংবাদপত্রের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মোবাইল ফোন। ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশে যদি এখন ১০ কোটি মানুষও মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাহলে ধরে নেওয়া যায় অন্তত এর অর্ধেক জনগোষ্ঠী মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। আর যাঁরা মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তিনি কী কারণে বাসায় কাগজে ছাপা পত্রিকা রাখবেন, যেখানে তিনি প্রতিমুহূর্তেই মোবাইল ফোনে খবর জানতে পারছেন? মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর এই সংখ্যা ক্রমে বাড়তে থাকবে এবং সংগত কারণেই কাগজে ছাপা পত্রিকার চাহিদা কমতে থাকবে। সে সঙ্গে সব ক্ষেত্রে কাগজের ব্যবহার কমানো গেলে যে সেটি পরিবেশের জন্যও একটা আশীর্বাদ হয়ে উঠবে, সে বিষয়ে কারো দ্বিমত থাকার কথা নয়, বিশেষ করে যখন বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্র উপকূলীয় গরিব দেশগুলো তো বটেই, উদ্বিগ্ন ধনী রাষ্ট্রগুলোও। ফলে পেপারলেস হওয়ার একটা আন্দোলন ভেতরে ভেতরে দানা বাঁধছে এবং পেপার ওয়ালারাও সেই আসন্ন পরিবর্তনের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে জোর দিচ্ছেন অনলাইন মাধ্যমে। অবশ্য অনলাইন সংবাদমাধ্যমের বিপত্তিও এরই মধ্যে টের পাওয়া যাচ্ছে। হাতেগোনা কিছু অনলাইন সংবাদপত্র নিজেদের বস্তুনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারলেও অখ্যাত অনামি বে-নামি সব ডটকমের উদ্ভট বানোয়াট আর উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ভুয়া খবর যেভাবে প্রতিনিয়ত ফেসবুকে শেয়ার হচ্ছে, এতে যে কোন সময়ে হঠাৎ করে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি হবেনা, হলফ করে বলা যায়না।এই সমস্ত উদ্ভট খবর বিশ্বাস করার লোকের সংখ্যাও কম নয়। ফলে সংবাদের নামে বিভ্রান্তিও ছড়াচ্ছে এই তথাকথিত অনলাইন সংবাদপত্র গুলো। পত্রিকাগুলী বানোয়াট খবর চাপায় তেমন বড় কথা নয়, তাঁরা বিভিন্ন আইডিতে গিয়ে কমেন্ট বক্সে লিংক দিয়ে সে বানোয়াট খবর পড়তেও বাধ্য করে। সরকার ঘোষণা দিয়েছে, অনলাইন সংবাদমাধ্যমকেও একটি নীতিমালার আওতায় আনা হবে।অফ-লাইনের পত্রিকার জন্য নীতিমালা থাকা সত্বেও অখ্যাত অনেক পত্রিকা বানোয়াট খবর নিয়মিতই প্রকাশ করে যাচ্ছে। আইনের যথাযথ কায্যকারিতা সেখানে তেমন একটা দেখা যায়নি অতীতে। অন-লাইনের ক্ষেত্রেও তেমনটি হতে গেলে সমুহ বিপদের সম্ভাবনাই বেড়ে যাবে আমি মনে করি।কারন কাগজের পত্রিকার পাঠক সর্বসাকুল্যে ত্রিশ থেকে চল্লিশ লক্ষের বেশী কখনই ছিলনা, সেখানে বর্তমানে অন-লাইনে বিচরন কমপক্ষে দশকোটির অধিক নারী পুরুষ। অতীতে যে খবরটি সর্বচ্ছো এককোটি মানুষের মধ্যে জানাজানি হত তা বেড়ে বর্তমানে দশ গুনের বেশী হয়ে গেছে। ইদানিং একটা দারুন সুখবর অনলাইন এক্টিভিষ্টদের আকৃষ্ট করেছে, উৎসাহিত করেছে খুববেশী। কিছু কিছু অনিয়ম, অপ্রীতিকর, অসামাজিক, বলদর্পি ঘটনায় অন-লাইনে প্রতিবাদের ঝড় উঠার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহন করতে দেখা গেছে। পত্র-পত্রিকা, ইলেকট্রোনিক মিডিয়া যে সমস্ত খবরকে গুরুত্বই দেয়নি অন-লাইন সে সমস্ত খবরকে গুরুত্ব দেয়ার কারনে সমাধানও মিলেছে তড়িৎ গতিতে। সরকার সুত্র উল্লেখ করার কারনে এক্টিভিষ্টগন বুঝতে পেরেছেন- সরকার তাঁদের প্রতিবাদের মুল্যায়ন করেছেন। যেমন নারায়ন গঞ্জের বর্তমান তোড়পাড় করা প্রধান শিক্ষককে সাংসদ কতৃক শাস্তি প্রদান, চাকুরীচ্যুতির বিষয়টি।অন-লাইনে প্রতিবাদের কারনে সরকার উক্ত বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটি বাতিল করে প্রধান শিক্ষকের চাকুরী পুর্নবহাল করেছেন। তাঁরও আগে একজন মন্ত্রী কতৃক মুক্তিযোদ্ধা প্রবির শিকদারকে জেলে প্রেরন ও রিমান্ড মঞ্জুরের পরও আদালত জামিন দিতে বাধ্য হয়েছেন। আরো বহু ঘটনাই উল্লেখ করা যায়-একমাত্র পেইজবুকের কারনে সমাধান পাওয়া গেছে।এর মধ্যে জনগনের স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় দ্রুত কায্যকরি ফললাভের উদাহরহনও আছে।যেমন-ঠিকাদার কতৃক রডের স্থলে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে সরকারি কাজের অর্থ আত্বসাতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহনের নজীরও কম নয়। সাঈদীকে চান্দে দেখা যায় এইরুপ ওয়েব সাইটের সংখ্যা কম নয়।যারা প্রতিনিয়ত উদ্ভট পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছে। তাঁদের সমর্থকেরা মেয়ে আইডি খুলে মানবিক আবেদনের সুরে বিভিন্ন ঘটনা -যেমন হিন্দু ছেলে কতৃক কোরান অবমাননা, মসজিদ সংক্রান্ত অবাস্তব, অলৌকিক ঘটনার উদ্ধৃতি দিয়ে মসুলমানদের বিভ্রান্ত করার প্রয়াস, মুক্তিযুদ্ধার ছবি চাপিয়ে ভিক্ষার পাত্র হাতে- অসত্য ঘটনা প্রকাশ, মানুষকে বিভিন্ন জন্তু জানোয়ারের ছবিতে রুপান্তর করে বলা- কোরান অবমাননার কারনে লোকটি এমন হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি।এতে একদিকে লোকটি বড় গুনাহর কাজ করছে -অন্যদিকে হাজার হাজার পেইজবুকারকে বিশ্বাস করিয়ে তাঁদের ঈমানও নষ্ট করছে। সাম্প্রদায়িক উস্কানী তো দিচ্ছেই।আশার কথা হচ্ছে এইরুপ এয়েব সাইটের সংখ্যা এবার কমার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীর তথ্য চেয়ে করা অনুরোধে সাড়া দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ২৮ এপ্রিল ফেসবুক প্রকাশিত ‘গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’-এ বলা হয়, ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৩১টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১২টি অনুরোধ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ তথ্য দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) অনুরোধে সাড়া দিয়ে চারটি কনটেন্ট সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ফেসবুক প্রতি ছয় মাস অন্তর এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে কোন দেশের সরকার ফেসবুকের কাছে কী ধরনের অনুরোধ জানায়, তা তুলে ধরা হয়। তবে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, তা উল্লেখ করা হয় না। পেইজবুক বাংলাদেশকে যেহেতু তথ্য দেয়া শুরু করেছে অশুভ শক্তির ওয়েব সাইট সম্পর্কে এখন থেকে নিয়মিত তথ্য পেতে সরকারের আর কোন অসুবিধা হএয়ার কথা নয়। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অনুরুধে অনেকগুলী পর্ণ সাইট কতৃপক্ষ বন্ধ করে দিয়েছে, লক্ষ করলে দেখা যায় পেইজবুকে অতীতের মত এখন আর পর্ণ সাইটের লিংক দেয়া যায়না, অটোমেটিক্যালি পেইজবুক উক্ত লিংক রিপোর্ট আকারে সরিয়ে নিচ্ছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, অনলাইনের গুরুত্ব অধিখারে বেড়ে চলেছে।সাংবাদিকদের অনৈতিক আচরনের দাপট তুলনা মুলক হারে কমতে শুরু করেছে।সব কিছুওই হচ্ছে তথ্য ও প্রযুক্তির আর্শিবাদে। জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্যপুত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ের প্রচেষ্টা গুনে বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে সভ্য দুনিয়ায় পরিচিতি লাভ করতে সক্ষম হয়েছে।

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

মুখস্ত বিদ্যার অর্থই হল, জোর করে গেলানো---- লিখেছেন--Nipa Das ________________________________________________ দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে প্রমথ চৌধুরীর " বই পড়া " নামক একটা প্রবন্ধ রয়েছে ! প্রবন্ধ টিতে মুখস্থ বিদ্যার কুফল তুলে ধরা হয়েছিল , সেখানে বলা হয়েছিল , পাস করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , পাঠ্যবই মুখস্থ করে পাস করে শিক্ষিত হওয়া যায় না , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও অনেক কিছু শেখার আছে ! আমি সবসময় এই প্রবন্ধটা পড়তাম ! এই প্রবন্ধটি আমার প্রিয় ছিল কারণ এতে আমার মনের কথাগুলো উল্লেখ করা ছিল ! মুখস্থ বিদ্যা সম্পর্কে আমি একটা উদাহরণ দিতে চাই -- মুখস্থ বিদ্যা মানে শিক্ষার্থীদের বিদ্যা গেলানো হয় , তারা তা জীর্ণ করতে পারুক আর না পারুক ! এর ফলে শিক্ষার্থীরা শারীরিক ও মানসিক মন্দাগ্নিতে জীর্ণ শক্তি হীন হয়ে কলেজ থেকে বেরিয়ে আসে ! উদাহরণ :: আমাদের সমাজে এমন অনেক মা আছেন যারা শিশু সন্তানকে ক্রমান্বয়ে গরুর দুধ গেলানোটাই শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার ও বলবৃদ্ধির উপায় মনে করেন ! কিন্তু দুধের উপকারিতা যে ভোক্তার হজম করবার শক্তির ওপর নির্ভর করে তা মা জননীরা বুঝতে নারাজ ! তাদের বিশ্বাস দুধ পেটে গেলেই উপকার হবে ! তা হজম হোক আর না হোক ! আর যদি শিশু দুধ গিলতে আপত্তি করে তাহলে ঐ শিশু বেয়াদব , সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই ! আমাদের স্কুল - কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থাও ঠিক এরকম , শিক্ষার্থীরা মুখস্থ বিদ্যা হজম করতে পারুক আর না পারুক , কিন্তু শিক্ষক তা গেলাবেই ! তবে মাতা এবং শিক্ষক দুজনের উদ্দেশ্যেই কিন্তু সাধু , সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই ! সবাই ছেলেমেয়েদের পাঠ্যবইয়ের শিক্ষা দিতে ব্যস্ত , পাঠ্যবইয়ের বাইরেও যে শেখার অনেক কিছু আছে তা জেনেও , শিক্ষার্থীদের তা অর্জনে উৎসাহিত করে না , কারণ পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষা অর্থ অর্জনে সাহায্য করে না , তাই পাঠ্যবইয়ের বাইরের শিক্ষার গুরুত্ব নেই ! শুধু পাঠ্যবই পড়ে কেবল একের পর এক ক্লাস পাস করে যাওয়াই শিক্ষা না ! আমরা ভাবি দেশে যত ছেলে পাশ হচ্ছে তত শিক্ষার বিস্তার হচ্ছে ! পাশ করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয় , এ সত্য স্বীকার করতে আমরা কুণ্ঠিত হই ! বিঃদ্রঃ মাছরাঙা টেলিভিশনের সাংবাদিকের জিপিএ ফাইভ নিয়ে প্রতিবেদনের সাথে আমার পোস্টের কোনো সম্পর্ক নেই ! http://maguratimes.com/wp-content/uploads/2016/02/12743837_831291133666492_4253143191499283089_n-600x330.jpg

ছবি

মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যার সরকার মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যাতত্ব দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস ঐতিহ্যে বিতর্ক উত্থাপনের অভিযোগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন।মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে বসবাস করে,মুক্তিযুদ্ধের শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করার মত দৃষ্টতা দেখিয়ে নি:সন্দেহে তিনি ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছেন। এহেন গর্হিত বক্তব্য প্রদানকারী বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোন অধিকার রাখতে পারেননা।মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত অঙ্গিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কোন দল বা জোটের রাজনীতি করারঅধিকার নীতিগতভাবেই থাকতে পারেনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি সকল রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করে সর্বচ্ছ আদালতের রায় অনুযায়ী '৭২এর সংবিধান অবিকল বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবী।বাংলাদেশেরজনগন চায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ এগিয়ে যাক,মুক্তিযুদ্ধে সাগরসম রক্ত ঢেলে সেই অঙ্গিকারের প্রতি তাঁদের সমর্থন ব্যক্ত করেছিল।স্বাধীন বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বসবাসকরে,পরাধীনতার গান শুনতে দেশ স্বাধীন করেনি বাংলার জনগন। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছরের বিরামহীন সংগ্রামের ফসল মুক্তিযুদ্ধ।সেইযুদ্ধে উপনিবেশিক পাকিস্তানের আধুনিক সমরাস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীকে নিরস্ত্র বাঙালীরা পরাজিত করে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিল।সেই স্বাধীন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশেপরাজিত শক্তির দোষর,তাঁদের প্রেতাত্বাদের রাজনীতি করার কোন নৈতিক অধিকার নেই।জাতির জনক তাঁদের রাজনৈতিক অধিকার বঞ্চিত করেছিলেন। বাংলাদেশের জনগন জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলায় রাজাকারের কোন স্থান দিতে চায়না। তাই খালেদা জিয়ার ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার দৃষ্টান্তমুলক সাজার আশা পোষন করে।কোন রাজনৈতিক সমঝোতার ফাঁদে যেন এই মামলা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়,তাঁর গ্যারান্টিও সরকারের নিকট বাংলাদেশের জনগন চায়। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু Ruhul Amin ------------------------------ খালেদা জিয়াকে সমাবেশের অনুমতি, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি আশাহত----04 /01 / 0016 ইং পোষ্ট -==================================প্রখ্যাত দার্শনিক,চিন্তাবিদ সক্রেটিসকে কম বেশি আমরা সবাই জানি।সক্রেটিস কোন যুগে জম্মগ্রহন করে মানব সেবায় ব্রতি হয়ে আজও দেশে দেশে অনুকরনীয় অনুসরনীয় হয়ে আছেন তাও আমরা জানি।নিশ্চয়ই তখনকার সময় থেকে বর্তমানের সমাজ, রাষ্ট্রব্যাবস্থাপনা আরো শত গুন উন্নত,সমৃদ্ধ,সভ্য।সক্রেটিস ছুতোর, কামার ইত্যাদি প্রসঙ্গে এসে প্রশ্ন করতেন, 'তাহলে রাষ্ট্র নামক জাহাজটি বিগড়োলে কাকে দিয়ে সারাইয়ের কাজ করাবো'হাসান আজিজুল হক (সক্রেটিস) পৃ : ১৬ সক্রেটিসের এ বিখ্যাত কথপোকথন কারো অজানা নয়। আদর্শবান ন্যায়নীতিভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করবার জন্য সক্রেটিসকে হেমলক পান করতে দেয়া হয়েছিল(বিষ), তারপরও তিনি আইনের প্রতি অটুট শ্রদ্ধা জানিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিলেন- এটাও ছিল তার নির্ভীক বিদ্রোহ। তাকে বাঁচবার সুযোগ দেয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি আইনঅবজ্ঞা করেননি, আইনে যদি তার মৃত্যুদন্ড হয় তবে তিনি অবশ্যই তা মানতে রাজি। এখানেও তার সমস্ত জীবনকর্মের অনেক গভীর দর্শন কাজ করেছে। তার উপর মিথ্যে অভিযোগ করা হয়েছিল একথা তিনি ও এথেন্সবাসী জানতেন। কিন্তু যে আইনে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হলো- তিনি সে আইনকে শ্রদ্ধা জানালেন এ অর্থে মানুষকে আইনের প্রতি অনুগত থাকতে বললেন। সেই আইন কারা তৈরি করছে তা তিনি জানতেন তাতে তো আর আইন নামক বিষয়টিকে জীবন থেকে বিতাড়িত করা যায় না।"পবিত্র কোরানে পাকে ও উল্লেখ করা হয়েছে, বিধর্মী কতৃক শাষিত রাষ্ট্র ও সরকার সমুহের আইন মেনে ধর্ম কর্ম করার।এই রুপ রাষ্ট্র ব্যাবস্থায় শুক্রবারের খতবায় বিশেষ আয়াৎ সংযুক্ত আছে এবং নিয়মিত নামাজের সাথে আর ও কয় রাকাত নামাজ আদায় করার নির্দেশনা দেয়া আছে।পরিতাপের বিষয়টি হচ্ছে,গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ করা যাচ্ছে একশ্রেনীর মানুষ রাষ্ট্রীয় আইন রীতি নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সর্ব উচ্চ আদালতের রায়কে ও অমান্য করে হরতাল অবরোধ,প্রকাশ্য আদালতের সমালোচনা করতে।শুধু তাই নয় আন্দোলনের নামেপ্রকাশ্য দিবালোকে যাত্রীভর্তি চলন্ত বাসে পেট্রোল বোমা হামলা চালিয়ে জীবন্ত মানবকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিতে।উল্লেখ করা প্রয়োজন যারা এই সমস্ত আদালত অবমাননাকর বক্তব্য দিলেন,এবং প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেন যে আদালতের বিরুদ্ধেও কর্মসূচি দেয়া যায়,বক্তব্য দেয়া যায়,তাঁরা কখনই কোন অপরাধীর বিচার কায্য সম্পাদন করেছেন তদ্রুপ কোন উদাহরন নেই। যেমন আমি প্রথমেই বলতে চাই ১৫ই আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছেন রাতের অন্ধকারে।বঙ্গবন্ধুর অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? পৃথীবিপৃষ্টের সব চাইতে নিরাপদ স্থান জেলখানা।সেখানে রাতের অন্ধকারে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করাহল,তাঁরা বন্দি ছিলেন, তারপর ও তাঁদের অপরাধের বিচার কি করা যেতনা? মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে বুদ্ধিজীবিদের বাসা থেকেতুলে নিয়ে জ্যান্ত মানুষকে হত্যা করা হল, তাঁদের অপরাধ কি বিচার করে মিমাংসা করা যেতনা? খালেদ মোশারফ., কর্নেল তাহেরসহ অসংখ্য মুক্তি যুদ্ধা সেনা অফিসারকে মেজর জিয়ার নির্দেশে নির্মম নির্দয় ভাবে হত্যা করা হল, অনেককে গুলী করার পর প্রান পাখী উড়াল দেয়ার আগেই জ্যান্ত মাটি চাপা দেয়া হল, তাঁদের বিচার কি প্রচলিত সেনা আইনে করা যেতনা? অসংখ্য মুক্তিযুদ্ধা,আওয়ামী লীগের নেতা,মুক্তবুদ্ধির চর্চাকারি,ব্লগার,প্রকাশক,লেখক সাহিত্যিক,সাংবাদিক হত্যা করা হল,তাঁদের অপরাধ কি আইনের আওতায় এনে বিচার করা যেতনা?আন্দোলনের নামে ঘোষনা দিয়ে মানুষ হত্যা করা,সম্পদ নষ্ট করা,লুটপাট করা কি মানবতা বিরুধী অপরাধের আওতায় পড়েনা?মুক্তিযুদ্ধের সময় মানুষ হত্যা লুটপাট,অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি মানবতা বিরুধী অপরাধের বিচার হতে পারে,যুদ্ধাবস্থা ব্যাতিরেকে ঘোষনা দিয়ে তদ্রুপ কর্মে জড়িতদের এবং হুকুমদাতার বিচার কেন হবেনা? নগদ অপরাধের ট্রাইবুনাল গঠন করে বিচার করা কি রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব নয়? নাগরীকদের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া কি রাষ্ট্রের কর্তব্যের মধ্যে পড়েনা? যারা ক্ষতিগ্রস্ত হলেন তাঁরা কি বিচার পাওয়ার সাংবিধানীক অধিকারের মধ্যে পড়েনা?সেই যুগের সক্রেটিস যদি নীজের উপর আনীত মিথ্যা অভিযোগ জেনে শুনে মেনে নিতে পারেন,সভ্যতার চরম শীখরে দাঁড়িয়ে যারা এই যুগে আইনকে, রাষ্ট্রীয় রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে প্রকাশ্য আন্দোলনের নামে মানুষ খুন করেছেন,সম্পদের হানী ঘটিয়েছেন তাঁরা কি সক্রেটিস যুগের আগের অধিবাসি মনে করেন নীজেদের? তাঁরা নীজেরা নিজেদের মনে করুন কিন্তু মুক্তি যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে কোন যুগে ফিরিয়ে নিতে চান?তাঁদের যদি এতই অসহ্য লাগে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিশেষ কিছু আদর্শের প্রতিপালনের অঙ্গিকারের ভিত্তিতে ৩০লক্ষ শহিদের আত্মদান,পৌনে চারলাখ মাবোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাস- তবে জনগনকে সংঘটিত করে আর একটি গনবিপ্লব ঘটিয়ে তাঁদের মতবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে স্বাধীনতার পক্ষের কোন মানুষ বাধাতো দিচ্ছেনা। যাদের নেতৃত্বে, যাদের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন করা হল, তাঁরাতো ক্ষমতায় আছে,তাঁদের কেন জোর পুর্বক,ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে খমতা থেকে নামাতে আন্দোলনের কর্মসূচি দিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে,আইন শৃংখলার অবনতি ঘটিয়ে জনজীবন দুর্বিসহ করে তোলার চক্রান্ত করতে দেয়া হবে।এই সেই দিন মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়ে যিনি বিতর্ক উত্থাপনের বৃথা চেষ্টা করে জনরোষের আওতার মধ্যে এখনও রয়েছেন,তাঁর সৌখিন বাসভবন পাহারায় আপনার সরকার অতিরীক্ত পুলিশ মোতায়েন করতে বাধ্য হয়েছে,তিনি কি ভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে সমাবেশ করার প্রসাশনিক অনুমতি পায়। বর্তমান গনতান্ত্রিক বিশ্বের একটি দেশের উদাহরন কি কেউ দিতে পারবেন,স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা সেই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে?একটি দেশকি কেউ দেখাতে পারবে যে,সেই দেশের কোনমীমাংসিত এবং প্রতিষ্ঠিত কোন সত্যকে ৩০/৪০ বছর পর আবার জনসমক্ষে উত্থাপন করে লক্ষ লক্ষ শহিদ পরিবারের অন্তরের আগুনে"ঘি "ঢেলে দেয়ার চেষ্টা, কোন প্রতিষ্ঠিত দল বা তাঁর নেতা করেছেন? কেন এই পয্যন্ত সরকার তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা না করে উলটো সমাবেশ করে তাঁর মতবাদ প্রচারের অনুমতি দেয়া হল??তাঁরা নীজেদের এত ক্ষমতাবান মনে করেন কিভাবে? তাঁরা কি করে আবার জাতির নিকট ক্ষমা চাওয়া ছাড়াই প্রকাশ্য সভা সমাবেশ করার অধিকার পায়?কেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সংসদে ঘোষনা দিয়েও এখন পয্যন্ত আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন করছেন না? মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আপনার আশ্বাস বাংলার মানুষ অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে।সুতারাং জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রুতি আগুন সন্ত্রাসের বিচারে ট্রাইবুনাল গঠন কল্পে তড়িৎ ব্যাবস্থা গ্রহনকরবেন, জনগনের এই আস্থা বিশ্বাস এখন ও অটুট রয়েছে।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম শেখ হাসিনাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,শাপলা চত্বরের সেই দিনের ষড় যন্ত্র মোতাবেক যদি খালেদা জিয়ার ডাকে ঢাকার মানুষ রাজপথে নেমে আসতেন,পরিকল্পনাঅনুযায়ী সেনা বাহিনী অভ্যুত্থান ঘটিয়েআপনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারতো,আপনাকে কি জীবিত বাঁচতে দেয়া হত? আপনার পরিবারের কাওন সদস্যকে বাঁচতে দিত?আওয়ামী লীগের থানা উপজেলা পয্যায়ের কোন নেতা কি বাঁচতে দিত? তাঁরা কি সে দিন পরিকল্পনা অনুযায়ী ধর্ম বিদ্বেষী সরকার উৎখাত করে ধর্মধারি সরকার কায়েমের রাজনৈতিক শ্লোগানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নামক মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র ধারক বাহক জননন্দিত এইসংগঠনটিকেও জ্যান্ত কবর দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত ছিল না?আমি আজ আরও একটি বিষয়ে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জাতির জনকের কন্যাকে স্মরন করিয়ে দিতে চাই,সম্পুর্ন নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন চরমপন্থী নেতার অবিকল নকল করা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার অধিকার--,গনতান্ত্রিকদেশে,গনতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে, গনতান্ত্রীক সংগঠনের,গনতন্ত্রের পুজারি মনে করা কোন নেতা, রাজপথে আন্দোলন না করে, সীমাবদ্ধ কক্ষে ৪১দিন অবস্থান করে, ৪২ জন মানুষকে পুড়িয়ে মেরে,পরবর্তিতে বিচারের সম্মুখ্যিন না হয়ে নিয়মাতান্ত্রীক আন্দোলনের সুযোগ কোন দেশের, কোন নেতা বা কোন রাজনৈতিক দল পেয়েছে, এমন উদাহরন কি কেউ দিতে পারবে?? ষড় যন্ত্রের জাল কোথায় বিস্তৃত ছিল তাঁর প্রমান সেই নেত্রী নীজেই তাঁর উষ্মায় প্রকাশ করে দম্ভস্বরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সবচেয়ে সুশৃংখল বাহিনীকে তাচ্ছিল্য করে বলে ছিল"সেনাবাহিনী বেঈমান"!!!এর পরও আপনার সরকার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা আনায়ন না করে প্রকাশ্য সভার অনুমতি দেয়ায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবার গুলির মনে আগাত দেয়া হয়েছে আমি মনে করি। গত পৌর নির্বাচনে রায় দিয়েছে তাঁর বিচার করার,তাঁকে প্রত্যাখ্যান করার অর্থই হচ্ছে জনগনের ক্ষোভ তাঁর উপর থেকে এখনও কমেনি,বরঞ্চ কয়েক গুন বেড়ে জনরোষের পয্যায় পৌছে গেছে।আপনার সরকারের তাঁকে দেয়া বাড়তিনিরাপত্তাই তা প্রমান করে।সুতারাং দেশ ও জাতি এই রাজনৈতিক লাশের ভার বইবার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা।দেশের এবং জাতির প্রয়োজন বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মত শিক্ষিত, বিজ্ঞান মনস্ক,প্রযুক্তিনির্ভর, উন্নত সমৃদ্ধ জাতি গঠনে জ্ঞানসমৃদ্ধ, আধুনিক সভ্য দুনিয়ার নেতৃত্ব গ্রহন করার মত গুনাবলি সমৃদ্ধ নেতার। কোন অবস্থায় সক্রেটিসের আগের যুগে জাতি ফেরৎ যেতে চায়না।পরিশেষে বলতে চাই,আর কোন সংগাত নয়,এবার চাই সমৃদ্ধি।আর নয় জঙ্গিপনা,এবার চাই ধর্মনিরপেক্ষতা।আর নয় সাম্প্রদায়ীকতা,এবার চাই অসম্প্রদায়ীক বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা।আর নয় পাকি ভাবধারা প্রতিষ্ঠা,এবার চাই মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকারের সফল বাস্তবায়ন। জয় আমাদের হবেই হবে, অশুভ অপশক্তির পরাজয় অবশ্যাম্ভাবি। জয় বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ম শেখ হাসিনা