বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে তৃনমূলে ব্যাথার কারন হাইব্রিডের দৌরাত্ব--দুটি বাস্তব চিত্র।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তৃনমূলে ব্যাথার কারন হাইব্রিডের দৌরাত্ব----দু'টি বাস্তব চিত্র।
রুহুল আমিন মজুমদার
পেইজ বুকের একবন্ধু আজ রাত ১২টা ১৩মিনিটে একটা ম্যাসেজ দিয়া বলিলেন- 'স্যার' আপনাকে একটা কথা বলিতে চাহি।আমি লেখিলাম বলেন ভাইজান কি কথা? তিনি লেখিলেন--আমি মনে করিতেছি- আপনি যদি লেখেন বা বলেন তাহা হইলে আমাদের বড় উপকার হইবে।আমি লেখিলাম-কিভাবে বুঝিলেন আমি লেখিলে বা বলিলে আপনাদের উপকার হইতে পারে ভাইজান? তিনি আমাকে উত্তরে যাহাই বলিলেন "আপনাদের তাহা আর বলিলামনা। মনে মনে লজ্জা পাইতে লাগিলাম। নিজেকে বড়ই "জ্ঞানী জ্ঞানী মহাজ্ঞানী, নেতা নেতা মহান নেতা'' ভাব নিয়া গম্ভীরতার সহিত লেখিলাম-হুম-ম-ম -আচ্ছা আপনার জন্য কি করিতে হইবে আমাকে বলিতে পারেন(ভাই জান আর বলিলালাম না)--"আমি চেষ্টা করিয়া দেখিব"। লেখার প্রয়োজন হইলে লেখিয়া দিতে চেষ্টা করিব।
মনে মনে আবার ভাবিতে লাগিলাম-আমি এখন তাহার ফরমায়েসের লেখাটা যদি লেখিয়া দিতে পারি, 'ঠাঁডা পড়িয়া যদি কিছুদিনের মধ্যে বগা মরিয়া যায়" তাহা হইলে আমার হ্যাড়ম খুব বাড়িয়া যাইবে। পরক্ষনে আবার ভাবিতে লাগিলাম--কি বিষয়ের উপর লেখিতে বা বলিতে বলিবেন ; আমার দ্বারা যদি না হয় বা আমি যদি লেখিতে না পারি!!! হ্যাড়ম কাইত হইয়া সব পড়িয়া যাইবে। আমি ভাবনার মধ্যে থাকিতে থাকিতে তিনি যাহা লেখিয়া জানাইলেন-"তাহাতে আমি ভিমরতী খাইয়া উপোড় হইয়া 'চৌঁকি'র উপর শুইয়া পড়িলাম।" অনেকক্ষন পর উঠিলাম, ট্যাবলেটখানা খুলিয়া দেখিতে লাগিলাম; ভাইজান এখনও অন-লাইনে আছেন কিনা। দেখিলাম ভাইজান আরো তিনটি ম্যাসেজ পুশ দিয়া জানিতে চাহিয়াছিলেন--''উনার অভিযোগ, মনের ব্যাথা, হৃদয়ের রক্তক্ষরন আমি সঠিকভাবে অনুধাবন করিতে পারিয়াছি কিনা?"
ভাইজান আমার উত্তর না পাইয়া অন-লাইন হইতে চলিয়া গিয়াছেন। উপরের বাতিটা নিভানো দেখিতে পাইলাম। আমি রি-ল্যাক্স অনুভব করিতে লাগিলাম। উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন হইলনা, বড় বাঁচা বাঁচিয়া গিয়াছি।আমার হ্যাড়ম কমিলো ও না আবার বাড়িলো ও-না। এমনই মহুর্তে আবারও ভাইজানের একটি ম্যাসেজ 'খটাস' করিয়া পর্দায় ভাসিয়া উঠিয়াছে। অন-লাইনের বাত্তি না জ্বালাইয়া ম্যাসেঞ্জিং করিতে পারে-"ইহা আমি আগে জানিতামনা"।
আবারও আমাকে শুধাইলেন-- প্রমান যদি চাহিতে চাহেন- আমি দেখাইতে পারিব; প্রয়োজনে এখন আপনার নিকট কপি প্রেরন করিয়া দিতে পারিব। আমি বলিলাম- লাগিবেনা ভাইজান। আগামীকাল আমার ওয়ালে যাইয়া দেখিবেন, আপনার মনের মত লেখা পাইয়া যাইবেন ইনশাল্লাহ।
"ম্যাসেঞ্জিং এর পেইজবুক বন্ধু সমীপে"------
*************************************************
জনাব বড়ভাই, আপনার এলাকার বিএনপি নিম্নসারির একজন নেতা মাত্র ৩৩দিন আগে আওয়ামী লীগে যোগদান করে অদ্য আপনার "ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক" হয়ে গেছেন।আপনারা যারা আওয়ামী লীগের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, অর্থ সম্পদ হারিয়ে নি:স্ব রীক্ত হয়ে অর্ধাহারে অনাহারে দিনাতিপাত করছেন--"তাঁদেরকে বড়নেতারা কেউ জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজনও অনুভব করেনি।"
ভাইজান আপনি হয়তো জানেন না--,আমি ফেনী জেলাধীন ফুলগাজী উপজেলার অন্তগত আমজাদ হাট ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রামের একজন সাধারন বাসিন্দা।আমার ইউনিয়নের যিনি ইউনিয়ন সভাপতি হয়েছেন-তিনি রাজনীতির সাথে কখনই সম্পৃত্ত ছিলেন না। সামান্য কিছু লেখাপড়া করে পারিবারিক কারনে কুয়েতে প্রবাসে ছিলেন। কুয়েতে প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে এসে আওয়ামী লীগে আজও যোগদান না করে সভাপতির দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, উনাকে সভাপতির দায়িত্ব দেয়ার আগে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নমিনেশন দেয়া হয়েছিল। শুনেছি জামায়াতের প্রার্থীর নিকট প্রায় তিনহাজার ভোটের ব্যবধানে উনি হেরেছিলেন। এখনও কিন্তু তিনি আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহন করেননি।
ইউপি ভোটের মাসখানেক পর একদিন সন্ধায় দলের সভা ডেকে উনাকে অত্র ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।তাঁর পরিবারের কেহই অবহমান কাল থেকে আওয়ামী লীগ করেনা। আমাদের এলাকায় 'আওয়ামী বিদ্বেষী' পরিবার হিসেবে ঐ পরিবার চিহ্নিত। তাঁর বাবা কখনও বিএনপি কখনও জাতীয় পার্টি অর্থাৎ " মন্ত্রী জাপর ইমাম সাহেবের" দাপুটে নেতা ছিলেন।তাঁর আপন অন্য পাছ ভাইয়ের মধ্যে একজন ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন চলমান কমিটিতে। অন্যরা কেউ বিদেশে কেউবা চাকুরীরত: আছেন। তাঁর আপন চাচা চলমান সময়ে অত্র ইউনিয়নের বিএনপির মননোয়নে নয়বছর "নির্বাচিত চেয়ারম্যান" এর দায়িত্ব পালনরত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ দলের নবীন প্রবীন নেতাকর্মীগন যদিও উনার সংস্পর্ষে যেতে আগ্রহী নন- তথাপি গত মাসখানেক আগে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই বোর্ড বসার আগেই উনাকে প্রার্থী ঘোষনা দেয়া হয়েছে। এবারও নমিনেশন দিয়েছেন আওয়ামী লীগের আগের প্রভাবশালীদের পক্ষ থেকে। এবারের ইউপি নির্বাচনে যদিও অন্যান্ন দলের প্রার্থীদের মার্কা ব্যালটে ছিল; কিন্তু অজানা কারনে কারো শারিরীক উপস্থীতি ছিলনা, কমী, প্রচার কিছুই ছিলনা।
আওয়ামী লীগ প্রার্থীর একক নির্বাচনেও তিনি উল্লেখ যোগ্য ভোটে জিততে পারেননি।আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেম্ভার প্রার্থীগন অনেক ওয়ার্ডে কেন্দ্রেই যেতে পারেননি। বিএনপি সমর্থিত মেম্ভার প্রার্থীদের জন্য অনেক কেন্দ্রের দরজা খোলা ছিল, কোথাও বা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য দরজা খোলা ছিল। যে কেন্দ্রে যার জন্য দরজা খোলা ছিল;সে ওয়ার্ডের মেম্ভার সে নির্বাচিত হয়েছে। এমন পরিস্থীতিতেও বিএনপি এবং জাসদের প্রার্থী সম্মান জনক ভোট পেয়ে আনন্দে আত্মহারা।
প্রীয় অচেনা বন্ধু
-আমি জানি আপনি আমাকে খুবই উচ্চমুল্যে মুল্যায়িত করে আপনার মনের ব্যাথা প্রকাশ করেছেন।আপনি প্রকাশ করার জন্য একজনকে হলেও পেয়েছেন, আমি বা আমার ইউনিয়নবাসি মনের ব্যাথা প্রকাশ করার জন্যে একজনকেও পাচ্ছেনা। আমি আপনার নিকট লজ্জিত।আপনার এলাকার ত্যাগী ভাইদের সাথী হতে পারিনি। আপনার বা আপনার এলাকার নেতাকর্মী ভাইদের ব্যাথায় সমবেদনা জানাতে না পেরে হীনমন্যতায় ভুগছি।
আপনি মনে কষ্ট নিবেন না বন্ধু---"আপনাকে ''আন-ফ্রেন্ড এবং ব্লক'' করতে বাধ্য হলাম।কারন আপনার নাম যখন আমার চোখে পড়বে আমার হৃদয়ের রক্তক্ষরনের ব্যাথার তীব্রতা বেড়ে যাবে। এই রক্তক্ষরন বন্ধ করার কোন উপায় আমার জানা নেই ভাই। আমাকে ক্ষমা করে দিন, আমি ক্ষমা চাই"। ভাল থাকবেন, নিয়ন্তর শুভকামনা রইল।আল্লাহ হাফেজ--
ruhulaminmujumder27@gmail.com
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"
রুহুল আমিন মজুমদার
পেইজ বুকের একবন্ধু আজ রাত ১২টা ১৩মিনিটে একটা ম্যাসেজ দিয়া বলিলেন- 'স্যার' আপনাকে একটা কথা বলিতে চাহি।আমি লেখিলাম বলেন ভাইজান কি কথা? তিনি লেখিলেন--আমি মনে করিতেছি- আপনি যদি লেখেন বা বলেন তাহা হইলে আমাদের বড় উপকার হইবে।আমি লেখিলাম-কিভাবে বুঝিলেন আমি লেখিলে বা বলিলে আপনাদের উপকার হইতে পারে ভাইজান? তিনি আমাকে উত্তরে যাহাই বলিলেন "আপনাদের তাহা আর বলিলামনা। মনে মনে লজ্জা পাইতে লাগিলাম। নিজেকে বড়ই "জ্ঞানী জ্ঞানী মহাজ্ঞানী, নেতা নেতা মহান নেতা'' ভাব নিয়া গম্ভীরতার সহিত লেখিলাম-হুম-ম-ম -আচ্ছা আপনার জন্য কি করিতে হইবে আমাকে বলিতে পারেন(ভাই জান আর বলিলালাম না)--"আমি চেষ্টা করিয়া দেখিব"। লেখার প্রয়োজন হইলে লেখিয়া দিতে চেষ্টা করিব।
মনে মনে আবার ভাবিতে লাগিলাম-আমি এখন তাহার ফরমায়েসের লেখাটা যদি লেখিয়া দিতে পারি, 'ঠাঁডা পড়িয়া যদি কিছুদিনের মধ্যে বগা মরিয়া যায়" তাহা হইলে আমার হ্যাড়ম খুব বাড়িয়া যাইবে। পরক্ষনে আবার ভাবিতে লাগিলাম--কি বিষয়ের উপর লেখিতে বা বলিতে বলিবেন ; আমার দ্বারা যদি না হয় বা আমি যদি লেখিতে না পারি!!! হ্যাড়ম কাইত হইয়া সব পড়িয়া যাইবে। আমি ভাবনার মধ্যে থাকিতে থাকিতে তিনি যাহা লেখিয়া জানাইলেন-"তাহাতে আমি ভিমরতী খাইয়া উপোড় হইয়া 'চৌঁকি'র উপর শুইয়া পড়িলাম।" অনেকক্ষন পর উঠিলাম, ট্যাবলেটখানা খুলিয়া দেখিতে লাগিলাম; ভাইজান এখনও অন-লাইনে আছেন কিনা। দেখিলাম ভাইজান আরো তিনটি ম্যাসেজ পুশ দিয়া জানিতে চাহিয়াছিলেন--''উনার অভিযোগ, মনের ব্যাথা, হৃদয়ের রক্তক্ষরন আমি সঠিকভাবে অনুধাবন করিতে পারিয়াছি কিনা?"
ভাইজান আমার উত্তর না পাইয়া অন-লাইন হইতে চলিয়া গিয়াছেন। উপরের বাতিটা নিভানো দেখিতে পাইলাম। আমি রি-ল্যাক্স অনুভব করিতে লাগিলাম। উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন হইলনা, বড় বাঁচা বাঁচিয়া গিয়াছি।আমার হ্যাড়ম কমিলো ও না আবার বাড়িলো ও-না। এমনই মহুর্তে আবারও ভাইজানের একটি ম্যাসেজ 'খটাস' করিয়া পর্দায় ভাসিয়া উঠিয়াছে। অন-লাইনের বাত্তি না জ্বালাইয়া ম্যাসেঞ্জিং করিতে পারে-"ইহা আমি আগে জানিতামনা"।
আবারও আমাকে শুধাইলেন-- প্রমান যদি চাহিতে চাহেন- আমি দেখাইতে পারিব; প্রয়োজনে এখন আপনার নিকট কপি প্রেরন করিয়া দিতে পারিব। আমি বলিলাম- লাগিবেনা ভাইজান। আগামীকাল আমার ওয়ালে যাইয়া দেখিবেন, আপনার মনের মত লেখা পাইয়া যাইবেন ইনশাল্লাহ।
"ম্যাসেঞ্জিং এর পেইজবুক বন্ধু সমীপে"------
*************************************************
জনাব বড়ভাই, আপনার এলাকার বিএনপি নিম্নসারির একজন নেতা মাত্র ৩৩দিন আগে আওয়ামী লীগে যোগদান করে অদ্য আপনার "ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক" হয়ে গেছেন।আপনারা যারা আওয়ামী লীগের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, অর্থ সম্পদ হারিয়ে নি:স্ব রীক্ত হয়ে অর্ধাহারে অনাহারে দিনাতিপাত করছেন--"তাঁদেরকে বড়নেতারা কেউ জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজনও অনুভব করেনি।"
ভাইজান আপনি হয়তো জানেন না--,আমি ফেনী জেলাধীন ফুলগাজী উপজেলার অন্তগত আমজাদ হাট ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রামের একজন সাধারন বাসিন্দা।আমার ইউনিয়নের যিনি ইউনিয়ন সভাপতি হয়েছেন-তিনি রাজনীতির সাথে কখনই সম্পৃত্ত ছিলেন না। সামান্য কিছু লেখাপড়া করে পারিবারিক কারনে কুয়েতে প্রবাসে ছিলেন। কুয়েতে প্রবাস জীবন কাটিয়ে দেশে এসে আওয়ামী লীগে আজও যোগদান না করে সভাপতির দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, উনাকে সভাপতির দায়িত্ব দেয়ার আগে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নমিনেশন দেয়া হয়েছিল। শুনেছি জামায়াতের প্রার্থীর নিকট প্রায় তিনহাজার ভোটের ব্যবধানে উনি হেরেছিলেন। এখনও কিন্তু তিনি আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ গ্রহন করেননি।
ইউপি ভোটের মাসখানেক পর একদিন সন্ধায় দলের সভা ডেকে উনাকে অত্র ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।তাঁর পরিবারের কেহই অবহমান কাল থেকে আওয়ামী লীগ করেনা। আমাদের এলাকায় 'আওয়ামী বিদ্বেষী' পরিবার হিসেবে ঐ পরিবার চিহ্নিত। তাঁর বাবা কখনও বিএনপি কখনও জাতীয় পার্টি অর্থাৎ " মন্ত্রী জাপর ইমাম সাহেবের" দাপুটে নেতা ছিলেন।তাঁর আপন অন্য পাছ ভাইয়ের মধ্যে একজন ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন চলমান কমিটিতে। অন্যরা কেউ বিদেশে কেউবা চাকুরীরত: আছেন। তাঁর আপন চাচা চলমান সময়ে অত্র ইউনিয়নের বিএনপির মননোয়নে নয়বছর "নির্বাচিত চেয়ারম্যান" এর দায়িত্ব পালনরত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ দলের নবীন প্রবীন নেতাকর্মীগন যদিও উনার সংস্পর্ষে যেতে আগ্রহী নন- তথাপি গত মাসখানেক আগে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই বোর্ড বসার আগেই উনাকে প্রার্থী ঘোষনা দেয়া হয়েছে। এবারও নমিনেশন দিয়েছেন আওয়ামী লীগের আগের প্রভাবশালীদের পক্ষ থেকে। এবারের ইউপি নির্বাচনে যদিও অন্যান্ন দলের প্রার্থীদের মার্কা ব্যালটে ছিল; কিন্তু অজানা কারনে কারো শারিরীক উপস্থীতি ছিলনা, কমী, প্রচার কিছুই ছিলনা।
আওয়ামী লীগ প্রার্থীর একক নির্বাচনেও তিনি উল্লেখ যোগ্য ভোটে জিততে পারেননি।আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেম্ভার প্রার্থীগন অনেক ওয়ার্ডে কেন্দ্রেই যেতে পারেননি। বিএনপি সমর্থিত মেম্ভার প্রার্থীদের জন্য অনেক কেন্দ্রের দরজা খোলা ছিল, কোথাও বা স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য দরজা খোলা ছিল। যে কেন্দ্রে যার জন্য দরজা খোলা ছিল;সে ওয়ার্ডের মেম্ভার সে নির্বাচিত হয়েছে। এমন পরিস্থীতিতেও বিএনপি এবং জাসদের প্রার্থী সম্মান জনক ভোট পেয়ে আনন্দে আত্মহারা।
প্রীয় অচেনা বন্ধু
-আমি জানি আপনি আমাকে খুবই উচ্চমুল্যে মুল্যায়িত করে আপনার মনের ব্যাথা প্রকাশ করেছেন।আপনি প্রকাশ করার জন্য একজনকে হলেও পেয়েছেন, আমি বা আমার ইউনিয়নবাসি মনের ব্যাথা প্রকাশ করার জন্যে একজনকেও পাচ্ছেনা। আমি আপনার নিকট লজ্জিত।আপনার এলাকার ত্যাগী ভাইদের সাথী হতে পারিনি। আপনার বা আপনার এলাকার নেতাকর্মী ভাইদের ব্যাথায় সমবেদনা জানাতে না পেরে হীনমন্যতায় ভুগছি।
আপনি মনে কষ্ট নিবেন না বন্ধু---"আপনাকে ''আন-ফ্রেন্ড এবং ব্লক'' করতে বাধ্য হলাম।কারন আপনার নাম যখন আমার চোখে পড়বে আমার হৃদয়ের রক্তক্ষরনের ব্যাথার তীব্রতা বেড়ে যাবে। এই রক্তক্ষরন বন্ধ করার কোন উপায় আমার জানা নেই ভাই। আমাকে ক্ষমা করে দিন, আমি ক্ষমা চাই"। ভাল থাকবেন, নিয়ন্তর শুভকামনা রইল।আল্লাহ হাফেজ--
ruhulaminmujumder27@gmail.com
"জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধু"


মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন