সাম্প্রতিক গুলশান হামলা--কাঙ্গালের কথা বাসি হলেই ফলে।
সাম্প্রতিক গুলশান হামলা--কাঙ্গালের কথা বাসি হলেই ফলে-----
________________________________________________
বেশ কিছুদিন যাবৎ পেইজবুকে আসতে পারিনি।সব আইডি গুলী আমার সাথে প্রতারনা করা শুরু করেছিল। অপারেশন করে কিছু কেটেকুটে ফেলে দিতে হল। সুস্থ্য থাকার জন্য বিকল্প আর কোন পথ খোলা ছিলনা-আমার জন্য।যেহেতু আমি এজগৎ সম্পর্কে খুব বেশি জানিনা, না জানার খেসারৎ আমার ওয়েব সাইটকে গুগুল প্লাস থেকে বিচ্ছিন্ন করে কোন রকমে আইডি গুলী সচল রাখতে সক্ষম হলাম। তাঁরপরেও স্বাচ্ছন্দে আগের মত কাজ করা যাচ্ছেনা, বার বার এপস গুলী আপডেট করার নোটিশ আসে, আপডেট করে শেষ করার দুই তিন ঘন্টার মধ্যে আবারও সেই এপসটি আপডেটের নোটিশ আসছে-এক বিরক্তিকর সময় অতিবাহিত করতে হচ্ছে। যাক--
দীর্ঘ এই অনুপস্থীতিতে অনেক গুলী লোমহর্ষক ঘটনা ঘটে গেছে বাংলাদেশে।তম্মধ্যে ঢাকায় গুলশানের একটি বেকারীতে জঙ্গী হামলা, জিম্মি নাটক, হত্যা, মৃত্যু সারা পৃথিবীকে অবাক করে দিয়েছে।
এ সম্পর্কে আমি বিগত ছয় সাত মাস আগে-"আই, এস, আই নয়-আমার প্রতিবেশী শান্ত ছেলেটি" শিরোনামে একটি 'কলাম' লিখেছিলাম। কলামটি কেন জানি আমি প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে একবার পুর্নপ্রকাশ করতে ভাল লাগত।কলামটিতে যা বলতে চেয়েছিলাম-গুলশান হামলায় অংশ গ্রহনকারি জঙ্গীদের ধরন, পারিবারিক নির্লিপ্ততা, আদর্শগত মতবাদ এবং 'আত্মগোপনের এডভেঞ্চার' হুবহু আমার কল্পনায় আঁকা কলামটির সঙ্গে মিলে গেছে।
ব্যাক্তিগতভাবে জঙ্গী উত্থান প্রতিরোধের জন্য কিছু কায্যকরি উপায় সম্পর্কেও আমি উল্লেখ করেছিলাম। শেষাবদি উল্লেখিত উপায়ে সরকার জঙ্গী উত্থান রোধের ব্যবস্থা গ্রহন করতে বাধ্য হলেন। উক্ত ব্যবস্থাটি গত ছয় সাত মাস আগেও যদি গ্রহন করা হত তবে গুলশান এবং শোলাকিয়ায় হামলা হওয়ার কোন কারনই ছিলনা।আমার ব্যাক্তিগত ওয়েবে কলামটি সংরক্ষিত আছে,২০১৫ ইং সালের ২৩ই নভেম্বর কলামটি লিখেছিলাম।ওয়েব লিংকটি আপনাদের ভিজিট করার উদ্দেশ্যে আবাও দিলাম--
"এরা সাধারনত:সহজ সরল,আত্মকেন্দ্রিক, সমাজ বিচ্ছিন্ন,একাকি থাকা পছন্দ করেন।ঠিক সে মোতাবেক তাঁদের চিহ্নিত করে আয়ত্তে নেয়া তাদের জন্য তেমন কঠিন কাজ নয়
https://countries71.blogspot.com/2015/11/blog-post_23.html?m=1
সরকার জঙ্গী উপদ্রুত জেলা এবং রাজধানীতে কোন কোন পরিবারের যুবকশ্রেনীর সন্তানেরা বিগত কিছুদিন থেকে বাসা বাড়ীতে নেই খবর নেয়া শুরু করেছেন। সবেমাত্র দশ জনের খবর পাওয়া গেছে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তথ্যটি একেবারেই সত্য নয়,দশ হাজারের অধিক যুবক শুধু রাজধানী থেকেই জঙ্গী কর্মকান্ডে জড়িত রয়েছে বলে আমি মনে করি।১৯৯১ ইং হতে সর্বশেষ ২০১৪ ইং পয্যন্ত যে সমস্ত শিবির কর্মী পাড়া মহল্লায় শিবিরের কর্মকান্ডে লিপ্ত ছিল তাঁদের বেশির ভাগই বর্তমানে আই এস,আই- জামায়াতুল মোজাহেদীন বা অন্যকোন জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে।বিশেষ করে আগুন সন্ত্রাসে যে সমস্ত শিবির জড়িয়েছিল- তাঁদের মধ্যে শতকরা নব্বই জনেরও অধিক বর্তমানে জঙ্গী সংগঠন সমুহের শক্তির উৎস।গ্রামে গঞ্জে পলাতক বা বাড়ীঘর ছাড়া শিবিরের কর্মীদের তল্লাসী দিলেই 'আমার বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যাবে,'এটা আমার দৃড় বিশ্বাস।
বর্তমানে যে ভাবে দায়সারা তল্লাসি চলছে, এভাবে কোন অবস্থায় তাঁদের চিহ্নিত করা যাবেনা। ৯৯`৯৯ শতাংশ অভিভাবক বলবে-তাঁদের ছেলে মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে কর্মরত: রয়েছে, তথ্যটি যে মিথ্যা তাও নয়, পরিবার জানে সে বিদেশে চলে গেছে, তবে সেই বিদেশ যাওয়া যে "প্রশিক্ষনের বিদেশ" যাওয়া পরিবার কিন্তু তা জানে না।ছেলেটি "প্রশিক্ষন শেষে বিদেশ থেকে কখন দেশে এসে জঙ্গী হামলায় রত: হয়েছে পরিবারের জানার কথাও নয়।"
একারনেই আমি বলছিলাম স্থানীয় প্রগতিশীল সংগঠনের নেতাকর্মীদের কে এই খোঁজ খবরের দায়িত্বটি পালন করার জন্য।কারন স্থানীয় নেতাকর্মীদের স্বজনেরাই বিদেশে অবস্থান করে।কে কোথায় আছে তাঁদের স্বজনদের নিকট একটা ফোন দিয়েও নিশ্চিত হওয়া যেতে পারে আসলে ছেলেটি ঐ দেশে অবস্থান করে কিনা। তাঁরাই সঠিক খবরটি সংগ্রহ করতে পারবে বলে আমি মনে করি।
থানা থেকে পুলিশ পাঠিয়ে খবর নিতে গেলে 'পুলিশের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তনই হবে, জঙ্গীর খোঁজ পাওয়া যাবে বলে আমি বিশ্বাস করিনা।'
জঙ্গীর উৎস,উৎসের কারন,প্রচলিত আইন,ডিজিটাল যুগের সুবিধা-অসুবিধা,সহযোগী ব্যাক্তি ও রাজনৈতিক দল ও ব্যাক্তি,আর্থিক উৎস ইত্যাদি বিষয়ে দশেরও অধিক 'কলাম' আমি লিখেছি-সব কলামই সংরক্ষিত আছে আমার ওয়েব সাইটে,প্রতিটি কলামের সত্যতা শতভাগ প্রতিফলিত হচ্ছে মাত্র ছয় মাস এক বছরের মধ্যে।পত্র পত্রিকায়ও এই সম্পর্কে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে, কিন্তু আমাদের প্রশাসন যন্ত্রের টনক নড়েনি।
আমিই প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম--জামায়াতের সরাসরি পৃষ্টপোষকতা ও বি,এন, পি দলগতভাবে এবং তাঁর নেত্রীর কুসন্তানের রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় গুপ্ত হামলা গুলী সংঘটিত হচ্ছে।২০১৪ ইং সালেই বলেছিলাম তারেক জিয়াকে দেশে ফেরৎ এনে বিচারের মুখামুখি করতে না পারার খেসারত আওয়ামী লীগ এবং মহাজোট সরকারকে হাড়ে হাড়ে দিতে হবে, এবং হচ্ছেও তাই।
-বিএনপির রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় জামায়াতের সরাসরি পৃষ্টপোষকতায় নব্য আই,এস আই এর উত্থানের বিস্তারীত বিবরন দিয়ে ২৯শে নভেম্বর ২০১৫ সালেই আমি এ 'কলামটি' লিখেছিলাম।আপনাদের উদ্দেশ্যে লিংকটি আবারো দিলাম
https://countries71.blogspot.com/2015/11/blog-post_29.html?m=1
যাহাই হোক, চলমান সংকট থেকে উত্তরনের জন্য সরকার প্রানান্তকর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, ইহাই জনগনের মনে আশার আলো জ্বালিয়ে রেখেছে।জঙ্গী মুক্ত বাংলাদেশ গড়া শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকার জন্য নয়-আগামী প্রজম্মকে রক্ষার জন্যেও গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখবে।
তথাকথিত বুদ্ধিজীবি, লুটেরা ধনী, অপ সাংবাদিকতার পথিকৃত, অপসংষ্কৃতির ধারক বাহক এবং তাঁদের সন্তানদের বাঙ্গালী সংস্কৃতি, কৃষ্টি,বাংলা ভাষা থেকে দূরে রেখে তথাকথিত সম্ভ্রান্তের পালক গায়ে মাখানোর উদ্দেশ্যের খেসারৎ বাঙ্গালী জাতিকে কড়ায় গন্ডায় পরিশোধ করতে হচ্ছে এবং হবে। জাতির জনকের কন্যার দুরদর্শিতায় কালো মেঘ অচিরেই জাতির ললাট থেকে মুছে যাবে আশা করি।
পরিশেষে আরো একটি গুরুত্বপুর্ন লিংক দিয়ে আমার লেখার ইতি টানতে চাই।https://countries71.blogspot.com/2016/03/blog-post_40.html?m=1
'জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু'
________________________________________________
বেশ কিছুদিন যাবৎ পেইজবুকে আসতে পারিনি।সব আইডি গুলী আমার সাথে প্রতারনা করা শুরু করেছিল। অপারেশন করে কিছু কেটেকুটে ফেলে দিতে হল। সুস্থ্য থাকার জন্য বিকল্প আর কোন পথ খোলা ছিলনা-আমার জন্য।যেহেতু আমি এজগৎ সম্পর্কে খুব বেশি জানিনা, না জানার খেসারৎ আমার ওয়েব সাইটকে গুগুল প্লাস থেকে বিচ্ছিন্ন করে কোন রকমে আইডি গুলী সচল রাখতে সক্ষম হলাম। তাঁরপরেও স্বাচ্ছন্দে আগের মত কাজ করা যাচ্ছেনা, বার বার এপস গুলী আপডেট করার নোটিশ আসে, আপডেট করে শেষ করার দুই তিন ঘন্টার মধ্যে আবারও সেই এপসটি আপডেটের নোটিশ আসছে-এক বিরক্তিকর সময় অতিবাহিত করতে হচ্ছে। যাক--
দীর্ঘ এই অনুপস্থীতিতে অনেক গুলী লোমহর্ষক ঘটনা ঘটে গেছে বাংলাদেশে।তম্মধ্যে ঢাকায় গুলশানের একটি বেকারীতে জঙ্গী হামলা, জিম্মি নাটক, হত্যা, মৃত্যু সারা পৃথিবীকে অবাক করে দিয়েছে।
এ সম্পর্কে আমি বিগত ছয় সাত মাস আগে-"আই, এস, আই নয়-আমার প্রতিবেশী শান্ত ছেলেটি" শিরোনামে একটি 'কলাম' লিখেছিলাম। কলামটি কেন জানি আমি প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে একবার পুর্নপ্রকাশ করতে ভাল লাগত।কলামটিতে যা বলতে চেয়েছিলাম-গুলশান হামলায় অংশ গ্রহনকারি জঙ্গীদের ধরন, পারিবারিক নির্লিপ্ততা, আদর্শগত মতবাদ এবং 'আত্মগোপনের এডভেঞ্চার' হুবহু আমার কল্পনায় আঁকা কলামটির সঙ্গে মিলে গেছে।
ব্যাক্তিগতভাবে জঙ্গী উত্থান প্রতিরোধের জন্য কিছু কায্যকরি উপায় সম্পর্কেও আমি উল্লেখ করেছিলাম। শেষাবদি উল্লেখিত উপায়ে সরকার জঙ্গী উত্থান রোধের ব্যবস্থা গ্রহন করতে বাধ্য হলেন। উক্ত ব্যবস্থাটি গত ছয় সাত মাস আগেও যদি গ্রহন করা হত তবে গুলশান এবং শোলাকিয়ায় হামলা হওয়ার কোন কারনই ছিলনা।আমার ব্যাক্তিগত ওয়েবে কলামটি সংরক্ষিত আছে,২০১৫ ইং সালের ২৩ই নভেম্বর কলামটি লিখেছিলাম।ওয়েব লিংকটি আপনাদের ভিজিট করার উদ্দেশ্যে আবাও দিলাম--
"এরা সাধারনত:সহজ সরল,আত্মকেন্দ্রিক, সমাজ বিচ্ছিন্ন,একাকি থাকা পছন্দ করেন।ঠিক সে মোতাবেক তাঁদের চিহ্নিত করে আয়ত্তে নেয়া তাদের জন্য তেমন কঠিন কাজ নয়
https://countries71.blogspot.com/2015/11/blog-post_23.html?m=1
সরকার জঙ্গী উপদ্রুত জেলা এবং রাজধানীতে কোন কোন পরিবারের যুবকশ্রেনীর সন্তানেরা বিগত কিছুদিন থেকে বাসা বাড়ীতে নেই খবর নেয়া শুরু করেছেন। সবেমাত্র দশ জনের খবর পাওয়া গেছে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। তথ্যটি একেবারেই সত্য নয়,দশ হাজারের অধিক যুবক শুধু রাজধানী থেকেই জঙ্গী কর্মকান্ডে জড়িত রয়েছে বলে আমি মনে করি।১৯৯১ ইং হতে সর্বশেষ ২০১৪ ইং পয্যন্ত যে সমস্ত শিবির কর্মী পাড়া মহল্লায় শিবিরের কর্মকান্ডে লিপ্ত ছিল তাঁদের বেশির ভাগই বর্তমানে আই এস,আই- জামায়াতুল মোজাহেদীন বা অন্যকোন জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে।বিশেষ করে আগুন সন্ত্রাসে যে সমস্ত শিবির জড়িয়েছিল- তাঁদের মধ্যে শতকরা নব্বই জনেরও অধিক বর্তমানে জঙ্গী সংগঠন সমুহের শক্তির উৎস।গ্রামে গঞ্জে পলাতক বা বাড়ীঘর ছাড়া শিবিরের কর্মীদের তল্লাসী দিলেই 'আমার বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যাবে,'এটা আমার দৃড় বিশ্বাস।
বর্তমানে যে ভাবে দায়সারা তল্লাসি চলছে, এভাবে কোন অবস্থায় তাঁদের চিহ্নিত করা যাবেনা। ৯৯`৯৯ শতাংশ অভিভাবক বলবে-তাঁদের ছেলে মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে কর্মরত: রয়েছে, তথ্যটি যে মিথ্যা তাও নয়, পরিবার জানে সে বিদেশে চলে গেছে, তবে সেই বিদেশ যাওয়া যে "প্রশিক্ষনের বিদেশ" যাওয়া পরিবার কিন্তু তা জানে না।ছেলেটি "প্রশিক্ষন শেষে বিদেশ থেকে কখন দেশে এসে জঙ্গী হামলায় রত: হয়েছে পরিবারের জানার কথাও নয়।"
একারনেই আমি বলছিলাম স্থানীয় প্রগতিশীল সংগঠনের নেতাকর্মীদের কে এই খোঁজ খবরের দায়িত্বটি পালন করার জন্য।কারন স্থানীয় নেতাকর্মীদের স্বজনেরাই বিদেশে অবস্থান করে।কে কোথায় আছে তাঁদের স্বজনদের নিকট একটা ফোন দিয়েও নিশ্চিত হওয়া যেতে পারে আসলে ছেলেটি ঐ দেশে অবস্থান করে কিনা। তাঁরাই সঠিক খবরটি সংগ্রহ করতে পারবে বলে আমি মনে করি।
থানা থেকে পুলিশ পাঠিয়ে খবর নিতে গেলে 'পুলিশের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তনই হবে, জঙ্গীর খোঁজ পাওয়া যাবে বলে আমি বিশ্বাস করিনা।'
জঙ্গীর উৎস,উৎসের কারন,প্রচলিত আইন,ডিজিটাল যুগের সুবিধা-অসুবিধা,সহযোগী ব্যাক্তি ও রাজনৈতিক দল ও ব্যাক্তি,আর্থিক উৎস ইত্যাদি বিষয়ে দশেরও অধিক 'কলাম' আমি লিখেছি-সব কলামই সংরক্ষিত আছে আমার ওয়েব সাইটে,প্রতিটি কলামের সত্যতা শতভাগ প্রতিফলিত হচ্ছে মাত্র ছয় মাস এক বছরের মধ্যে।পত্র পত্রিকায়ও এই সম্পর্কে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে, কিন্তু আমাদের প্রশাসন যন্ত্রের টনক নড়েনি।
আমিই প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম--জামায়াতের সরাসরি পৃষ্টপোষকতা ও বি,এন, পি দলগতভাবে এবং তাঁর নেত্রীর কুসন্তানের রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় গুপ্ত হামলা গুলী সংঘটিত হচ্ছে।২০১৪ ইং সালেই বলেছিলাম তারেক জিয়াকে দেশে ফেরৎ এনে বিচারের মুখামুখি করতে না পারার খেসারত আওয়ামী লীগ এবং মহাজোট সরকারকে হাড়ে হাড়ে দিতে হবে, এবং হচ্ছেও তাই।
-বিএনপির রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় জামায়াতের সরাসরি পৃষ্টপোষকতায় নব্য আই,এস আই এর উত্থানের বিস্তারীত বিবরন দিয়ে ২৯শে নভেম্বর ২০১৫ সালেই আমি এ 'কলামটি' লিখেছিলাম।আপনাদের উদ্দেশ্যে লিংকটি আবারো দিলাম
https://countries71.blogspot.com/2015/11/blog-post_29.html?m=1
যাহাই হোক, চলমান সংকট থেকে উত্তরনের জন্য সরকার প্রানান্তকর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, ইহাই জনগনের মনে আশার আলো জ্বালিয়ে রেখেছে।জঙ্গী মুক্ত বাংলাদেশ গড়া শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকার জন্য নয়-আগামী প্রজম্মকে রক্ষার জন্যেও গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখবে।
তথাকথিত বুদ্ধিজীবি, লুটেরা ধনী, অপ সাংবাদিকতার পথিকৃত, অপসংষ্কৃতির ধারক বাহক এবং তাঁদের সন্তানদের বাঙ্গালী সংস্কৃতি, কৃষ্টি,বাংলা ভাষা থেকে দূরে রেখে তথাকথিত সম্ভ্রান্তের পালক গায়ে মাখানোর উদ্দেশ্যের খেসারৎ বাঙ্গালী জাতিকে কড়ায় গন্ডায় পরিশোধ করতে হচ্ছে এবং হবে। জাতির জনকের কন্যার দুরদর্শিতায় কালো মেঘ অচিরেই জাতির ললাট থেকে মুছে যাবে আশা করি।
পরিশেষে আরো একটি গুরুত্বপুর্ন লিংক দিয়ে আমার লেখার ইতি টানতে চাই।https://countries71.blogspot.com/2016/03/blog-post_40.html?m=1
'জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু'
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন