শেয়ার রুহুল আমিন(ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া এলাকার যুদ্ধকালীন বাস্তব চিত্র)
ছিলেন ওই এলাকার গেরিলা। নাম নুরুজ্জামান। ওই বীরাঙ্গনার স্বামীর বন্ধুও। তিনি তাঁকে দেখে কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বললেন, ‘নুরুজ্জামান, তুই রেনি চা। আঁর পেটিকোটে রক্তের দিক রেনি চা। আজ দশ দিন আমি বাঙ্কারে। তোর আব্বা আঁরে ওগো হাতে তুলি দিছে। আঁর পোলা দুইডারেও ওরা মারছে। তুই আঁরে এউগ্গা গুলি করি দে। আঁর কোনো দাবি থাইকত ন’।স্টেনগানটি নুরুজ্জামানের হাতেই ছিল। মহিলার কথায় তাঁর শরীর কাঁপছে। সব শুনে তিনি শুধু বললেন, ‘আব্বা, আপনে এই কাজ করলেন! আপনি পাকিস্তানরে ভালোবাসেন, আমগো একটা বোন ওগো হাতে তুইলা দিতেন’।”
যুদ্ধাহতের ভাষ্য : ৭৫– “একাত্তরে পিতার যুদ্ধাপরাধও ক্ষমা করেননি মুক্তিযোদ্ধারা” | মতামত
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/50429
ছিলেন ওই এলাকার গেরিলা। নাম নুরুজ্জামান। ওই বীরাঙ্গনার স্বামীর বন্ধুও। তিনি তাঁকে দেখে কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বললেন, ‘নুরুজ্জামান, তুই রেনি চা। আঁর পেটিকোটে রক্তের দিক রেনি চা। আজ দশ দিন আমি বাঙ্কারে। তোর আব্বা আঁরে ওগো হাতে তুলি দিছে। আঁর পোলা দুইডারেও ওরা মারছে। তুই আঁরে এউগ্গা গুলি করি দে। আঁর কোনো দাবি থাইকত ন’।স্টেনগানটি নুরুজ্জামানের হাতেই ছিল। মহিলার কথায় তাঁর শরীর কাঁপছে। সব শুনে তিনি শুধু বললেন, ‘আব্বা, আপনে এই কাজ করলেন! আপনি পাকিস্তানরে ভালোবাসেন, আমগো একটা বোন ওগো হাতে তুইলা দিতেন’।”
যুদ্ধাহতের ভাষ্য : ৭৫– “একাত্তরে পিতার যুদ্ধাপরাধও ক্ষমা করেননি মুক্তিযোদ্ধারা” | মতামত
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/50429
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন