বঙ্গবন্ধু পরিবারের শ্রেষ্ঠ সম্পদ 'জয়'কে দেশ ও জাতীর কল্যানে নিবেদন-বাদবাকিদের কাউন্সিলর কার্ড বাতিল--
"শ্রেষ্ঠ সম্পদ 'সজিব ওয়াজেদ জয়'কে দেশ ও জাতির কল্যানে নিবেদন করে বাদবাকি সকলের "কাউন্সিল কার্ড" বাতিল করলেন "প্রধানমন্ত্রী"-------
____________________________________________________
আগামি ২২/২৩ তারিখের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এযাবৎকাল অনুষ্ঠিত জাতীয় কাউন্সিল সমুহের মধ্যে ব্যাতিক্রমি এবং বনাঢ্য কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।উক্ত কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের মধ্যে সাজ সাজ রব, উত্তেজনা, চাঞ্চল্যতা, অশিরীরি আকর্শন দেখা দিয়েছে। এবারের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আওয়ামী লীগের শাসনামলের গৌরবজনক উন্নতি অগ্রগতির সাফল্যের কীর্তিগাঁথার মকুট মাথায় ধারন করে। দলীয় নেতাকর্মীদের অতীতের ত্যাগ তিতিক্ষার সফল রুপায়নের কারনে এবার অনুষ্ঠিত সম্মেলন সর্বত্র দেখা দিয়েছে আনন্দের বন্যা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার এবং তাঁর নেত্রী জাতির জনকের জৈষ্ঠ কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব দেশে বিদেশে প্রসংশার জোয়ারে হাবুডুবু মহুর্তে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০তম সম্মেলন। আবেগতাড়িত সর্বশ্রেনীর নেতাকর্মীদের মধ্যে অনেকটা হিতাহীত জ্ঞান শুন্যতা বিরাজ করছে। জাতির জনকের পরিবারের প্রতি কিভাবে কৃতজ্ঞতা জানানো যায় তাঁর উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না। সবাই যেন জ্ঞান হারিয়ে আবেগের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে।অতি আবেগ সর্বনাশ ডেকে আনে বিশেষ করে রাজনীতিতে--সেই আপ্তবাক্যটিও যেন আজ ভুলে বসে আছেন সবাই।
জাতির জনকের পরিবারের সদস্যরা যে যেখানে আছেন সবার নেতৃত্ব একই সময়ে আশা করে আওয়ামীলীগের অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। সর্বনাশা অতি আওয়ামীলীগার,মৌসাহেব, অতি উৎসাহী মোস্তাকীয় নেতৃবৃন্দগন বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের প্রায় জেলা থেকে কাউন্সিলর করে তালিকা পাঠিয়েছেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির নিকট।আওয়ামীলীগকে বাংলাদেশের জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করে জাতির জনকের পরিবার কেন্দ্রিক সংগঠনে রুপান্তরের অপকৌশল কিনা তাও ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগের সফল সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক বিচক্ষনতায় অনন্ন্য উচ্চতায় অবস্থান করছেন তাঁর সাক্ষাৎ প্রমান রাখলেন সকলের "কাউন্সিলর শীপ" বাতিল করে। বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের মধ্যে অন্যতম আসনটির মায্যদা সংরক্ষনে নজির স্থাপন করেছেন তিনি।
অন্যদিকে সম্পুর্ণ নীজ যোগ্যতায় ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার,আগামীর সমৃদ্ধ, উন্নত, বিজ্ঞানভিত্তিক বাংলাদেশ বিনির্মানের যোগ্য নেতায় সদ্য আত্ম প্রকাশিত, দেশে বিদেশে নেতৃত্বের সফলতায় আলোচনায় শিখরে অবস্থান নেয়া, গনমানুষের প্রত্যাশার চাদরে আবৃত, নতুন প্রজম্মের স্বপ্নের পুরুষ জনাব 'সজিব ওয়াজেদ (জয়)'কে বনাঢ্য জাতীয় সম্মেলনে রাজনীতিতে অভিষেক ঘটানোর প্রয়োজনীয়তাকে মুল্য দিয়ে 'কাউন্সিলর শীপ' অনুমোদন করে জনগন ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের একান্ত কামনাকে প্রধান্য দিয়ে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক রাজনীতিক এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর যোগ্যকন্যার পরিচয়কে অনন্ন্য মায্যদার আসনে বসাতে সক্ষম হলেন। দেশ ও জনগনের প্রয়োজনে জাতির জনকের পরিবারের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে দেশ ও জাতির জন্য ত্যাগের আগাম প্রস্তুতিকে বাংলাদেশের মানুষ অন্তর দিয়ে সাদরে গ্রহন করবে।
বুধবার রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে নিকটাত্মীয় সহ মোট ১২ জনের কাউন্সিলর কার্ড বাতিলের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি শুধু ববি, পতুল এবং মিতুর কাউন্সিলর কার্ডই বাতিল করেননি প্রধানমন্ত্রী। গোপালগঞ্জ থেকে নিজের নামে করা কাউন্সিলর কার্ডও বাতিল করেছেন।তিনি কেন্দ্রীয় নেতাদের নিজ জেলা থেকে কাউন্সিলর না হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন।
২০১৬ ইং সালের জাতীয় কাউন্সেলের মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ জয়ের অভিষেক হল ।
, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা চান, এবারের সম্মেলনে তৃণমূল থেকে নেতারা কাউন্সিলর হিসেবে যোগদান করুক। এজন্যই মোট ১২ টি কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
জাতীয় কাউন্সিলের পুর্বে নেতাকর্মীদের নেয়া আবেগী সিদ্ধান্ত সমুহকে বাতিল করে তাঁদেরকে রাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় ফিরিয়ে নিয়ে এলেন। কঠোর মনোভাব থেকে ধারনা করা যায়, রাষ্ট্র পরিচালনা এবং দল পরিচালনায় তিনি আবেগের স্থান দিতে রাজি নন। আবেগ থাকা অত্যান্ত প্রয়োজন তবে তা কঠিন বাস্তবতাকে আড়াল করে নয়।সত্যিকার অর্থে তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নকামী দেশের সফল নেতৃত্বের গুনাবলী বিদ্যমান না থাকলে সদা সমস্যা সংকুল দেশকে নেতৃত্ব দেয়া কোন অবস্থায় সম্ভব হ'তনা। জাতির জনকের কন্যার নিকট নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য গুনাবলীর সন্নিবেশ ঘটেছে বিধায় দেশে বিদেশে প্রসংশিত হয়ে জাতীকে করেছেন গৌরাম্বিত, দেশকেও এনে দিয়েছেন সমৃদ্ধি। আপামর জনগনের প্রানের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে এনে দিয়েছেন হাজার বছর বেঁচে থাকার শক্তি।
ruhulaminmujumder27@gmail.com
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
____________________________________________________
আগামি ২২/২৩ তারিখের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এযাবৎকাল অনুষ্ঠিত জাতীয় কাউন্সিল সমুহের মধ্যে ব্যাতিক্রমি এবং বনাঢ্য কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।উক্ত কাউন্সিলকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের মধ্যে সাজ সাজ রব, উত্তেজনা, চাঞ্চল্যতা, অশিরীরি আকর্শন দেখা দিয়েছে। এবারের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আওয়ামী লীগের শাসনামলের গৌরবজনক উন্নতি অগ্রগতির সাফল্যের কীর্তিগাঁথার মকুট মাথায় ধারন করে। দলীয় নেতাকর্মীদের অতীতের ত্যাগ তিতিক্ষার সফল রুপায়নের কারনে এবার অনুষ্ঠিত সম্মেলন সর্বত্র দেখা দিয়েছে আনন্দের বন্যা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার এবং তাঁর নেত্রী জাতির জনকের জৈষ্ঠ কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব দেশে বিদেশে প্রসংশার জোয়ারে হাবুডুবু মহুর্তে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০তম সম্মেলন। আবেগতাড়িত সর্বশ্রেনীর নেতাকর্মীদের মধ্যে অনেকটা হিতাহীত জ্ঞান শুন্যতা বিরাজ করছে। জাতির জনকের পরিবারের প্রতি কিভাবে কৃতজ্ঞতা জানানো যায় তাঁর উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না। সবাই যেন জ্ঞান হারিয়ে আবেগের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে।অতি আবেগ সর্বনাশ ডেকে আনে বিশেষ করে রাজনীতিতে--সেই আপ্তবাক্যটিও যেন আজ ভুলে বসে আছেন সবাই।
জাতির জনকের পরিবারের সদস্যরা যে যেখানে আছেন সবার নেতৃত্ব একই সময়ে আশা করে আওয়ামীলীগের অতি উৎসাহী স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। সর্বনাশা অতি আওয়ামীলীগার,মৌসাহেব, অতি উৎসাহী মোস্তাকীয় নেতৃবৃন্দগন বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের প্রায় জেলা থেকে কাউন্সিলর করে তালিকা পাঠিয়েছেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির নিকট।আওয়ামীলীগকে বাংলাদেশের জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করে জাতির জনকের পরিবার কেন্দ্রিক সংগঠনে রুপান্তরের অপকৌশল কিনা তাও ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগের সফল সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক বিচক্ষনতায় অনন্ন্য উচ্চতায় অবস্থান করছেন তাঁর সাক্ষাৎ প্রমান রাখলেন সকলের "কাউন্সিলর শীপ" বাতিল করে। বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের মধ্যে অন্যতম আসনটির মায্যদা সংরক্ষনে নজির স্থাপন করেছেন তিনি।
অন্যদিকে সম্পুর্ণ নীজ যোগ্যতায় ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার,আগামীর সমৃদ্ধ, উন্নত, বিজ্ঞানভিত্তিক বাংলাদেশ বিনির্মানের যোগ্য নেতায় সদ্য আত্ম প্রকাশিত, দেশে বিদেশে নেতৃত্বের সফলতায় আলোচনায় শিখরে অবস্থান নেয়া, গনমানুষের প্রত্যাশার চাদরে আবৃত, নতুন প্রজম্মের স্বপ্নের পুরুষ জনাব 'সজিব ওয়াজেদ (জয়)'কে বনাঢ্য জাতীয় সম্মেলনে রাজনীতিতে অভিষেক ঘটানোর প্রয়োজনীয়তাকে মুল্য দিয়ে 'কাউন্সিলর শীপ' অনুমোদন করে জনগন ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের একান্ত কামনাকে প্রধান্য দিয়ে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক রাজনীতিক এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর যোগ্যকন্যার পরিচয়কে অনন্ন্য মায্যদার আসনে বসাতে সক্ষম হলেন। দেশ ও জনগনের প্রয়োজনে জাতির জনকের পরিবারের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে দেশ ও জাতির জন্য ত্যাগের আগাম প্রস্তুতিকে বাংলাদেশের মানুষ অন্তর দিয়ে সাদরে গ্রহন করবে।
বুধবার রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে নিকটাত্মীয় সহ মোট ১২ জনের কাউন্সিলর কার্ড বাতিলের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি শুধু ববি, পতুল এবং মিতুর কাউন্সিলর কার্ডই বাতিল করেননি প্রধানমন্ত্রী। গোপালগঞ্জ থেকে নিজের নামে করা কাউন্সিলর কার্ডও বাতিল করেছেন।তিনি কেন্দ্রীয় নেতাদের নিজ জেলা থেকে কাউন্সিলর না হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন।
২০১৬ ইং সালের জাতীয় কাউন্সেলের মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ জয়ের অভিষেক হল ।
, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা চান, এবারের সম্মেলনে তৃণমূল থেকে নেতারা কাউন্সিলর হিসেবে যোগদান করুক। এজন্যই মোট ১২ টি কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
জাতীয় কাউন্সিলের পুর্বে নেতাকর্মীদের নেয়া আবেগী সিদ্ধান্ত সমুহকে বাতিল করে তাঁদেরকে রাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় ফিরিয়ে নিয়ে এলেন। কঠোর মনোভাব থেকে ধারনা করা যায়, রাষ্ট্র পরিচালনা এবং দল পরিচালনায় তিনি আবেগের স্থান দিতে রাজি নন। আবেগ থাকা অত্যান্ত প্রয়োজন তবে তা কঠিন বাস্তবতাকে আড়াল করে নয়।সত্যিকার অর্থে তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নকামী দেশের সফল নেতৃত্বের গুনাবলী বিদ্যমান না থাকলে সদা সমস্যা সংকুল দেশকে নেতৃত্ব দেয়া কোন অবস্থায় সম্ভব হ'তনা। জাতির জনকের কন্যার নিকট নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য গুনাবলীর সন্নিবেশ ঘটেছে বিধায় দেশে বিদেশে প্রসংশিত হয়ে জাতীকে করেছেন গৌরাম্বিত, দেশকেও এনে দিয়েছেন সমৃদ্ধি। আপামর জনগনের প্রানের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে এনে দিয়েছেন হাজার বছর বেঁচে থাকার শক্তি।
ruhulaminmujumder27@gmail.com
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন